আলোকবর্ণমিতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arnab Naha Ushna (আলোচনা | অবদান)
"Photogrammetry" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
Arnab Naha Ushna (আলোচনা | অবদান)
"Photogrammetry" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
১৫ নং লাইন: ১৫ নং লাইন:


আলোকবর্ণমিতি বিশ্লেষণ একটি ছবিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে, অথবা ক্রমবর্ধমান নির্ভুলতার সাথে প্রকৃত ত্রিমাত্রিক আপেক্ষিক গতিসমূহ পরিমাপ করতে পরিমিতি ও চিত্রকল্প বিশ্লেষণের দ্বারা জটিল দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক গতিক্ষেত্রসমূহ শনাক্ত, পরিমাপ ও রেকর্ড করতে উচ্চগতি ফটোগ্রাফি ও রিমোট সেন্সিং ব্যবহার করা যেতে পারে।
আলোকবর্ণমিতি বিশ্লেষণ একটি ছবিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে, অথবা ক্রমবর্ধমান নির্ভুলতার সাথে প্রকৃত ত্রিমাত্রিক আপেক্ষিক গতিসমূহ পরিমাপ করতে পরিমিতি ও চিত্রকল্প বিশ্লেষণের দ্বারা জটিল দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক গতিক্ষেত্রসমূহ শনাক্ত, পরিমাপ ও রেকর্ড করতে উচ্চগতি ফটোগ্রাফি ও রিমোট সেন্সিং ব্যবহার করা যেতে পারে।

টপোগ্রাফিক মানচিত্রগুলোতে কনট্যুর রেখাসমূহ প্লট করতে ব্যবহৃত স্টেরিওপ্লটারের প্রারম্ভ থেকে শুরু করে, এটির এখন খুব বিস্তৃত পরিসরের ব্যবহার রয়েছে, যেমনঃ সোনার, রাডার ও লিডার।


== পদ্ধতি ==
== পদ্ধতি ==
২৭ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:


আলোকবর্ণমিতির জন্য অ্যালগরিদমগুলো সাধারণত স্থানাঙ্কসমূহের ওপর ত্রুটির সমষ্টির বর্গফল ও প্রসঙ্গ বিন্দুগুলোর আপেক্ষিক সরণ হ্রাস করতে চেষ্টা করে। এ হ্রাসকরণ বাণ্ডেল সামঞ্জস্য নামে পরিচিত এবং লেভেনবার্গ-মার্কুয়ের্ড অ্যালগরিদম ব্যবহার করে প্রায়ই সম্পাদিত হয়।
আলোকবর্ণমিতির জন্য অ্যালগরিদমগুলো সাধারণত স্থানাঙ্কসমূহের ওপর ত্রুটির সমষ্টির বর্গফল ও প্রসঙ্গ বিন্দুগুলোর আপেক্ষিক সরণ হ্রাস করতে চেষ্টা করে। এ হ্রাসকরণ বাণ্ডেল সামঞ্জস্য নামে পরিচিত এবং লেভেনবার্গ-মার্কুয়ের্ড অ্যালগরিদম ব্যবহার করে প্রায়ই সম্পাদিত হয়।

=== স্টেরিওআলোকবর্ণমিতি ===
স্টেরিওআলোকবর্ণমিতি নামে একটি বিশেষ ক্ষেত্রের মধ্যে ভিন্ন অবস্থান থেকে প্রাপ্ত দুই বা ততোধিক ফটোগ্রাফিক বিম্বসমূহ থেকে পরিমাপসমূহ নিয়োগে একটি বস্তুর ওপর বিন্দুর ত্রিমাত্রিক স্থানাঙ্কসমূহের অনুমিতি অন্তর্ভুক্ত (স্টেরিওস্কোপি দেখুন)। প্রতিটি বিম্বে সাধারণ বিন্দুগুলো শনাক্ত করা হয়। দৃষ্টিরেখা (রশ্মি) বস্তুর ওপর ক্যামেরার অবস্থান থেকে তৈরি করা যায়। এসব রশ্মির ছেদ (ট্রায়াঙ্গুলেশন) বিন্দুটির ত্রিমাত্রিক অবস্থান নির্ণয় করে। আরো বাস্তবধর্মী অ্যালগরিদম দৃশ্য সম্পর্কে অন্যান্য তথ্য বের করতে পারে যা 'অবরোহী' নামে পরিচিত, যেমন প্রতিসাম্যসমূহ, কিছু ক্ষেত্রে কেবলমাত্র একটি ক্যামেরা অবস্থান থেকে প্রাপ্ত ত্রিমাত্রিক স্থানাঙ্কসমূহের পুনর্গঠনের অনুমতি দেয়। গতিশীল বৈশিষ্ট্যাবলি এবং ঘূর্ণায়মান <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Accuracy analysis of measuring close-range image points using manual and stereo modes|শেষাংশ=Sužiedelytė-Visockienė|প্রথমাংশ=Jūratė|তারিখ=1 March 2013|পাতাসমূহ=18–22|doi=10.3846/20296991.2013.786881|doi-access=free}}</ref> <ref name="spie-turbine">{{সম্মেলন উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://proceedings.spiedigitallibrary.org/proceeding.aspx?articleid=1315174|শিরোনাম=Dynamic characteristics of a wind turbine blade using 3D digital image correlation|শেষাংশ=Baqersad|প্রথমাংশ=Javad|শেষাংশ২=Carr|প্রথমাংশ২=Jennifer|তারিখ=April 26, 2012}}</ref> ও অঘূর্ণায়মান <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://archive.org/details/topicsmodalanaly2012rhee|শিরোনাম=Topics in Modal Analysis II, Volume 6|শেষাংশ=Lundstrom|প্রথমাংশ=Troy|শেষাংশ২=Baqersad|প্রথমাংশ২=Javad|তারিখ=1 January 2012|ধারাবাহিক=Conference Proceedings of the Society for Experimental Mechanics Series|প্রকাশক=Springer, New York, NY|পাতাসমূহ=[https://archive.org/details/topicsmodalanaly2012rhee/page/n267 269]–275|অধ্যায়=Using High-Speed Stereophotogrammetry Techniques to Extract Shape Information from Wind Turbine/Rotor Operating Data|doi=10.1007/978-1-4614-2419-2_26|আইএসবিএন=978-1-4614-2418-5}}</ref> <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://archive.org/details/specialtopicsstr2013koiz|শিরোনাম=Special Topics in Structural Dynamics, Volume 6|শেষাংশ=Lundstrom|প্রথমাংশ=Troy|শেষাংশ২=Baqersad|প্রথমাংশ২=Javad|তারিখ=1 January 2013|ধারাবাহিক=Conference Proceedings of the Society for Experimental Mechanics Series|প্রকাশক=Springer, New York, NY|পাতাসমূহ=[https://archive.org/details/specialtopicsstr2013koiz/page/n388 401]–410|অধ্যায়=Using High-Speed Stereophotogrammetry to Collect Operating Data on a Robinson R44 Helicopter|doi=10.1007/978-1-4614-6546-1_44|আইএসবিএন=978-1-4614-6545-4}}</ref> বস্তুসমূহের মোড আকার নির্ণয়ে স্টেরিওআলোকবর্ণমিতি একটি জোরালো স্পর্শবিহীন পরিমাপ পদ্ধতি হিসেবে উদ্ভূত হচ্ছে।
[[বিষয়শ্রেণী:ভিডিও ক্লিপযুক্ত নিবন্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভিডিও ক্লিপযুক্ত নিবন্ধ]]

০৬:০৯, ৯ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলোকবর্ণমিতি ব্যবহারের জন্য স্বল্প উচ্চতার এরিয়াল ছবি। অবস্থান: থ্রি আর্চ বে, লেগুনা বিচ, সিএ

আলোকবর্ণমিতি হচ্ছে তড়িচ্চুম্বকীয় উজ্জ্বল চিত্রকল্পসমূহ ও অন্যান্য ঘটনাগুলো রেকর্ডিং, পরিমাপ ও ব্যাখ্যা করার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভৌত বস্তুসমূহ ও পরিবেশ সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য অর্জনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি।।[১]



আলোকবর্ণমিতি উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে, প্রায় একই সময়ে ফটোগ্রাফির সাথে হাজির হয়েছিল। ১৮৪০ সালের দিকে সর্বপ্রথম ফরাসি সার্ভেয়ার ডমিনিক এফ. আরাগো ফটোগ্রাফের ব্যবহার করে টপোগ্রাফিক মানচিত্র তৈরির প্রস্তাবনা দেন।

ফটোগ্রামেট্রি শব্দটি প্রুশিয়ান স্থপতি আলব্রেচ ম্যাডেনবাওয়ারের সৃষ্টি,[২] যা তাঁর ১৮৬৭ সালের প্রবন্ধ "ডি ফটোমেট্রোগ্রাফি"-তে প্রকাশিত হয়েছিল।[৩]

আলোকবর্ণমিতির বহু প্রকরণ রয়েছে। একটি উদাহরণ হচ্ছে দ্বিমাত্রিক ডেটা থেকে ত্রিমাত্রিক পরিমাপ হিসাবনিকাশ (অর্থাৎ চিত্রসমূহ); উদাহরণস্বরূপ, ফটোগ্রাফিক বিম্ব সমতলের  সমান্তরাল একটি সমতলে থাকা দুইটি বিন্দুর মধ্যবর্তী দূরত্ব ছবির মধ্যে তাদের দূরত্ব পরিমাপ করার মাধ্যমে নির্ণয় করা যায়, যদি ছবির স্কেল জানা থাকে। আরেকটি হচ্ছে ফিজিক্যালি বেজড রেন্ডারিং এর উদ্দেশ্যে সঠিক রং পরিসীমা ও মানগুলোর নিষ্কাশন, যা আলবেডো, অনুমিত প্রতিবিম্ব, ধাতবত্ব, বা পারিপার্শ্বিক শোষণের মতো পরিমাপগুলোর প্রতিনিধিত্ব করে।

নিকট-রেঞ্জ আলোকবর্ণমিতি বলতে চিরাচরিত এরিয়াল (বা অরবিটাল) আলোকবর্ণমিতি অপেক্ষা নিকটতর দূরত্ব থেকে তোলা ছবির সংগ্রহকে বুঝায়।

আলোকবর্ণমিতি বিশ্লেষণ একটি ছবিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে, অথবা ক্রমবর্ধমান নির্ভুলতার সাথে প্রকৃত ত্রিমাত্রিক আপেক্ষিক গতিসমূহ পরিমাপ করতে পরিমিতি ও চিত্রকল্প বিশ্লেষণের দ্বারা জটিল দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক গতিক্ষেত্রসমূহ শনাক্ত, পরিমাপ ও রেকর্ড করতে উচ্চগতি ফটোগ্রাফি ও রিমোট সেন্সিং ব্যবহার করা যেতে পারে।

পদ্ধতি

আলোকবর্ণমিতির একটি ডেটা মডেল

আলোকবর্ণমিতি অপটিকস ও প্রজেক্টিভ জিওমেট্রি সহ অনেক শাখার পদ্ধতিসমূহ ব্যবহার করে। ডিজিটাল ছবি ক্যাপচারিং ও আলোকবর্ণমিতিক বিশ্লেষণে কিছু সুসংজ্ঞায়িত ধাপসমূহ অন্তর্ভুক্ত, যা একটি শেষ পণ্য হিসেবে বস্তুর দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক ডিজিটাল মডেলের জেনারেশনকে তৈরি করতে দেয়। [৪]ডানে প্রদর্শিত ডেটা মডেল দেখায় যে, কোন ধরণের তথ্য আলোকবর্ণমিতিক পদ্ধতিতে প্রবেশ করতে ও বের হতে পারে।

ত্রিমাত্রিক স্থানাঙ্কসমূহ ত্রিমাত্রিক জায়গায় বস্তু বিন্দুগুলোর অবস্থানসমূহ সংজ্ঞায়িত করে। বিম্ব স্থানাঙ্কসমূহ ফিল্ম বা একটি ইলেকট্রনিক ইমেজিং ডিভাইসের ওপর বস্তু বিন্দুর বিম্বসমূহ সংজ্ঞায়িত করে। ক্যামেরার বাহ্যিক অরিয়েন্টেশন [৫]তার স্থান ও দর্শন দিক সংজ্ঞায়িত করে। অভ্যন্তরীণ অরিয়েন্টেশন ইমেজিং প্রক্রিয়ার জ্যামিতিক প্যারামিটারগুলো সংজ্ঞায়িত করে। এটি প্রাথমিকভাবে লেন্সের ফোকাস দূরত্ব, কিন্তু লেন্স বিকৃতিসমূহের বর্ণনাসমূহকেও অন্তর্ভুক্ত করে। আরো অতিরিক্ত পর্যবেক্ষণসমূহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: স্কেল বারগুলোর সাহায্যে, মূলত শূন্যে দুইটি বিন্দুর জানা দূরত্ব বা জানা স্থির বিন্দু, মৌলিক পরিমাপ ইউনিটগুলোর মধ্যে সংযোগ তৈরি হয়।

চারটি মুখ্য চলকের প্রত্যেকটি আলোকবর্ণমিতিক পদ্ধতির একটি ইনপুট বা আউটপুট হতে পারে।

আলোকবর্ণমিতির জন্য অ্যালগরিদমগুলো সাধারণত স্থানাঙ্কসমূহের ওপর ত্রুটির সমষ্টির বর্গফল ও প্রসঙ্গ বিন্দুগুলোর আপেক্ষিক সরণ হ্রাস করতে চেষ্টা করে। এ হ্রাসকরণ বাণ্ডেল সামঞ্জস্য নামে পরিচিত এবং লেভেনবার্গ-মার্কুয়ের্ড অ্যালগরিদম ব্যবহার করে প্রায়ই সম্পাদিত হয়।

স্টেরিওআলোকবর্ণমিতি

স্টেরিওআলোকবর্ণমিতি নামে একটি বিশেষ ক্ষেত্রের মধ্যে ভিন্ন অবস্থান থেকে প্রাপ্ত দুই বা ততোধিক ফটোগ্রাফিক বিম্বসমূহ থেকে পরিমাপসমূহ নিয়োগে একটি বস্তুর ওপর বিন্দুর ত্রিমাত্রিক স্থানাঙ্কসমূহের অনুমিতি অন্তর্ভুক্ত (স্টেরিওস্কোপি দেখুন)। প্রতিটি বিম্বে সাধারণ বিন্দুগুলো শনাক্ত করা হয়। দৃষ্টিরেখা (রশ্মি) বস্তুর ওপর ক্যামেরার অবস্থান থেকে তৈরি করা যায়। এসব রশ্মির ছেদ (ট্রায়াঙ্গুলেশন) বিন্দুটির ত্রিমাত্রিক অবস্থান নির্ণয় করে। আরো বাস্তবধর্মী অ্যালগরিদম দৃশ্য সম্পর্কে অন্যান্য তথ্য বের করতে পারে যা 'অবরোহী' নামে পরিচিত, যেমন প্রতিসাম্যসমূহ, কিছু ক্ষেত্রে কেবলমাত্র একটি ক্যামেরা অবস্থান থেকে প্রাপ্ত ত্রিমাত্রিক স্থানাঙ্কসমূহের পুনর্গঠনের অনুমতি দেয়। গতিশীল বৈশিষ্ট্যাবলি এবং ঘূর্ণায়মান [৬] [৭] ও অঘূর্ণায়মান [৮] [৯] বস্তুসমূহের মোড আকার নির্ণয়ে স্টেরিওআলোকবর্ণমিতি একটি জোরালো স্পর্শবিহীন পরিমাপ পদ্ধতি হিসেবে উদ্ভূত হচ্ছে।

  1. ASPRS online ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত মে ২০, ২০১৫ তারিখে
  2. https://www.cices.org/pdf/P&RSinformation.pdf
  3. Albrecht Meydenbauer: Die Photometrographie. In: Wochenblatt des Architektenvereins zu Berlin Jg. 1, 1867, Nr. 14, S. 125–126 (Digitalisat); Nr. 15, S. 139–140 (Digitalisat); Nr. 16, S. 149–150 (Digitalisat).
  4. Sužiedelytė-Visockienė J, Bagdžiūnaitė R, Malys N, Maliene V (২০১৫)। "Close-range photogrammetry enables documentation of environment-induced deformation of architectural heritage": 1371–1381। ডিওআই:10.30638/eemj.2015.149অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  5. Ina Jarve; Natalja Liba (২০১০)। "The Effect of Various Principles of External Orientation on the Overall Triangulation Accuracy" (পিডিএফ): 59–64। ২০১৬-০৪-২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-০৮ 
  6. Sužiedelytė-Visockienė, Jūratė (১ মার্চ ২০১৩)। "Accuracy analysis of measuring close-range image points using manual and stereo modes": 18–22। ডিওআই:10.3846/20296991.2013.786881অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  7. Baqersad, Javad; Carr, Jennifer (এপ্রিল ২৬, ২০১২)। Dynamic characteristics of a wind turbine blade using 3D digital image correlation 
  8. Lundstrom, Troy; Baqersad, Javad (১ জানুয়ারি ২০১২)। "Using High-Speed Stereophotogrammetry Techniques to Extract Shape Information from Wind Turbine/Rotor Operating Data"। Topics in Modal Analysis II, Volume 6। Conference Proceedings of the Society for Experimental Mechanics Series। Springer, New York, NY। পৃষ্ঠা 269–275। আইএসবিএন 978-1-4614-2418-5ডিওআই:10.1007/978-1-4614-2419-2_26 
  9. Lundstrom, Troy; Baqersad, Javad (১ জানুয়ারি ২০১৩)। "Using High-Speed Stereophotogrammetry to Collect Operating Data on a Robinson R44 Helicopter"। Special Topics in Structural Dynamics, Volume 6। Conference Proceedings of the Society for Experimental Mechanics Series। Springer, New York, NY। পৃষ্ঠা 401–410। আইএসবিএন 978-1-4614-6545-4ডিওআই:10.1007/978-1-4614-6546-1_44