জামিয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া উমেদনগর
ধরন | কওমি মাদ্রাসা |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৫৮ ইং |
মূল প্রতিষ্ঠান | দারুল উলুম দেওবন্দ |
অধিভুক্তি | আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | ইসলাম |
বাজেট | ৮৫,০০,০০০ (২০২০) |
আচার্য | মাসরুরুল হক |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৩৬+ (২০২০) |
শিক্ষার্থী | ৫০০+ (২০২০) |
অবস্থান | |
শিক্ষাঙ্গন | পৌরসভা |
সংক্ষিপ্ত নাম | উমেদনগর মাদ্রাসা |
জামিয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া উমেদনগর সংক্ষেপে উমেদনগর মাদ্রাসা সিলেটের হবিগঞ্জ জেলা সদরে অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। হুসাইন আহমদ মাদানির ইঙ্গিতে ১৯৫৮ সালে দারুল উলুম দেওবন্দের আদলে এ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছিলেন মিসবাহুজ্জামান এবং প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন আব্দুল মতিন চৌধুরী শায়খে ফুলবাড়ী। তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জীর সময়ে মাদ্রাসাটির ব্যাপক উন্নতি হয়। ২০২০ সালে মাদ্রাসার ছাত্রসংখ্যা ৫০০ জন।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
ভারতের হুসাইন আহমদ মাদানির অনুপ্রেরণা ও ইঙ্গিতে ১৯৫৮ সালে হবিগঞ্জের খোয়াই নদীর তীরে এই মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মিসবাহুজ্জামান। তারপর দায়িত্ব গ্রহণ করেন মাওলানা শরিফ উদ্দিন। প্রতিষ্ঠাকালে মাওলানা সুলাইমান, ফজলুল করীম মুনশী, আব্দুল কাদির ও ইউনুস আহমদ, মাওলানা শরীফউদ্দিন, আব্দুল মতিন চৌধুরী প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ এর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ১৯৭৫ সালে এর পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জী। তার সময়ে আসআদ মাদানি, আবদুল্লাহ দরখাস্তি, আরশাদ মাদানি, আসজাদ মাদানি, আব্দুল হক আজমি, আবু উমর ইয়াকুবী সহ প্রমুখ আন্তর্জাতিক ইসলামি পণ্ডিত মাদ্রাসা পরিদর্শনে আসেন। ২০২০ সালে তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জীর মৃত্যুর পর মাসরুরুল হক মাদ্রাসার দায়িত্বরত আছেন।[১][২]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
- দেওবন্দি
- কওমি মাদ্রাসা
- দারুল উলুম দেওবন্দ
- আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া
- বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসার তালিকা
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "হবিগঞ্জের জামিয়া উমেদনগরের ছাত্ররা দাওরা পরীক্ষা দিচ্ছে না"। দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৩।
- ↑ আহমদ, ইমরান। "জামিয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া উমেদনগর"। কমাশিসা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৩।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |