ব্রেনেন্ডার বের্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
== অন্যান্য তথ্য == |
== অন্যান্য তথ্য == |
||
[[Burning Mountain]]<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1057/9781137415448.0014|শিরোনাম=Burning Table Mountain|প্রকাশক=Palgrave Macmillan|আইএসবিএন=978-1-137-41544-8}}</ref> |
|||
[[Burning Mountain]] |
|||
* [[Centralia, Pennsylvania|Centralia]] |
* [[Centralia, Pennsylvania|Centralia]] |
১৪:২৬, ১৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/5/5d/Brennender_berg_felsoeffnungen_2009.jpg/220px-Brennender_berg_felsoeffnungen_2009.jpg)
ব্রেনেন্দার বার্গ (জ্বলন্ত পর্বত) একটি প্রাকৃতিক স্মৃতিস্তম্ভ যা জার্মানির সারল্যান্ডের দুদওয়েলার এবং সুলজবাচের মধ্যে গভীর এবং সরু গিরিখাতে অবস্থিত। এটি একটি ধিকিধিকি জ্বলতে থাকা কয়লার স্তরের আগুন, যাতে ১৬৬৮ সালে [১] আগুন ধরেছিল এবং আজও জ্বলছে।
ইতিহাস
অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণটি আজও জানা যায়নি তবে এটি অপরিকল্পিত কয়লা উত্তোলনের ফলে চাপ এবং পচনের ফলে সম্ভবত স্বতঃস্ফূর্ত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ছিল। ঐতিহ্য অনুসারে বলা যায়, একজন রাখাল একটি গাছের গুড়িতে আগুন জ্বালিয়েছিল যা শিকড়ের মধ্য দিয়ে কয়লার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও তা নেভানো যায় নি। এটি শুধু শিখা ছিল না বরং জ্বলজ্বল করে জ্বলতে আরম্ভ করে। মূলত এই আভা পাথর ফাটলগুলির মধ্যে দিয়ে দেখা যেত এবং সেখানে যথেষ্ট পরিমাণে ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। আঠারো শতকের শেষের দিকে আগুন কমে যেতে শুরু করে। আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে এখানে ধোঁয়া দেখা যায় এবং পাথরে উষ্ণ বাতাসের একটি প্রবাহও শনাক্ত করা যায়। [২]
অন্যান্য তথ্য
তথ্যসূত্র
- ↑ (জার্মান ভাষায়) Brennender Berg, fell-dudweiler.de.
- ↑ Chemie und Literatur - ein ungewöhnlicher Flirt। Weinheim, Germany: Wiley-VCH Verlag GmbH & Co. KGaA। ২০১৩-১১-০১। পৃষ্ঠা 77–83। আইএসবিএন 978-3-527-67179-3।
- ↑ Burning Table Mountain। Palgrave Macmillan। আইএসবিএন 978-1-137-41544-8।