গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫
গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫ বাংলাদেশ সরকারের একটি আনুষ্ঠানিক নীতিমালা যা চাকর বা চাকরাণী অর্থাৎ গৃহকর্মী বা গৃহভৃত্যের জন্য প্রযোজ্য। এই নীতিমালা ২০১৫ খ্রিস্টাব্দের ২১ ডিসেম্বর তারিখে অনুমোদিত ও গৃহীত হয়। এটি কোন আইন বা বিধি নয়, তবে সাধরনভাবে প্রযোজ্য। [১] ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৪ জানুয়ারি তারিকে একটি সরকারী গেজেটে এই নীতি প্রকাশ করা হয়। [২] গৃহকর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়স সীমা শ্রম আইন ২০০৬ এর বিধান প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ ১৪ বছরের কম বয়সী কোনো গৃহকর্মী রাখা যাবে না। এ নীতির মাধ্যমে দেশের প্রায় ২৫ লাখেরও বেশি গৃহকর্মীর মানবাধিকার ও শ্রমাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। [৩]
গৃহকমীর্র অধিকার[সম্পাদনা]
এই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন। (২ ডিসেম্বর, ২০১৬) |
গৃহকমীর্র দায়িত্ব ও কর্তব্য[সম্পাদনা]
এই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন। (২ ডিসেম্বর, ২০১৬) |
নিয়োগকারী ও সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য[সম্পাদনা]
এই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন। (২ ডিসেম্বর, ২০১৬) |
নির্যাতন ও প্রতিকার[সম্পাদনা]
এই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন। (২ ডিসেম্বর, ২০১৬) |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতির অনুমোদন দিল মন্ত্রিসভা[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত সংখ্যা, ৪ জানুয়ারি ২০১৬
- ↑ "গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতিমালা অনুমোদন"। ১৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫-এর সংক্ষিপ্তসার, দৈনিক প্রথম আলো, ২ ডিম্বের ২০১৬
বহি:সংযােগ[সম্পাদনা]
- বাংলাদেশের গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতিমালা ২০১৫
- ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ দৈনিক প্রথম আলোর কর্তৃক আয়োজিত ‘গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতিমালা বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা