লাহার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
T. Galib (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
T. Galib (আলোচনা | অবদান)
→‎বর্ণনা: সম্প্রসারণ
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
লাহার শব্দটি [[জাভাই ভাষা]] থেকে এসেছে।<ref>{{Cite book|title= Encyclopedia of Volcanoes|chapter= Chapter 37 – Lahars and Their Deposits|doi= 10.1016/B978-0-12-385938-9.00037-7|publisher= Academic Press|date= 2015|location= Amsterdam|isbn= 978-0-12-385938-9|pages= 649–664|first1= James W.|last1= Vallance|first2= Richard M.|last2= Iverson|editor-first= Haraldur|editor-last= Sigurdsson}}</ref> এই ভূতাত্ত্বিক শব্দটি বেরেন্ড জর্জ এসার প্রথম ১৯২২ সালে ব্যবহার করেন।<ref>{{cite book|editor=Andrew S. Goudie|title=Encyclopedia of Geomorphology|volume=2|year=2004|chapter=Lahar|author=Vincent E. Neall|pages=597–599|isbn=9780415327381|chapter-url=https://books.google.com/books?id=UHRU_6nUSR4C&pg=PA597}}</ref>
লাহার শব্দটি [[জাভাই ভাষা]] থেকে এসেছে।<ref>{{Cite book|title= Encyclopedia of Volcanoes|chapter= Chapter 37 – Lahars and Their Deposits|doi= 10.1016/B978-0-12-385938-9.00037-7|publisher= Academic Press|date= 2015|location= Amsterdam|isbn= 978-0-12-385938-9|pages= 649–664|first1= James W.|last1= Vallance|first2= Richard M.|last2= Iverson|editor-first= Haraldur|editor-last= Sigurdsson}}</ref> এই ভূতাত্ত্বিক শব্দটি বেরেন্ড জর্জ এসার প্রথম ১৯২২ সালে ব্যবহার করেন।<ref>{{cite book|editor=Andrew S. Goudie|title=Encyclopedia of Geomorphology|volume=2|year=2004|chapter=Lahar|author=Vincent E. Neall|pages=597–599|isbn=9780415327381|chapter-url=https://books.google.com/books?id=UHRU_6nUSR4C&pg=PA597}}</ref>
==বর্ণনা==
==বর্ণনা==
সাধারণ লাহার শব্দটি পানি ও পাইরোক্লাস্টিক ধ্বংসাবশেষের মিশ্রণকে বোঝাতে লাহার শব্দটি ব্যবহৃত হয়। এই শব্দটি বিশেষভাবে কোনো রিওলজি বা [[পলল]] মিশ্রণকে নির্দেশ করে না। লাহার বাস্প প্রবাহ (৩০% এর চেয়ে কম [[পলল]] মিশ্রণ), অধিক মিশ্রিত বাস্প প্রবাহ ( ৩০-৬০% [[পলল]] মিশ্রণ) এবং ধ্বংসাবশেষ প্রবাহ (৬০% এর বেশি পলল মিশ্রণ) রূপে লাহার থাকতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, মিশ্রণটি কতটা পানি পাচ্ছে তার উপর নির্ভর করে রিওলজি এবং লাহারের পর্যায়ক্রমিক আচরণ একই ক্ষেত্রে স্থান এবং সময় ভেদে ভিন্ন হতে পারে। লাহারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়, মুখ্য এবং “সিন-ইরাপ্টিভ”। যে লাহার আগ্নেয়গিরির সাথে বা আগ্নেয়গিরির কারণে তৈরি হয় তাকে মুখ্য লাহার বলে। আর যে কোনো মুখ্য আগ্নেয়গিরি সম্পর্কিত কারণ ছাড়াই তৈরি হয়, তাকে “গৌন” বা “পোস্ট ইরাপ্টিভ” লাহার বলে, যেমন: অগ্নুৎপাত আপাত বন্ধের পর বা অগ্নুৎপাতের গতি হ্রাস পাওয়ার সময়ে বৃষ্টি বর্ষণের ফলে সৃষ্ট লাহার।
সাধারণ লাহার শব্দটি পানি ও পাইরোক্লাস্টিক ধ্বংসাবশেষের মিশ্রণকে বোঝাতে লাহার শব্দটি ব্যবহৃত হয়। এই শব্দটি বিশেষভাবে কোনো রিওলজি বা [[পলল]] মিশ্রণকে নির্দেশ করে না।<ref name="Vallance 649–664">{{Citation|last1=Vallance|first1=James W.|title=Chapter 37 - Lahars and Their Deposits|date=2015-01-01|url=https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/B9780123859389000377|encyclopedia=The Encyclopedia of Volcanoes (Second Edition)|pages=649–664|editor-last=Sigurdsson|editor-first=Haraldur|place=Amsterdam|publisher=Academic Press|language=en|isbn=978-0-12-385938-9|access-date=2021-03-26|last2=Iverson|first2=Richard M.}}</ref> লাহার বাস্প প্রবাহ (৩০% এর চেয়ে কম [[পলল]] মিশ্রণ), অধিক মিশ্রিত বাস্প প্রবাহ ( ৩০-৬০% [[পলল]] মিশ্রণ) এবং ধ্বংসাবশেষ প্রবাহ (৬০% এর বেশি পলল মিশ্রণ) রূপে লাহার থাকতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, মিশ্রণটি কতটা পানি পাচ্ছে তার উপর নির্ভর করে রিওলজি এবং লাহারের পর্যায়ক্রমিক আচরণ একই ক্ষেত্রে স্থান এবং সময় ভেদে ভিন্ন হতে পারে।<ref name="Vallance 649–664"/> লাহারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়, মুখ্য এবং “সিন-ইরাপ্টিভ”। যে লাহার আগ্নেয়গিরির সাথে বা আগ্নেয়গিরির কারণে তৈরি হয় তাকে মুখ্য লাহার বলে। আর যে কোনো মুখ্য আগ্নেয়গিরি সম্পর্কিত কারণ ছাড়াই তৈরি হয়, তাকে “গৌন” বা “পোস্ট ইরাপ্টিভ” লাহার বলে, যেমন: অগ্নুৎপাত আপাত বন্ধের পর বা অগ্নুৎপাতের গতি হ্রাস পাওয়ার সময়ে বৃষ্টি বর্ষণের ফলে সৃষ্ট লাহার।<ref name="Piersonetal2014">{{cite journal |last1=Pierson |first1=Thomas C |last2=Wood |first2=Nathan J |last3=Driedger |first3=Carolyn L |title=Reducing risk from lahar hazards: concepts, case studies, and roles for scientists |journal=Journal of Applied Volcanology |date=December 2014 |volume=3 |issue=1 |pages=16 |doi=10.1186/s13617-014-0016-4|doi-access=free }}</ref><ref name=Kataokaetal2018>{{cite journal |last1=Kataoka |first1=Kyoko S. |last2=Matsumoto |first2=Takane |last3=Saito |first3=Takeshi |last4=Kawashima |first4=Katsuhisa |last5=Nagahashi |first5=Yoshitaka |last6=Iyobe |first6=Tsutomu |last7=Sasaki |first7=Akihiko |last8=Suzuki |first8=Keisuke |title=Lahar characteristics as a function of triggering mechanism at a seasonally snow-clad volcano: contrasting lahars following the 2014 phreatic eruption of Ontake Volcano, Japan |journal=Earth, Planets and Space |date=December 2018 |volume=70 |issue=1 |pages=113 |doi=10.1186/s40623-018-0873-x|bibcode=2018EP&S...70..113K |hdl=2433/234673 |s2cid=135044756 |hdl-access=free }}</ref>

লাহাররের শুধু রিওলজিতেই নয়, আকারের পার্থক্য আছে। প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে [[রাইনিয়ার পর্বত]] [[ওয়াশিংটন (অঙ্গরাজ্য)]] থেকে সৃষ্ট ওসিয়লা লাহার হোয়াইট রিভার ক্যানিয়নে ১৪০ মিটার (৪৬০ ফুট) গভীর কাদা দিয়ে গঠিত প্রাচীর তৈরি করেছিল, যা ২.৩ কিউবিক কিলোমিটার অঞ্চলের মধ্যে ৩৩০ বর্গ কি.মি (১৩০ বর্গ মাইল) দখল করে। ধূলা প্রবাহের লাহার তার পথে থাকা যেকোনো কিছু অস্তিত্বহীন করে দিতে পারে, আর অতি ঘনীভূত প্রবাহের লাহার তার পথে থাকা সকল কাঠামো ভিত্তি সহ ধ্বংস করে ফেলে। অতি ঘনীভূত প্রবাহে কোনো ছোট দূর্বল কুড়ে ঘড় মাটির নিচে চাপা পড়ে যেতে পারে কিন্তু ধ্বংস হওয়া থেকে বেঁচে যেতে পারে। তবে, এতে সেই কুড়ে ঘড়টি কংক্রিটের কাছাকাছি শক্ত হয়ে যেতে পারে। লাহারের সান্দ্রতা সময়ের সাথে হ্রাস পায় এবং বৃষ্টির কারণে আরো পাতলা হয়ে যেতে পারে। এতে চোরাবালি জাতীয় একটি মিশ্রন তৈরি হয়, তরল পদার্থ হিসেবে কয়েক সপ্তাহ থাকতে পারে, যার ফলে অনুসন্ধান এবং উদ্ধার অভিযানে জটিলতা দেখা দিতে পারে।

প্রত্যেক লাহারের আকার ও গতির বিভিন্ন হয়। এক মিটারের চেয়ে ছোট এবং কয়েক সেন্টিমিটার গভীর লাহার প্রতি সেকেন্ডে ১ মিটার গতিতে প্রবাহিত হতে পারে। শত শত মিটার বিস্তারের এবং অনেক মিটার গভীর লাহার প্রতে সেকেন্ডে কয়েক টন মিটার বেগে (প্রতি ঘন্টায় ২২ মাইল বা আরো বেশি) প্রবাহিত হতে পারে, যা থেকে কোনো মানুষের পক্ষে দৌড়ে পালানো সম্ভব নয়। খাড়া ঢালে প্রতি ঘন্টায় ২০০ কি.মি (প্রতি ঘন্টায় ১২০ মাইল) এর চেয়ে অধিক বেগ অর্জণ করতে পারে। লাহারের ৩০০ কি.মি. এর চেয়ে অধিক দূরত্বে প্রবাহিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যা সেটির প্রবাহের পথে ভয়ানক ধ্বংস প্রক্রিয়া চালাতে পারে।

১৯৮৫ সালে, নেভাডো দেল রুইন্স অগ্ন্যুতপাত থেকে সৃষ্ট একাধিক লাহার আর্মোনো বিপর্যয় ঘটায়, যেখানে প্রায় ২৩০০০ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন এবং আর্মেনো শহরটি ৫ মিটার কাদা এবং ধূলোর নিচে চাপা পড়ে যায়। ১৯৫৩ একটি লাহারের কারনে টাঙ্গিওয়াই বিপর্যয় ঘটে, যেখানে একটি বড় দিনের এক্সপ্রেস [[রেলগাড়ি|ট্রেইন]] ওয়াংগেহু নদীতে পড়ে গেলে ১৫১ জন মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। ১৭৮৩-১৯৯৭ সাল পর্যন্ত ১৭% আগ্নেয়গিরি সংক্রান্ত মৃত্যুর কারণ লাহার।

২০:৩৩, ২৫ মার্চ ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লাহার হলো এক ধরনের ধ্বংসাত্মক কাদা বা ধূলো প্রবাহ, যা পাইরোক্লাস্টিক এবং তরল মিশ্রণে পরিণত হওয়া কঠিন পদার্থ দিয়ে গঠিত। লাহার সাধারণত আগ্নেয়গিরি থেকে নদী উপত্যকা বরাবর প্রবাহিত হয়।[১]


লাহার অত্যন্ত ধ্বংসাত্মক। লাহার প্রতি সেকেন্ডে ১০ মিটারের বেশি বেগে চলতে পারে। লাহার ১৪০ মি. (৪৬০ ফুট) পর্যন্ত গভীর হতে পারে এবং বড় ধরনের প্রবাহ তার পথের সকল কিছু ধ্বংস করে যায়। উল্লেখযোগ্য লাহারের মধ্যে রয়েছে: পিনাটুবো পর্বত এবং নেভাডো দেল রুইজ এর লাহার। নেভাডো দেল রুইজ এর লাহারে আর্মেরো শহরে হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন।

ব্যুৎপত্তি

লাহার শব্দটি জাভাই ভাষা থেকে এসেছে।[২] এই ভূতাত্ত্বিক শব্দটি বেরেন্ড জর্জ এসার প্রথম ১৯২২ সালে ব্যবহার করেন।[৩]

বর্ণনা

সাধারণ লাহার শব্দটি পানি ও পাইরোক্লাস্টিক ধ্বংসাবশেষের মিশ্রণকে বোঝাতে লাহার শব্দটি ব্যবহৃত হয়। এই শব্দটি বিশেষভাবে কোনো রিওলজি বা পলল মিশ্রণকে নির্দেশ করে না।[৪] লাহার বাস্প প্রবাহ (৩০% এর চেয়ে কম পলল মিশ্রণ), অধিক মিশ্রিত বাস্প প্রবাহ ( ৩০-৬০% পলল মিশ্রণ) এবং ধ্বংসাবশেষ প্রবাহ (৬০% এর বেশি পলল মিশ্রণ) রূপে লাহার থাকতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, মিশ্রণটি কতটা পানি পাচ্ছে তার উপর নির্ভর করে রিওলজি এবং লাহারের পর্যায়ক্রমিক আচরণ একই ক্ষেত্রে স্থান এবং সময় ভেদে ভিন্ন হতে পারে।[৪] লাহারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়, মুখ্য এবং “সিন-ইরাপ্টিভ”। যে লাহার আগ্নেয়গিরির সাথে বা আগ্নেয়গিরির কারণে তৈরি হয় তাকে মুখ্য লাহার বলে। আর যে কোনো মুখ্য আগ্নেয়গিরি সম্পর্কিত কারণ ছাড়াই তৈরি হয়, তাকে “গৌন” বা “পোস্ট ইরাপ্টিভ” লাহার বলে, যেমন: অগ্নুৎপাত আপাত বন্ধের পর বা অগ্নুৎপাতের গতি হ্রাস পাওয়ার সময়ে বৃষ্টি বর্ষণের ফলে সৃষ্ট লাহার।[৫][৬]

লাহাররের শুধু রিওলজিতেই নয়, আকারের পার্থক্য আছে। প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে রাইনিয়ার পর্বত ওয়াশিংটন (অঙ্গরাজ্য) থেকে সৃষ্ট ওসিয়লা লাহার হোয়াইট রিভার ক্যানিয়নে ১৪০ মিটার (৪৬০ ফুট) গভীর কাদা দিয়ে গঠিত প্রাচীর তৈরি করেছিল, যা ২.৩ কিউবিক কিলোমিটার অঞ্চলের মধ্যে ৩৩০ বর্গ কি.মি (১৩০ বর্গ মাইল) দখল করে। ধূলা প্রবাহের লাহার তার পথে থাকা যেকোনো কিছু অস্তিত্বহীন করে দিতে পারে, আর অতি ঘনীভূত প্রবাহের লাহার তার পথে থাকা সকল কাঠামো ভিত্তি সহ ধ্বংস করে ফেলে। অতি ঘনীভূত প্রবাহে কোনো ছোট দূর্বল কুড়ে ঘড় মাটির নিচে চাপা পড়ে যেতে পারে কিন্তু ধ্বংস হওয়া থেকে বেঁচে যেতে পারে। তবে, এতে সেই কুড়ে ঘড়টি কংক্রিটের কাছাকাছি শক্ত হয়ে যেতে পারে। লাহারের সান্দ্রতা সময়ের সাথে হ্রাস পায় এবং বৃষ্টির কারণে আরো পাতলা হয়ে যেতে পারে। এতে চোরাবালি জাতীয় একটি মিশ্রন তৈরি হয়, তরল পদার্থ হিসেবে কয়েক সপ্তাহ থাকতে পারে, যার ফলে অনুসন্ধান এবং উদ্ধার অভিযানে জটিলতা দেখা দিতে পারে।

প্রত্যেক লাহারের আকার ও গতির বিভিন্ন হয়। এক মিটারের চেয়ে ছোট এবং কয়েক সেন্টিমিটার গভীর লাহার প্রতি সেকেন্ডে ১ মিটার গতিতে প্রবাহিত হতে পারে। শত শত মিটার বিস্তারের এবং অনেক মিটার গভীর লাহার প্রতে সেকেন্ডে কয়েক টন মিটার বেগে (প্রতি ঘন্টায় ২২ মাইল বা আরো বেশি) প্রবাহিত হতে পারে, যা থেকে কোনো মানুষের পক্ষে দৌড়ে পালানো সম্ভব নয়। খাড়া ঢালে প্রতি ঘন্টায় ২০০ কি.মি (প্রতি ঘন্টায় ১২০ মাইল) এর চেয়ে অধিক বেগ অর্জণ করতে পারে। লাহারের ৩০০ কি.মি. এর চেয়ে অধিক দূরত্বে প্রবাহিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যা সেটির প্রবাহের পথে ভয়ানক ধ্বংস প্রক্রিয়া চালাতে পারে।

১৯৮৫ সালে, নেভাডো দেল রুইন্স অগ্ন্যুতপাত থেকে সৃষ্ট একাধিক লাহার আর্মোনো বিপর্যয় ঘটায়, যেখানে প্রায় ২৩০০০ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন এবং আর্মেনো শহরটি ৫ মিটার কাদা এবং ধূলোর নিচে চাপা পড়ে যায়। ১৯৫৩ একটি লাহারের কারনে টাঙ্গিওয়াই বিপর্যয় ঘটে, যেখানে একটি বড় দিনের এক্সপ্রেস ট্রেইন ওয়াংগেহু নদীতে পড়ে গেলে ১৫১ জন মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। ১৭৮৩-১৯৯৭ সাল পর্যন্ত ১৭% আগ্নেয়গিরি সংক্রান্ত মৃত্যুর কারণ লাহার।

  1. "Lahar"USGS Photo Glossary। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৯ 
  2. Vallance, James W.; Iverson, Richard M. (২০১৫)। "Chapter 37 – Lahars and Their Deposits"। Sigurdsson, Haraldur। Encyclopedia of Volcanoes। Amsterdam: Academic Press। পৃষ্ঠা 649–664। আইএসবিএন 978-0-12-385938-9ডিওআই:10.1016/B978-0-12-385938-9.00037-7 
  3. Vincent E. Neall (২০০৪)। "Lahar"। Andrew S. Goudie। Encyclopedia of Geomorphology2। পৃষ্ঠা 597–599। আইএসবিএন 9780415327381 
  4. Vallance, James W.; Iverson, Richard M. (২০১৫-০১-০১), "Chapter 37 - Lahars and Their Deposits", Sigurdsson, Haraldur, The Encyclopedia of Volcanoes (Second Edition) (ইংরেজি ভাষায়), Amsterdam: Academic Press, পৃষ্ঠা 649–664, আইএসবিএন 978-0-12-385938-9, সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২৬ 
  5. Pierson, Thomas C; Wood, Nathan J; Driedger, Carolyn L (ডিসেম্বর ২০১৪)। "Reducing risk from lahar hazards: concepts, case studies, and roles for scientists"। Journal of Applied Volcanology3 (1): 16। ডিওআই:10.1186/s13617-014-0016-4অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  6. Kataoka, Kyoko S.; Matsumoto, Takane; Saito, Takeshi; Kawashima, Katsuhisa; Nagahashi, Yoshitaka; Iyobe, Tsutomu; Sasaki, Akihiko; Suzuki, Keisuke (ডিসেম্বর ২০১৮)। "Lahar characteristics as a function of triggering mechanism at a seasonally snow-clad volcano: contrasting lahars following the 2014 phreatic eruption of Ontake Volcano, Japan"। Earth, Planets and Space70 (1): 113। hdl:2433/234673অবাধে প্রবেশযোগ্যএসটুসিআইডি 135044756ডিওআই:10.1186/s40623-018-0873-xবিবকোড:2018EP&S...70..113K