বিজয় এক্সপ্রেস
বিজয় এক্সপ্রেস | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
পরিষেবা ধরন | আন্তঃনগর |
অবস্থা | সচল |
প্রথম পরিষেবা | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪ |
বর্তমান পরিচালক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
যাত্রাপথ | |
শুরু | চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন |
বিরতি | ১২টি |
শেষ | জামালপুর রেলওয়ে জংশন |
ভ্রমণ দূরত্ব | ৪০৪ কিলোমিটার (২৫১ মাইল) |
যাত্রার গড় সময় | ৮ ঘণ্টা ৩০ মিনিট |
পরিষেবার হার | সপ্তাহে ৬ দিন {অফডে: মঙ্গলবার |
রেল নং | ৭৮৫/৭৮৬ |
যাত্রাপথের সেবা | |
শ্রেণী |
|
আসন বিন্যাস | আছে |
ঘুমানোর ব্যবস্থা | আছে |
খাদ্য সুবিধা | অন-বোর্ড |
মালপত্রের সুবিধা | ওভারহেড র্যাক |
কারিগরি | |
ট্র্যাক গেজ | ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) |
ট্র্যাকের মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
রক্ষণাবেক্ষণ | চট্টগ্রাম |
বিজয় এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৮৫/৭৮৬) বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত বাংলাদেশের একটি আন্তঃনগর ট্রেন। এটি চট্টগ্রামের চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে। যাত্রাপথে ট্রেনটি ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলাকে সংযুক্ত করেছে।
বিজয় এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−জামালপুর রুটে চলাচলকারী প্রথম আন্তঃনগর ট্রেন। ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে জামালপুর পর্যন্ত বর্ধিত করার পূর্বে এটি চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করতো । ২০১৪ সালের ১৯শে ডিসেম্বর ট্রেনটি উদ্বোধন করা হয়।[১][২] ট্রেনটির বেজ চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন।
সময়সূচী[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচী পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সর্বশেষ সময়সূচী যাচাই করার জন্য অনুরোধ রইলো।
ট্রেন
নং |
উৎস | প্রস্থান | গন্তব্য | প্রবেশ | সাপ্তাহিক
ছুটি |
---|---|---|---|---|---|
৭৮৫ | চট্টগ্রাম | ০৯ঃ১৫ | জামালপুর | ১৮ঃ১০ | মঙ্গলবার |
৭৮৬ | জামালপুর | ২০ঃ১০ | চট্টগ্রাম | ০৫ঃ৩০ | মঙ্গলবার |
যাত্রাবিরতি[সম্পাদনা]
চলতে পথে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি
নিম্মুক্ত স্টেশনে যাত্রা বিরতি করে।
- ভাটিয়ারী
- ফেনী জংশন
- লাকসাম জংশন
- কুমিল্লা
- আখাউড়া জংশন
- ভৈরব বাজার জংশন
- সরারচর রেলওয়ে স্টেশন
- কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
- আঠারবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন
- গৌরীপুর জংশন
- ময়মনসিংহ জংশন রেলওয়ে স্টেশন
- পিয়ারপুর রেলওয়ে স্টেশন
- জামালপুর টাউন জংশন রেলওয়ে স্টেশন
রোলিং স্টক[সম্পাদনা]
এই ট্রেনে সাধারণত ২৯০০ শ্রেণীর লোকোমোটিভ ব্যবহার করা হয়। ট্রেনটি উদ্বোধন হওয়ার পর থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত পুরনো ভ্যাকুয়াম কোচে চলাচল করতো। বর্তমানে ট্রেনটি সোনার বাংলা এক্সপ্রেস এর অবমুক্ত লাল সবুজ পিটি ইনকা কোচে চলাচল করছে।
তথ্য সুত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহে 'বিজয় এক্সপ্রেস'"। bangla.bdnews24.com। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ রুটে প্রথম আন্তনগর ট্রেন 'বিজয় এক্সপ্রেস'"। রাইজিংবিডি ডট কম।