ধর্মের বিবর্তনীয় উৎস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{redirect|Origin of religion}} {{Multiple issues| {{Lead rewrite|reason=no definition|date=October 2018}} {{lead too short|date=September 2015}} {{more citatio...
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৫:১৭, ১৬ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ


ধর্মের বিবর্তনীয় উৎস এবং ধর্মীয় স্বভাব নিয়ে যে গবেষণা; তার সাথে বিবর্তনীয় মনস্তত্ত্ব, ভাষা এবং পুরানের উৎস, ধর্মের নৃবিদ্যার সাংস্কৃতিক তুলনা সংক্রান্ত বিষয়গুলো একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। কিছু বিষয় নব্য প্রস্তর যুগে ধর্ম পুরা প্রস্তর যুগে ধর্ম, আধ্যাত্মিকতার প্রমাণ এবং প্রাচীন বানরের স্বভাব নিয়ে গবেষণা করে।

মানুষ ব্যাতীত অন্য প্রাণীতে ধর্মীয় মনোভাব

মানুষের সবচেয়ে কাছের আত্মীয় হলো শিম্পাঞ্জি এবং বনবো।[১][২] এই প্রাইমেট এবং মানুষদের সাধারণ পূর্বপুরুষ ৬০ থেকে ৮০ লক্ষ বছর আগে বসবাস করত। এইজন্য বলা হয় সেই প্রাচীনতম পূর্বপুরুষের অন্যতম প্রতিনিধি হলো এই শিম্পাঞ্জি এবং বনবো। বারবারা কিং যুক্তি দিয়ে বলেন যদিও প্রাইমেটরা ধর্মানুসারী নয় কিন্তু এমন কিছু বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে যা ধর্মের বিবর্তন হওয়ার জন্য প্রয়োজন ছিল। এই বৈশিষ্ট্য গুলো ছিল প্রতীকের যোগাযোগের মত উচ্চমাত্রার বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন বৈশিষ্ট্য।[৩][৪] অপর্যাপ্ত বেশ কিছু প্রমাণের ভিত্তিতে বলা যায় হোমো নিয়াণ্ডারথাল তাদের মৃতদেহলে কবর দিত, যা প্রথা ব্যবহারের উদাহরণ। কবর দেওয়ার প্রথাকে ধর্মীয় ক্রিয়ার উদাহরণস্বরুপ প্রমাণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়। এছাড়া মানুষ আধুনিক ব্যবহারে পৌছার পূর্ব পর্যন্ত মানুষের ইতিহাসে ধর্মের অস্তিত্বের কোনো উদাহরণ নেই।[৫] অন্যান্য প্রমাণ থেকে দেখা গিয়েছে হোমো নিয়াণডারথালরা গুহাচিত্র তৈরী করত; যা প্রতীকায়িত ভাবনা ছিল এবং ধর্মের সাথে নিকটবর্তী ভাবনা ছিল।[৬].

হাতি তাদের সদস্যের মৃতদেহের চারপাশে কিছু প্রথা প্রদর্শন করে। তারা দীর্ঘ সময় ধরে মৃতদেহের চারপাশে নীরব থেকে অবস্থান করে এবং আর্তনাদের মতো শব্দ করে এবং মৃতদেহের কাছে বারবার ফিরে এসে তাকে আদর করতে থাকে।[৭][৮] কিছু প্রমাণ থেকে দেখা গিয়েছে যে, অনেক প্রজাতি তাদের সদস্যদের মৃত্যুতে বা সদস্যদের হারানোর শোকে মুহ্যমান হয় এবং আর্তনাদ করে। [৯]

ধর্মের বিবর্তনীয় উৎস

বোধিগত বিজ্ঞানীরা জীবনের ইতিহাসের প্রাথমিক হোমো গণে ধর্মের প্রভাব দেখা যাওয়াকে মস্তিষ্কের গঠনের ফলাফল হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। যাইহোক, কিভাবে ধর্মীয় মনন গড়ে উঠেছে, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতৈনক্য আছে। ধর্মের উদ্ভবের দুইটি প্রধান মতের একটি অনুসারে ধর্ম প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে এবং এর নির্বাচিত উপযোগিতা আছে এবং অপরটি অনুসারে ধর্ম শুধুমাত্র মনের অন্যান্য অভিযোজন এর মত একটি সহজাত প্রথা হিসেবে ধর্ম গড়ে উঠেছে।[১০] Stephen Jay Gould, for example, believed that religion was an exaptation or a spandrel, in other words that religion evolved as byproduct of psychological mechanisms that evolved for other reasons.[১১][১২][১৩]

ধর্ম গড়ে উঠার পেছনের কৌশল হিসেবে তিনটি আলাদা কারণ এর সমন্বয়কে বিবেচনা করা হয়। এর মধ্যে একটি হলো সত্তা সনাক্তকরণ। কোনো সত্তা যে ব্যক্তির ক্ষতি করতে পারে তাকে চেনার জন্য যে প্রয়োজনীয়তা তাই সত্তা সনাক্তকরন এবং আরেকটি হল নিদানবিদ্যা। সমস্ত প্রাকৃতিক ঘটনার পিছনে কোন কারণ আছে এমন চিন্তা থেকে গড়ে ওঠা নিদেন বিদ্যা এবং আরেকটি হলো মনের তত্ত্ব। সেখানে নিজস্ব বিশ্বাস, চাহিদা এবং অভিলাষ কে প্রতিমূর্তকরণ হচ্ছে মনের তত্ত্ব। এই তিনটি আলাদা আলাদা চিন্তাভাবনা থেকে মানুষ বিবেচনা করেছে, প্রকৃতিতে ঘটে থাকা বিভিন্ন ঘটনার (যেমনঃ ঘুর্নিঝড়, ভূমিকম্প ইত্যাদি) পিছনে কেউ একজন আছে যে চাইলেই ক্ষতি করতে পারে। তাই সে সত্তাকে আলাদা করেছে সনাক্তকরণ আর নিজের মনের চিন্তাকে প্রতিমূর্রকরণের মাধ্যমে ধর্ম গড়ে উঠেছে।[১৪] সামষ্টিক ধর্মীয় বিশ্বাস একত্রীকরণ এর মাধ্যমে সত্তাকে দৈব রূপ দেওয়ার মাধ্যমেই ধর্ম প্রকৃত রূপ পায়।[১৫]

কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন ধর্মের উদ্ভব এর পিছনে জৈবিক কারণ বিদ্যমান। একটি বিতর্কিত মতামত অনুসারে মানুষের ঈশ্বর জিন আছে। সেই জিনের সুনির্দিষ্ট প্রকরণ ভিএমএটি২ জিন মানুষের ক্ষেত্রে আধ্যাত্মিকতা নির্ধারণ করে।[১৬]

পল ডি ম্যাকলিনের একটি মত অনুসারে ধর্মের মুল কারণ হলো ট্রিউন মস্তিষ্ক: সরীসৃপ মস্তিষ্ক, লিম্বিক ব্যবস্থা এবং নিউরোকর্টেক্স। Collective religious belief draws upon the emotions of love, fear, and gregariousness and is deeply embedded in the limbic system through socio-biological conditioning and social sanction. Individual religious belief utilizes reason based in the neocortex and often varies from collective religion.--> The limbic system is much older in evolutionary terms than the neocortex and is, therefore, stronger than it much in the same way as the reptilian is stronger than both the limbic system and the neocortex.

অন্য আরেকটি দৃষ্টিভঙ্গী অনুসারে যারা ধর্ম পালন করে, তারা নিজেদের মধ্যে শান্তি অনুভব করে এবং তা যোগ্যতার প্রতিযোগিতাউ কিছু বাড়তি সুবিধা দেয়। তাই যারা ধর্মে বিশ্বাস করে, জিনগত ভাবে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ধার্মিকরাই নির্বাচিত হয়। বিশেষ করে ধর্মীয় দলগুলোর মধ্যে প্রথা বিশ্বাস এবং সামাজিক যোগাযোগ তাদের সদস্যদের মনকে শান্ত করা, দুশ্চিন্তা দূর করা এবং অনাগত ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তাকে হ্রাস করে। এতে করে অনেকটাই চাপ মুক্ত থাকা যায়।[১৭] ফলে টিকে থাকার লড়াইয়ে যোদ্ধাদের জন্য ধর্ম অন্যতম প্রেরণা হিসেবে কাজ করে। এটি যদি সত্য হয় এজন্যই হয়তোবা আধুনিক ধর্মগুলো উর্বরতা এবং পরিবার তন্ত্রের প্রতি অধিক জোর দিয়েছে।

এফ.এইচ প্রিভিকের আরেকটি মতামত অনুসারে, ৮০ হাজার বছর আগে মানুষের বুদ্ধিমত্তার বৃদ্ধির সাথে সাথে ডোপামিনের ফাংশনের বৃদ্ধির জন্যই ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে।[১৮][১৯][২০]  Dopamine promotes an emphasis on distant space and time, which is critical for the establishment of religious experience.[২১] পূর্বের শামনিক গুহা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে ৪০ হাজার বছর পূর্বে গুহাতে চিত্র আকাঁ হত এবং ৮০ হাজার বছর পূর্বে দক্ষিণ আফ্রিকার উপকূলীয় এলাকায় বিমুর্ত ভাবনার বিকাশ ঘটেছে।

Prehistoric evidence of religion

ঠিক কোন সময় থেকে মানুষ ধর্মানুসারী হয়ে উঠতে শুরু করেছে, তা অজানাই রয়ে গেছে। যাইহোক ধর্মীয় পুরাতত্ত্ব অনুসারে ধর্মীয় প্রথাসমূহ মধ্য পুরাপ্রস্তর যুগের (৪৫ থেকে ২০০ হাজার বছর পূর্বে) আশেপাশে সময়ে প্রবর্তিত হয়েছে।[২২]

পুরাপ্রস্তরযুগের কবর

ধর্মের অস্তিত্বের প্রাচীনতম যে প্রমাণকে চিন্তা করা হয় সে প্রাচীনতম প্রমাণ হলো সদস্যদের মৃত্যুতে সেই প্রজাতির অন্য সদস্যরা যখন সে মৃতদেহ কে ঘিরে কোন প্রথা পালন করে তখন ধরা হয় ধর্মের সূত্রপাত হয়েছে। বেশিরভাগ প্রাণী তাদের নিজেদের সদস্যের মৃত্যুর পর সে মৃতকে ঘিরে বড়জোর কিছুটা আগ্রহ দেখায়।[২৩] যখন মানুষ তার সদস্যদের মৃত্যুতে সেই মৃত দেহকে ঘিরে কিছু প্রথা পালন করার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠে সেসময়টিকেই মানুষের স্বভাবের পরিবর্তনের একটি তাৎপর্যমন্ডিত চিহ্ন হিসেবে ধরা হয়। মৃতদেহ নিয়ে প্রথা পালন করাকে চিহ্নিত করা হয় মানুষের মৃত্যু পরবর্তী জীবন নিয়ে আগ্রহ এবং চিন্তা-ভাবনার ফসল হিসেবে। ফিলিপ লিবারম্যান বিবৃতিতে বলেন, "মৃতদেহকে কবর দেওয়ার সময় বিভিন্ন ভালো ভালো দ্রব্যাদি দিয়ে কবর দেওয়া টিকে সুনির্দিষ্টভাবে ধর্মীয় প্রথার চর্চা এবং মৃতের সাধারণ জীবন ছেড়ে চলে যাওয়া নিয়ে সাধারণ মানুষের উদ্বিগ্নতাকে বুঝায়।"[২৪]

মৃতদেহ কে ঘিরে বিভিন্ন প্রথা পালন করার রীতি প্রথম নথিবদ্ধ করা হয় স্পেনে প্রাপ্ত সাইট আটাপুকারাতে। এই এলাকার একটি গর্তে ৩০ টি ভিন্ন ভিন্ন প্রাক মানুষের মৃতদেহকে কবর দেওয়া হয়েছিল; যাদের হোমো হেইডেলবার্গেনেসিস এর সদস্য বলে অনুমান করা হয়।[২৫] নিয়াণ্ডারথাল হচ্ছে হোমিনিডের প্রথম প্রাচীনতম সদস্য যারা ইচ্ছাকৃতভাবে মৃতদেহকে কবর দিত।  লাশের সাথে পাথরের অস্ত্র এবং প্রাণীর হাড় কে একত্রিত করে অগভীর কবরে তারা সমাহিত করত। এই সমস্ত কবরজাত দ্রব্যের লাশের সাথে থাকা, মৃতের সাথে আবেগপ্রবণতা এবং খুব সম্ভবত মৃত্যু পরবর্তী জীবন এর সাথে যোগসূত্রের প্রমাণের সাক্ষ্য দেয়। ইরাকের সানিদার, ক্রোয়েশিয়ার ক্রাপিনা এবং ইসরাইলের কেবারা গুহাতে নিয়ান্ডার্থালদের কবরের বিভিন্ন এলাকা খুঁজে পাওয়া গিয়েছে।[২৬][২৭][২৭][২৮]

আধুনিক মানুষের সবচেয়ে প্রাচীন কবরের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে ইসরাইলের কাফজেতে। এর বয়স ১ লক্ষ বছরের পুরাতন। মানুষের কঙ্কালটাতে গৈরিক মাটি দ্বারা দাগাঙ্কিত করা ছিল। কঙ্কালের বাহুতে শুকরের ম্যাণ্ডিবুলের হাড় ছিল।[২৯] ফিলিপ লিবার ম্যান বলেছেন:

আজ থেকে এক লক্ষ বছর পূর্বে আধুনিক হোমিনিডরা যখন আফ্রিকা থেকে পূর্ব মধ্য এলাকায় ছড়িয়ে পরতে থাকে তখন কবর দেওয়ার সাথে কবরে মৃতের সাথে দ্রব্য রাখার প্রথা আবিষ্কৃত হয় "।[২৯]

মেট রোজানো প্রস্তাবনায় বলেন, আশি হাজার বছর থেকে ষাট হাজার বছর পূর্বে মানুষের লিভ্যাণ্ট থেকে আফ্রিকায় যাওয়ার সময়, ধর্মের বিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ সময়।[৩০]

=প্রতীকের ব্যবহার

ধর্মে প্রতীকের ব্যবহার একটি প্রতিষ্ঠিত বিষয়। পুরাতত্ত্ববিদ স্টিফেন মিথেন এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বলেন ধর্ম চর্চার ক্ষেত্রে চিত্রে চিত্রের সৃষ্টি এবং প্রতীকের ব্যবহার ঐশ্বরিক শক্তির প্রতি আনুগত্য ও তা নিয়ে চিন্তাভাবনার প্রতিফলন ঘটায়। অতিপ্রাকৃত শক্তি প্রাকৃতিক সাধারণ নিয়মের ব্যত্যয় ঘটায়। তাই অন্য কারো সাথে অতিপ্রাকৃত শক্তির বিষয়ে আলোচনা করা বা অন্য কাউকে বুঝানো একটু দুরুহ। এক্ষেত্রে অতিপ্রাকৃত শক্তিকে প্রতীক এর মাধ্যমে প্রকাশ করে বুঝানো সহজ হয়ে যায়।[৩১] ধর্ম এবং চিত্রের মধ্যে কাজের সংযোগ থেকে ব্যাখ্যা করতে গেলে বলা যায় প্রতীকের ব্যবহার জীবাশ্ম রেকর্ডে সংরক্ষিত আছে এবং এ রেকর্ড জীবাশ্মের মালিক যে ধর্মীয় ভাবনা ভাবতে সক্ষম ছিল তার প্রমান বহন করে। চিত্রশিল্প এবং প্রতীকতা বিমুর্ত ভাবনা ভাবতে সক্ষম এবিষয়টিকে ঈঙ্গিত করে, আর বিমূর্ত ভাবনা ধর্মীয় ভাবন গড়ে তুলার জন্য প্রয়োজনীয়।[৩২]

প্রাথমিক প্রমাণ সাপেক্ষে আফ্রিকার মধ্য পাথুরে যুগের সাথে প্রতীকের ব্যবহারের উদাহরণ পাওয়া যায়। আজ থেকে ১ লক্ষ বছর পূর্বে লাল গৈরিক মাটি রঞ্জক ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। লাল গৈরিক রঞ্জক পদার্থের ব্যবহারকে বিভিন্ন ধর্মীয় প্রথা পালনের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। এটি ধারণা করা হয় মানব সভ্যতার সংস্কৃতিতে লাল রঙ সার্বজনীন ভাবে প্রথা পালনের অন্যতম আনুষঙ্গিক উপাদান হিসেবে ব্যবহার কিলরা হয়েছে। যুক্তি দেওয়া হয় যে, লাল রং যৌনতা, রক্ত, জীবন এবং মৃত্যুর প্রতিনধিত্ব করে।[৩৩]

লাল গিরিমাটি কে প্রতীক হিসেবে চিন্তা করার বিপক্ষে বেশ কিছু বিজ্ঞানী মতামত দিয়েছেন তাদের মধ্যে লাল মাটি কে প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করাটা পরোক্ষ হয়ে যায় প্রত্যক্ষ নয়। রিচার্ড ক্লেইন এবং স্টিফেন মিথেন বিমূর্ত ভাবনার প্রতিনিধি হিসেবে সুষ্পষ্ট চিত্রশিল্পকেই শুধুমাত্র গণ্য করতেন। শাবুতে প্রাপ্ত গুহাশিল্পটি বর্ণনা করে আধা মানুষ এবং আধা প্রাণীর।

লেখার আবিষ্কার

নিওলিথিক বিপ্লবের পরে ৫০০০ বছর পূর্বে সাংস্কৃতিক বিপ্লবের অগ্রযাত্রা তীব্রতর হয়ে উঠতে থাকে। বিভিন্ন প্রতীক গুলো শব্দে পরিণত হওয়ার মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থায় ফলপ্রসূ প্রভাব পরতে থাকে। আজ থেকে এক হাজার বছর আগে মুদ্রণ ব্যবস্থায আবিষ্কার হওয়ার পরে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাবনায় আমূল পরিবর্তন আসে এবং সাংস্কৃতিক বিপ্লবে বিশাল অগ্রগতি সাধিত হয়। ধারণা করা হয় সুমেরীয় অথবা প্রাচীন মিশরে হিসাব সংরক্ষণের জন্য লেখালেখির বিষয়টি প্রথম আবিষ্কৃত হয়েছে। বিভিন্ন ধর্মীয় বাণীকে সংরক্ষিত করে রাখার জন্য এর পরপরই লেখনীর কাজ শুরু হয়। প্রথম ধর্মীয় বাণী লেখার মাধ্যমে ধর্মীয় ইতিহাস সংরক্ষণের কাজ শুরু হয়। প্রাচীন মিশরে পিরামিডে প্রাপ্ত ধর্মীয় লিখাগুলো ধর্মীয় বাণী সংরক্ষণের সাক্ষ্য বহন করে। যা খ্রিষ্ঠপূর্ন ২৪০০- ২৩০০ অব্দে সংগৃহীত হয়েছে। উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগের ক্ষেত্রে </ref> ট্যাগ যোগ করা হয়নিউদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগের ক্ষেত্রে </ref> ট্যাগ যোগ করা হয়নি

  1. Gibbons, Ann (জুন ১৩, ২০১২)। "Bonobos Join Chimps as Closest Human Relatives" (ইংরেজি ভাষায়)। জুন ২০, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৯, ২০১৮ 
  2. Ajit Varki; Daniel H. Geschwind; Evan E. Eichler (অক্টো ১, ২০০৮)। "Explaining human uniqueness: genome interactions with environment, behaviour and culture"Nature Reviews Genetics (ইংরেজি ভাষায়)। 9,: 3, 51–54। পিএমআইডি 8802414পিএমসি 2756412অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  3. King, Barbara (2007). Evolving God: A Provocative View on the Origins of Religion. Doubleday Publishing. আইএসবিএন ০-৩৮৫-৫২১৫৫-৩.
  4. Excerpted from Evolving God by Barbara J. King[সাল উল্লেখ প্রয়োজন।]
  5. Palmer, Douglas, Simon Lamb, Guerrero Angeles. Gavira, and Peter Frances. Prehistoric Life: the Definitive Visual History of Life on Earth. New York, N.Y.: DK Pub., 2009.
  6. D. L. Hoffmann. et al., U-Th dating of carbonate crusts reveals Neandertal origin of Iberian cave art. Sciencie, Vol. 359, Issue 6378, 912-915, 2018.
  7. Bhattacharya, Shaoni (২০০৫-১০-২৬)। "Elephants may pay homage to dead relatives"Biology Letters2 (1): 26–28। ডিওআই:10.1098/rsbl.2005.0400পিএমআইডি 17148317পিএমসি 1617198অবাধে প্রবেশযোগ্য। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-১১ 
  8. McComb, K.; Baker, L.; Moss, C. (২০০৬-০৩-২২)। "African elephants show high levels of interest in the skulls and ivory of their own species | Biology Letters"Biology Letters2 (1): 26–28। ডিওআই:10.1098/rsbl.2005.0400পিএমআইডি 17148317পিএমসি 1617198অবাধে প্রবেশযোগ্য। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-১১ 
  9. Marc Bekoff, Grief in animals: It's arrogant to think we're the only animals who mourn 2009
  10. Evolutionary Religious Studies (ERS): A Beginner's Guide ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১০-০৬-১১ তারিখে[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  11. "Darwin's God"The New York Times। ৪ মার্চ ২০০৭। 
  12. Toward an evolutionary psychology of religion and personality ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০০৮-০৯-১০ তারিখে[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  13. Steven Pinker (২৯ অক্টোবর ২০০৪)। "The evolutionary psychology of religion"harvard.edu। ২০০৮-০৫-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৮ 
  14. Atran, S; Norenzayan, A (২০০৪)। "Religion's evolutionary landscape: counterintuition, commitment, compassion, communion."Behavioral and Brain Sciences27 (6): 713–30; discussion 730–70। ডিওআই:10.1017/s0140525x04000172পিএমআইডি 16035401সাইট সিয়ারX 10.1.1.687.8586অবাধে প্রবেশযোগ্য। ২০০৮-০৮-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  15. Dávid-Barrett, Tamás; Carney, James (২০১৫-০৮-১৪)। "The deification of historical figures and the emergence of priesthoods as a solution to a network coordination problem"। Religion, Brain & Behavior0 (4): 1–11। আইএসএসএন 2153-599Xডিওআই:10.1080/2153599X.2015.1063001 
  16. Kluger, Jeffrey; Jeff Chu; Broward Liston; Maggie Sieger; Daniel Williams (২০০৪-১০-২৫)। "Is God in our genes?"TIME। Time Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-০৮ 
  17. Lionel Tiger and Michael McGuire (২০১০)। God's Brain। Prometheus Books। আইএসবিএন 978-1-61614-164-6  see pages 202-204
  18. Previc, F.H. (2009).  The dopaminergic mind in human evolution and history.  New York: Cambridge University Press.
  19. Previc, F.H. (2011). Dopamine, altered consciousness, and distant space with special reference to shamanic ecstasy. In E. Cardona & M. Winkelman (eds.), Altering consciousness: Multidisciplinary perspectives (Vol. 1), pp. 43-60.  Santa Barbara, CA: ABC-CLIO, LLC.
  20. Previc, Fred H (২০০৬)। "The role of the extrapersonal brain systems in religious activity."। Consciousness and Cognition15 (3): 500–39। ডিওআই:10.1016/j.concog.2005.09.009পিএমআইডি 16439158 
  21. Previc, F. H. (২০০৬)। "The role of the extrapersoal brain systems in religious activity"। Consciousness and Cognition15 (3): 500–539। ডিওআই:10.1016/j.concog.2005.09.009পিএমআইডি 16439158 
  22. Culotta, Elizabeth (৬ নভেম্বর ২০০৯)। "On the Origin of Religion"Science326 (5954): 784–787। ডিওআই:10.1126/science.326_784পিএমআইডি 19892955। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৮ – science.sciencemag.org-এর মাধ্যমে। 
  23. Elephants may pay homage to the dead[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  24. Lieberman (১৯৯১)। Uniquely Human। Cambridge, Mass.: Harvard University Press। আইএসবিএন 978-0-674-92183-2 
  25. Greenspan, Stanley (২০০৬)। How Symbols, Language, and Intelligence Evolved from Early Primates to Modern Human। Cambridge, MA: Da Capo Press। আইএসবিএন 978-0-306-81449-5 
  26. "The Neanderthal dead:exploring mortuary variability in Middle Palaeolithic Eurasia" (পিডিএফ)। ২০০৮-০৯-১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। [স্পষ্টকরণ প্রয়োজন]
  27. "FindArticles.com - CBSi"findarticles.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৮ 
  28. "BBC article on the Neanderthals"Neanderthals buried their dead, and one burial at Shanidar in Iraq was accompanied by grave goods in the form of plants. All of the plants are used in recent times for medicinal purposes, and it seems likely that the Neanderthals also used them in this way and buried them with their dead for the same reason. Grave goods are an archaeological marker of belief in an afterlife, so Neanderthals may well have had some form of religious belief. [অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  29. . Uniquely Human page 163
  30. Rossano, Matt (২০০৯)। The African Interregnum: The "Where," "When," and "Why" of the Evolution of Religion (পিডিএফ)। The Frontiers Collection। পৃষ্ঠা 127–141। আইএসবিএন 978-3-642-00127-7ডিওআই:10.1007/978-3-642-00128-4_9 
  31. Symbolism and the Supernatural[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  32. "Human Uniqueness and Symbolization"। ২০০৯-০৫-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-২৪This 'coding of the non-visible' through abstract, symbolic thought, enabled also our early human ancestors to argue and hold beliefs in abstract terms. In fact, the concept of God itself follows from the ability to abstract and conceive of 'person' 
  33. Rossano, Matt (২০০৭)। "The Religious Mind and the Evolution of Religion" (পিডিএফ)