চট্টগ্রাম এলএনজি টার্মিনাল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

চুক্তি করেছে পেট্রোবাংলা এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান একজিলারেট। দেড় বছরের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার আশা করছে সরকার। ছয় বছর আগে ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের প্রকল্প নেয় সরকার। পরের দুবছরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার থাকলেও নানা সীমাবদ্ধতায় এগোয়নি কাজ।[১] অবশেষে টার্মিনাল নির্মাণে কাজ শুরুর চুক্তি সই হয়েছে। আগামী ১৮ মাসের মধ্যেই এই টার্মিনাল চালু করার আশা করছে সরকার। এলএনজি টার্মিনালের ধারণ ক্ষমতা হবে এক লাখ ৩৮ হাজার ঘনমিটার তরল গ্যাস। এই টার্মিনাল থেকে দিনে ৫০ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা যাবে। এজন্য মহেশখালী থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত প্রায় ৯০ কিলোমিটার পাইপলাইন তৈরির কাজও শেষ পর্যায়ে। এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ ও পরিচালনা করবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান এক্সিলারেট এনার্জি।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "নির্মিত হচ্ছে এলএনজি টার্মিনাল"। সংগ্রহের তারিখ ০৪-১২-২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]