চিরতা
চিরতা | |
---|---|
Swertia perennis | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Asterids |
বর্গ: | Gentianales |
পরিবার: | Gentianaceae |
গণ: | Swertia L. |
আদর্শ প্রজাতি | |
Swertia perennis L. | |
Species | |
120-150, See text. | |
প্রতিশব্দ | |
Kingdon-Wardia C. Marquand |
চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থান ও আশেপাশের দেশে প্রচুর জন্মে। জেসিএনেসি বর্গের অন্তর্গত এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Swertia chirayita (Roxb. ex Fleming) H. Karst.। হিন্দীতে এর নাম “চিরায়াতা”।
বর্ণনা[সম্পাদনা]
চিরতা বর্ষজীবি উদ্ভিদ। গাছটির গড় উচ্চতা প্রায় দেড় মিটার। গাছের পাতা কম-বেশি ১০ সে.মি. দীর্ঘ। পাতার অগ্রভাগ সূঁচালো। ফুল বৃন্তহীন, জোড়ায় জোড়ায় বিপরীতমুখী হয়ে ফোটে। ফুল হালকা সবুজের সঙ্গে গোলাপী মেশানো প্রত্যেক পাপড়ি লতিতে এক জোড়া সবুজ গ্রন্থি থাকে। ফল ৬ মি.মি. কিম্বা তারও বেশি লম্বা এবং ডিম্বাকৃতি।
ঔষধী গুণ[সম্পাদনা]
ফুলন্ত অবস্থায় পুরো গাছ তুলে শুকিয়ে নিয়ে ওষুধের কাজে ব্যবহার করা হয়। অত্যধিক তিক্ততা, জ্বর ও কৃমিনাশক শক্তি এবং পাচকতার গুণে চিরতা সারা ভারতে সুপ্রসিদ্ধ। ঔষধী গুণে, চিরতা জেন্টিয়ানা কুরুর অনুরূপ। জ্বর, অতিসার এবং দুর্বলতায় চিরতা খুব উপকারী। ম্যালেরিয়াতেও দেওয়া হয় কিন্তু চিরতার জ্বর কমানোর শক্তি পরীক্ষায় সম্প্রমাণিত নয়। এটি একটানা ১০-১৫ দিনের বেশি খাওয়া ঠিক না। কেননা এতে হিতের বিপরীত হতে পারে যেমন কিডনির সমস্যা ও যৌন সমস্যা হতে পারে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Germplasm Resources Information Network (GRIN) (২০০৪-০৯-২৩)। "Genus: Swertia"। Taxonomy for Plants। USDA, ARS, National Genetic Resources Program, National Germplasm Resources Laboratory, Beltsville, Maryland। ২০১২-০৯-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-১৬।
- ↑ "Index Nominum Genericorum database"। International Code of Botanical Nomenclature। Smithsonian Institution। ১৯৭৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-১৬।
- ↑ "Linnaean Name: Swertia perennis Linnaeus"। The Linnaean Plant Name Typification Project। Natural History Museum। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]