প্রবেশদ্বার:মিয়ানমার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
প্রবেশদ্বারএশিয়ামিয়ানমার

ကြိုဆိုပါတယ်။ / মিয়ানমার প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

মিয়ানমার (বর্মী: မြန်မာ, [mjəmà]), যার দাফতরিক নাম মিয়ানমার সংঘ প্রজাতন্ত্র (বর্মী: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာနိုင်ငံတော်‌, [pjìdàuɴzṵ θàɴmədaa̰ mjəmà nàiɴŋàɴdɔ̀]) এবং যা ব্রহ্মদেশ, বর্মা বা বার্মা নামেও পরিচিত, হল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় মূলভূখণ্ডের বৃহত্তম দেশ এবং ২০১৭ সালের হিসেব মতে এর জনসংখ্যা প্রায় ৫৪ মিলিয়ন। মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশভারত, উত্তর-পূর্বে চীন, পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বে লাওসথাইল্যান্ড এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে আন্দামান সাগরবঙ্গোপসাগর অবস্থিত। দেশটির রাজধানী নেপিডো এবং বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন

তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে "মিয়ানমার" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় "ইয়াঙ্গুন"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সূচীপত্র
নির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

গোটেইক ভায়াডাক্ট (বর্মী: ဂုတ်ထိပ်တံတား, MLCTS: gu.hti.ta.aa.) গোহটেইক ভায়াডাক্ট নামেও পরিচিত) হল মায়ানমারের (বার্মা নামেও পরিচিত) পশ্চিমাঞ্চলীয় শান রাজ্যের নাউনঘকির একটি রেলপথ কাঠের পায়া। সেতুটি বার্মার প্রাক্তন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক প্রশাসকদের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী পায়ান ওও লুইন ও উত্তর শান রাজ্যের প্রধান শহর লাশিও এর মধ্যে অবস্থিত। এটি মিয়ানমারের সর্বোচ্চ সেতু এবং যখন এটি সম্পন্ন হয়েছিল তখন বিশ্বের বৃহত্তম রেলপথ ছিল। এটি মান্দালয়ের প্রায় ১০০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত।

সেতুটি ১৮৯৯ সালে পেনসিলভানিয়া ও মেরিল্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন কোম্পানি দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং ১৯০০ সালে খোলা হয়েছিল। উপাদানগুলি পেনসিলভানিয়া ইস্পাত কোম্পানি দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাঠানো হয়েছিল। এই অঞ্চলে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রভাব বিস্তারে সাহায্য করার জন্য রেললাইনটি নির্মিত হয়েছিল। বার্মা রেলওয়ে কোম্পানির প্রকৌশলী স্যার আর্থার রেন্ডেল নির্মাণ প্রকল্পটি তত্ত্বাবধান করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
লাহপেট

বর্মী রন্ধনশৈলী হচ্ছে মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচলিত খাদ্য রন্ধন ও পরিবেশনের শৈলী। স্থানীয় সংখ্যালঘু নৃগোষ্ঠীর অবদানে মিয়ানমারের রন্ধনশৈলী সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে। মিয়ানমারে বামাররা সবচেয়ে প্রভাবশালী গোষ্ঠী, কিন্তু চীন গোষ্ঠীসহ অন্যান্য গোষ্ঠীগুলি্র স্বতন্ত্র খাবার ও রন্ধনশৈলী আছে।

মাছের সস এবং নগাপী (সীফুড) জাতীয় মাছজাত দ্রব্যের ব্যাপক ব্যবহার হয় বামার রন্ধনপ্রণালীতে। মায়ানমারের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে, বার্মিজ রন্ধনপ্রণালী চীনা রান্না, ভারতীয় রান্না এবং থাই রান্নার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নগর, রাজ্য ও অঞ্চল - নতুন ভুক্তি দেখুন

হাখা
হাখা (বর্মী: ဟားခါးမြို့; এমএলসিটিএস: ha: hka: mrui., উচ্চারিত: [hákʰá mjo̰]) মিয়ানমারের চিন প্রদেশের রাজধানী যা আগে হাকা নামেও ডাকা হতো। হাখা চিন রাজ্যের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। এর মোট আয়তন ১২.৫০ বর্গ মাইল (৩২.৪৭ বর্গ কিলোমিটার)। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৮৬৭ মিটার উঁচুতে অবস্থিত। এই উচু জায়গাটি একটি মালভূমি। যদিও শহরটি একদম ছোট, তবুও এটি চিন রাজ্যের সবচেয়ে বড় শহর এবং রাজধানীও। হাখার আশপাশে অনেক জায়গা রয়েছে। চাইলেই এই শহরটিকে এর চারপাশে এর বর্তমান আয়তনের দশ গুণ বিস্তৃত করা যাবে। পুরো চিন রাজ্যটিই পাহাড়ে আবৃত। হাখা শহরটিও তাই পাহাড়ের কোল ঘেঁষেই তৈরি হয়েছে, ইংরেজি "U" আকৃতির বর্ণের মতো। শহরটির প্রধান সড়ক "U" আকৃতিতে তৈরি। সবরকম অবকাঠামো এই সড়কটির আশপাশে তৈরি হয়েছে। ছোট করে আরেকটি রাস্তা শহরের মধ্যে রয়েছে। চিন রাজ্যের অন্যান্য রাজ্য থান্তল্যাং, ফালাম, গাংগাও এবং মাটুপির সাথে হাখার সংযোগী রাস্তা রয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

মিয়ানমারের ইতিহাস - নতুন ভুক্তি দেখুন

স্ক্র্যাগি পর্বতে ইম্ফালের যুদ্ধে ১০ম গূর্খা ডিভিশন কর্তৃক তোলা চিত্রের দৃশ্য।

বার্মা অভিযান হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে বৃটেন শাসিত বার্মায় সংঘটিত হওয়া এমন একটি যুদ্ধ যেখানে বৃটেনচীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগীতায় একজোট হয়ে জাপান, থাইল্যান্ডআজাদ হিন্দ ফৌজের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। তৎকালীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্য প্রাথমিকভাবে ব্রিটিশ শাসিত ভারত, বৃটেনের নিজস্ব সেনাবাহিনী (৮টি পদাতিক ডিভিশন এবং ৬টি ট্যাংক রেজিমেন্ট) এবং পূর্ব ও পশ্চিম আফ্রিকায় অবস্থিত বৃটেনের ঔপনবেশিক সাম্রাজ্যভুক্ত দেশগুলো থেকে প্রায় ১০,০০,০০০ সৈন্য সমেত স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনী গঠন করে বার্মা অভিযান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। সেই সময় জাপানী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণে বার্মাতে ব্রিটিশ-বিরোধী কিছু স্বাধীনতাকামী বিদ্রোহী বর্মি-সেনাবাহিনীর দল গড়ে উঠে, যারা যুদ্ধের শুরুতে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে অবরোধ গড়ে তোলায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এই অভিযানে কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। বার্মার আবহাওয়া, রোগবালাই এবং ভূ-খন্ডের মতো ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য উক্ত অভিযানে বিশেষ প্রভাব ফেলতে দেখা গিয়েছিলো। এই অভিযানে পরিবহন অবকাঠামোর সুযোগ সুবিধাসমূহের অভাবের দরুন সেনাবাহিনীর সদস্যদের যথাসময়ে সরানো ও সৈন্য সরবরাহ এবং আহতদের নিরাপদ জায়গায় পৌছানর ক্ষেত্রে সামরিক প্রকৌশল ও বায়ুপথের উপর বিশেষ জোড় দিতে হয়েছিল। বৃটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের নিজ নিজ কৌশলের অগ্রাধিকার থাকার দরুন রাজনৈতিক দিক দিয়েও এই অভিযান বেশ জটিল ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

২০১৭ সালে জেনারেল মিন অং হ্লাইং

জেনারেল মিন অং হ্লাইং (Burmese: မင်းအောင်လှိုင် ইংরেজি: Min Aung Hlaing; abbreviated: MAL pronounced [mɪ́ɰ̃ àʊɰ̃ l̥àɪɰ̃]; জন্ম ৩ জুলাই ১৯৫৬) হলেন মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী তাতমাডোয়ের প্রধান এবং মিয়ানমারের বর্তমান ডি ফ্যাক্টো সরকারপ্রধান। সম্প্রতি মিয়ানমারে সংঘটিত একটি সামরিক অভ্যুত্থানের পর তিনি মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা (মিয়ানমারের ডি ফ্যাক্টো সরকার প্রধান) অং সান সু চি-কে ক্ষমতাচ্যুত করে নিজে ক্ষমতা দখল করে নেন। বর্তমানে তিনি মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, মিয়ানমারের প্রধানমন্ত্রী এবং মিয়ানমারের সেনাপ্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।

জেনারেল মিন অং হ্লাইং ৩ জুলাই, ১৯৫৬ সালে মিয়ানমারের ট্যাভয় শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা থং হ্লাইং একজন বিভাগীয় প্রকৌশলী ছিলেন। তিনি লাথা সেন্ট্রাল হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। তিনি রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনশাস্ত্রে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি মিয়ানমার ডিফেন্স অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

গৃহবিবাদ ও গণহত্যা - নতুন ভুক্তি দেখুন

গণহত্যায় নিহত পরিবারের সদস্যদের মৃতদেহ শনাক্ত করতে হিন্দু গ্রামবাসীরা একটি গণ সমাধিতে জড়ো হয়েছে।
২৫ আগস্ট ২০১৭ সালে, আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির জঙ্গিরা মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু জেলার ৩০ পুলিশ চৌকিতে এবং একটি সেনা ক্যাম্পে একযোগে আক্রমণ চালায়। কয়েক ঘণ্টার পরই রাতে, অজ্ঞাত মুখোশধারী জঙ্গিরা মংডু জেলার হিন্দু গ্রাম ইয়াই কি কি (রিক্তপাড়া নামেও পরিচিত) আক্রমণ করে। জঙ্গিরা ১০০ জনেরও বেশি হিন্দু জনগণকে আটক করে এবং তাদের নিকটবর্তী পাহাড়ে নিয়ে যায়, যখন তারা হিন্দুদের হত্যা করে। ২৪ এবং ২৫ শে সেপ্টেম্বর, মায়ানমারের সেনাবাহিনী ৪৫ জন হিন্দু, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশুকে গণকবর দেখায়। মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ পরে হিন্দু গণহত্যার জন্য রোহিঙ্গা জঙ্গিদের অভিযুক্ত করেছে। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি ক্রমাগত অভিযোগ অস্বীকার করে এবং ২৫ শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে, একটি এআরএসএ (ARSA) মুখপাত্র দাবি করেন যে, রোহিঙ্গা জঙ্গি হিন্দু গ্রামের উপর হামলা একটি মিথ্যা খবর ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র দেখুন

মিয়ানমার সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

অন্যান্য প্রবেশদ্বার

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

আপনি যা করতে পারেন

  • মিয়ানমার বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা মায়ানমার বিষয়ক বিভিন্ন (নিম্নের) টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|মিয়ানমার}} যুক্ত করতে পারেন।

বিষয়

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে মিয়ানমার
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে মিয়ানমার
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে মিয়ানমার
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে মিয়ানমার
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে মিয়ানমার
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে মিয়ানমার
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন