বিষয়বস্তুতে চলুন

বাস্তুসংস্থানিক শোক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাস্তুসংস্থানিক শোক নামে পরিচিত পরিবেশগত শোক শব্দটি পরিবেশগত ধ্বংস বা জলবায়ু পরিবর্তন দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতির প্রতি মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া বুঝাতে ব্যবহৃত হয়।[১][২][৩][৪][৫]

থানাটোলজিস্ট ক্রিস কেভোরকিয়ান পরিবেশগত শোককে সংজ্ঞায়িত করেছেন এভাবে যে " এটি প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট ঘটনা দ্বারা পরিবেশের ক্ষতিসাধিত হওয়ার ফলে বাস্তুসংস্থানে সৃষ্ট এক ধরনের শোক।"[৬] কুনসোলো এবং এলিস এটিকে " অভিজ্ঞ বা প্রত্যাশিত পরিবেশগত ক্ষতির ক্ষেত্রে অনুভূত হওয়া শোক হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। পরিবেশগত শোক এর মধ্যে রয়েছে তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট প্রজাতির ক্ষয়, বাস্তুতন্ত্রের ক্ষয় এবং অর্থবহ ল্যান্ডস্কেপগুলির ক্ষয়।"[৭]

অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ পতনের প্রত্যক্ষদর্শী বিজ্ঞানীরা উদ্বেগ, হতাশা এবং নিরাশার মত অভিজ্ঞতার প্রতিবেদন দেখিয়েছেন।.[৮] ২০১৪ সালের একটি গার্ডিয়ান-এর নিবন্ধে, জো কনফিনো জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, আমরা কেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রজাতির শৈল্পিক স্কেলে গণহত্যার ফলে সৃষ্ট কষ্টের থেকেও দ্বিগুণ কষ্ট অনুভব করার প্রয়োজনবোধ করি না?"[৯]

জলবায়ু শোক[সম্পাদনা]

মনস্তাত্ত্বিক পেশার লোকেদের বাস্তুসংস্থান এবং জলবায়ু শোক এর উপর করা গবেষণা প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

জলবায়ু শোকের উদীয়মান মডেলটি পরামর্শ দেয় যে মানুষ জলবায়ু হতাশাকে বা জলবায়ু উদ্বেগকে প্রক্রিয়াকরণ করতে পারে, কবলার-রস মডেল বা শোকের ধাপগুলো এমন মডেল এর মাধ্যমে। সামাজিক সমর্থনের নেটওয়ার্ক গঠন হচ্ছে এই প্রক্রিয়ার একটি অংশ।[১০]

কুনসোলো এবং এলিস পরামর্শ দেয় যে "শোক হল পরিবেশগত ক্ষতির একটি স্বাভাবিক এবং বৈধ প্রতিক্রিয়া। এটি এমন একটি প্রতিক্রিয়া যা জলবায়ুর প্রভাব আরও খারাপ হওয়ার সাথে সাথে আরও সাধারণ হয়ে উঠতে পারে।"[১১]

জলবায়ু সংবাদদাতারা জলবায়ু শোকের দিকগুলি বলার চেয়ে প্রাথমিকভাবে জলবায়ুর প্রভাব ও অভিযোজন এর সংবাদ প্রদান করার উপর মনোনিবেশ করে থাকেন অনেক সময়।[১২] জলবায়ু পরিবর্তন যোগাযোগের জন্য ইয়েল প্রোগ্রাম এর মত প্রোগ্রামের সংবাদদাতারা প্রায়শই শোকের সমাধানগুলি বর্ণনা করার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে শোকজনিত বিভিন্ন প্রশ্ন করেছেন। জলবায়ু উদ্বেগ এর মত সমস্যা কে সমাধানের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ এর চেষ্টা করা, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এর রেডিও প্রোডাকশনের ডিরেক্টর শেরম্যান এইচ ড্রাইয়ারের বর্ণিত পদ্ধতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তার এই পদ্ধতিটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ প্রচারের জন্য তাঁর তৈরী করা ম্যানুয়ালে পাওয়া যায়। সেই ম্যানুয়ালে এমন ছিল যে যুদ্ধ সম্পর্কিত রেডিও যোগাযোগ সর্বদা একটি বার্তা দিয়ে শেষ হবে। সেই বার্তাটি হচ্ছে যে শ্রোতা কীভাবে যুদ্ধের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে পারে।[১৩]

তবে, এটি স্পষ্ট নয় যে উদ্বেগ এবং হতাশাকে কাজে রূপান্তর করতে উৎসাহ দেওয়া পর্যাপ্ত প্রতিক্রিয়া দিবে কি না সেই সকল ব্যক্তিদের পক্ষে, যাঁরা ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন। এমন ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন গ্রিনল্যান্ডারস রা যাদেরকে স্লেজ কুকুর ইথানাইজ করতে হয়েছিল।.[১৪] কুনসলো, কানাডার সু উত্তরের নুনাটিসিয়াভুট এ সক্রিয় বাস্তুবিদ,"দুঃখিত বা দুঃখিত নয়?"[১৫] এমন শিরোনামের একটি নিবন্ধে এই প্রশ্নের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বর্ণনা দিয়েছেন।

মিডিয়াতে কিছু আলোচনা একটি প্রশ্নের দিকে মনোনিবেশ করেছে। তা হলঃ জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক দিকগুলি উপস্থাপন করা মানুষকে হতাশাগ্রস্ত করছে কিনা এবং মানুষের মধ্যে হাল ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা তৈরী হচ্ছে কি না।[১৬] ২০১৬ সালের বৈজ্ঞানিক আমেরিকান নামক একটি নিবন্ধে এই প্রশ্ন উত্থাপন হয়েছে যে, "জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ একটি আঘাতজনিত ধারণা কি?"[৬] ২০১৯ সালে, সাংবাদিক মাইক পার্ল দৃঢ়ভাবে বলেছেন যে, "মানুষ জলবায়ু হতাশা "বলা যেতে পারে" এমন সমস্যায় ভুগছেন। এটি একটি ধারণা যে জলবায়ু পরিবর্তন একটি অবিরাম শক্তি যা মানবতাকে বিলুপ্ত করে দেবে এবং মানুষকে নিরর্থক জীবন উপহার দেবে।"[১৭][১৮] আরও সম্প্রতি, কিছু গবেষণা ইঙ্গিত করেছে যে সংকট ও দুর্যোগের প্রতি সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া সহজাতভাবে অভিযোজিত। যথেষ্ট সহায়তার সাহায্যে, অভিজ্ঞতাগুলো প্রতিফলনে ও প্রক্রিয়াজাতকরণে এই সংবেদনগুলি স্থিতিস্থাপক হতে পারে। [১৯]

তরুণদের মধ্যে[সম্পাদনা]

সুইডিশ সরকারকে একটি খোলা চিঠিতে, একদল মনোবিজ্ঞানী এবং মনোচিকিত্সক বলেছেন, "একটি সক্রিয় সমাধান ছাড়াই অব্যাহত পরিবেশগত সঙ্কট প্রাপ্তবয়স্কদেরকে বিশ্ব থেকে ফোকাস সরিয়ে দেয়।যার কারণে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক তরুণ উদ্বেগ ও হতাশায় আক্রান্ত হয়েছেন। এই সমস্যা সিদ্ধান্ত নির্মাতাদেরকে একটি বড় ঝুঁকির সম্মুখীন করেছে।"[১৭] একটি বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা, "দ্য ব্রিংক", একটি স্নাতক শিক্ষার্থীর উদ্ধৃতি দিয়েছে যিনি "অ্যামাজনের ঘনবর্ষণ বনাঞ্চল পতন নিয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন"। প্রকাশনাটিতে প্রকৃতি এবং সম্প্রদায় সময়, স্ব-যত্ন এবং জলবায়ু সম্পর্কে ছোট ছোট প্রয়াসের জন্য প্রশংসা করার মত সহায়ক পদ্ধতির প্রস্তাব দেয়া হয়।[২০]

একজন অ্যাডভোকেসি দলের ম্যানেজার বলেন যে "আমরা যারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে কাজ করি তারা একটা জিনিস দেখি যে, ভবিষত এ যে ক্ষতি হতে চলেছে তা নিয়ে যুবকরা শোকাহত। যুবকদের এই প্রতিক্রিয়াগুলি বাস্তব এবং বৈধ।"[২১]

একজন সমাজ বিজ্ঞানী, রিনি লোর্টজম্যান যিনি "পরিবেশগত অবক্ষয়ের উপাদান হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য এবং সংবেদনশীলতা নিয়ে অধ্যয়ন করেন", তিনি মনে করেন যে, জলবায়ু সম্পর্কিত মানসিক চাপ এখন কিশোর-কিশোরীদেরকে জর্জরিত করে ফেলেছে। তিনি এই বিষয়টাকে ২০ দশকের সময়কার নিপীড়ক শীতল যুদ্ধ এর ভয় এর সাথে তুলনা করেছেন। যে যুদ্ধের ভয় বাচ্চা যুবক বুড়োদের আঁকড়ে ধরেছিল, যাদের মধ্যে অনেকেই পারমাণবিক বিনাশ এর হুমকির মধ্যে এসেছিলেন।"[২১]

বিজ্ঞানীদের মধ্যে[সম্পাদনা]

যে বিজ্ঞানীরা জলবায়ু পরিবর্তন এবং জীব বৈচিত্র্য হ্রাস অধ্যয়ন করেন তারা পরিবেশগত শোক মোকাবেলায় সহায়তা করার জন্য অনলাইনে এবং প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন দল গঠন করেছেন। অনেক বিজ্ঞানী প্রথম দিকের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং জীববৈচিত্র্য হ্রাস দেখেছেন যা অল্প সময়ের মধ্যে ঘটে গিয়েছেল।[২]

"আমি কেবল একজন পিএইচডি ছাত্রকে মাছের আচরণ অধ্যয়নের জন্য নিয়োগ করেছিলাম। তাকে নিয়োগ দেওয়ার এবং প্রথমবারের মত মাঠপরযায়ে কাজে বের হওয়ার মধ্যকার সময়ে, গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের যে অঞ্চলে আমরা কাজ করছিলাম সেখানকার প্রবালের ৮০% মারা গিয়েছিল। ওখানে বসবাসরত মাছগুলোও অন্যত্র চলে গিয়েছিল। আমি তাকে সাক্ষাত্কারে বলেছিলাম যে তার সফরটি তার জীবনের সবচেয়ে দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা হতে চলেছে, কিন্তু ঐ স্থানটি ঐতিহাসিক প্রবাল প্রাচীরের জীবনের কেবল একটি করুণ কবরস্থান ছিল"- এক্সেটার বিশ্ববিদ্যালয়ের সামুদ্রিক জীববিজ্ঞান এবং বিশ্বব্যাপী পরিবর্তনের অধ্যাপক স্টিভ সিম্পসন এর ভাষ্যমতে। [২]

বিজ্ঞানীরা তাদের আবেগকে অভ্যন্তরীণ করে, কাজের অন্যান্য ক্ষেত্রে চলে যান এবং পরিবেশের অংশগুলি রক্ষায় কাজ করেন। তারা পড়াশোনা করে বা অন্যভাবে পরিবেশকে খাপ খাইয়ে নিতে সহায়ক এমন উপায়গুলি সন্ধান করে।[২] কিছু বিজ্ঞানী পরিবেশের প্রতি তাদের ভালবাসা উদযাপন করতে নতুন আচার অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন।[২]

আদিবাসী সম্প্রদায়সমূহে[সম্পাদনা]

আদিবাসী সম্প্রদায়ের তাদের পরিচয় নষ্ট হওয়ার কারণে শোক থাকতে পারে। কারণ এটি পরিবেশ এবং সেই জ্ঞানের সাথে এত ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত যেখানে বলা আছে যে পরিবেশের আরও ক্ষতি সাধিত হবে। এছাড়াও অন্যকে পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত ট্রমার মধ্য দিয়ে যেতে দেখার দুঃখ, তাদের শোকাহত হওয়ার একটি কারণ। কারণ এই ট্রমার মধ্য দিয়ে তারা নিজেরাও গিয়েছিল।[২]

"আমরা সমুদ্রের বরফের মানুষ। আর যদি সামুদ্রিক বরফই না থাকে তবে আমরা কীভাবে সমুদ্রের বরফের মানুষ হই?" - ইনুইট প্রবীণ।[২]

মহিলাদের উপর জলবায়ু অভিযোজনের গৌণ প্রভাব হিসাবে[সম্পাদনা]

বাস্তুতান্ত্রিক শোক সরাসরি জলবায়ু অভিযোজনের গৌণ প্রভাবগুলির সাথে যুক্ত হতে পারে। আইপিসিসি অনুসারে মহিলাদের মধ্যে এই গৌণ প্রভাবগুলি লক্ষ্য করা গেছে। আইপিসিসি এআর ৫ ডাব্লুজি ২ টিএস ল্ক্ষ্য করেছে যে "চরম আবহাওয়াজনিত ঘটনা, জলবায়ু পরিবর্তন, পুরুষ আবাসন এর মত প্রতিক্রিয়াগুলির ফলে মহিলারা প্রায়শই লেবারার এবং যত্নশীল মানুষ হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। মানসিক এবং সংবেদনশীল সঙ্কটের মুখোমুখি হওয়ার সময়, খাদ্য গ্রহণ কমে গেলে, বাস্তুচ্যুতির কারণে মানসিক স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে গেলে মহিলারা আরো বেশি সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। কিছু ক্ষেত্রে ঘরোয়া সহিংসতার ঘটনাগুলিও বাড়ছে। [৯.৩, ৯.৪, ১২.৪, ১৩.২, বক্স সিসি-জিসি]" ( পুরো প্রতিবেদনে বিভাগ নম্বর এর জন্য ডেপ্ত কভারেজ দেখুন)

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Neville R. Ellis; Cunsolo, Ashlee (২০১৮-০৪-০৩)। "Ecological grief as a mental health response to climate change-related loss"। Nature Climate Change (ইংরেজি ভাষায়)। 8 (4): 275–281। আইএসএসএন 1758-6798ডিওআই:10.1038/s41558-018-0092-2 
  2. Vince, Gaia (২০২০-০১-১২)। "How scientists are coping with 'ecological grief'"The Observer (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0029-7712। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১৫ 
  3. Cunsolo, Ashlee; Ellis, Neville R. (এপ্রিল ২০১৮)। "Ecological grief as a mental health response to climate change-related loss"Nature Climate Change (ইংরেজি ভাষায়)। 8 (4): 275–281। আইএসএসএন 1758-6798ডিওআই:10.1038/s41558-018-0092-2 
  4. Cunsolo, Ashlee; Ellis, Neville। "Hope and mourning in the Anthropocene: Understanding ecological grief"The Conversation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১৭ 
  5. Law, Rob (২০১৯-০৫-০৯)। "I have felt hopelessness over climate change. Here is how we move past the immense grief | Rob Law"The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১৭ 
  6. Rosenfeld, Jordan (জুলাই ২১, ২০১৬)। "Facing Down "Environmental Grief""Scientific American (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  7. Cunsolo, Ashlee; Ellis, Neville। "Hope and mourning in the Anthropocene: Understanding ecological grief"The Conversation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  8. Conroy, Gemma (২০১৯-০৯-১৩)। "'Ecological grief' grips scientists witnessing Great Barrier Reef's decline"। Nature (ইংরেজি ভাষায়)। 573 (7774): 318–319। ডিওআই:10.1038/d41586-019-02656-8অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 31530920 
  9. Confino, Jo (২০১৪-১০-০২)। "Grieving could offer a pathway out of a destructive economic system"The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  10. Beta & Mary McDonald (২০১৯-০৮-০৮)। "Climate Change Depression, Climate Grief & Climate Despair"Boston Evening Therapy Associates (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৯-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  11. Cunsolo, Ashlee; Ellis, Neville R. (২০১৮)। "Ecological grief as a mental health response to climate change-related loss"। Nature Climate Change (ইংরেজি ভাষায়)। 8 (4): 275–281। আইএসএসএন 1758-6798ডিওআই:10.1038/s41558-018-0092-2 
  12. Moser, Susanne। "Communicating Adaptation to Climate Change. The Art and Science of Public Engagement when Climate Change Comes Home" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  13. Dryer, Sherman H. (১৯৪২)। Radio in wartime। New York: Greenberg। 
  14. McDougall, Dan (২০১৯-০৮-১২)। "'Ecological grief': Greenland residents traumatised by climate emergency"The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  15. Cunsolo, Ashlee (২০১৮-০১-১৯)। "To Grieve or Not to Grieve?"NiCHE, Network in Canadian History & Environment (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  16. Scher, Avichai (ডিসেম্বর ২৪, ২০১৮)। "'Climate grief': The growing emotional toll of climate change"NBC News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  17. Pearl, Mike (২০১৯-০৭-১১)। "'Climate Despair' Is Making People Give Up on Life"Vice (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  18. "Don't Police our Emotions – Climate Despair is Inviting People Back to Life"Resilience (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  19. Kieft, Jasmine and Bendell, Jem (2021) The responsibility of communicating difficult truths about climate influenced societal disruption and collapse: an introduction to psychological research. Institute for Leadership and Sustainability (IFLAS) Occasional Papers Volume 7. University of Cumbria, Ambleside, UK..(Unpublished)
  20. Colarossi, Jessica (এপ্রিল ২২, ২০১৯)। "Climate Grief: Environment Activists on How They Cope"Boston University (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 
  21. Tribune Content Agency (এপ্রিল ২১, ২০১৯)। "'Climate grief' takes toll on younger generations"St. Cloud Times (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]