বিষয়বস্তুতে চলুন

এসটিএস ১৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{For|the Space Shuttle mission|STS-51-A}} {{Infobox fossil | catalog number   = STS 14 | common name     = | image           = File:Sterkfontein_Caves...
(কোনও পার্থক্য নেই)

১১:২৯, ২৪ জুলাই ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

{{{catalog_number}}}
তালিকার নম্বর{{{catalog_number}}}
প্রচলিত নাম{{{common_name}}}
আবিষ্কারক{{{discovered_by}}}

এসটিএস ১৪ হচ্ছে জীবাশ্ম হয়ে যাওয়া অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকানাস প্রজাতির আবিষ্কৃত আংশিক মাথার খুলি। এটি ১৯৪৭ সালের আগষ্টে রবার্ট ব্রুমজন টি. রবিনসন দক্ষিণ আফ্রিকার স্টার্কফন্টেইনে আবিষ্কার করেন। অনুমান করা হয় এর বয়স ২৫ লক্ষ বছর।[১][২]

কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন এসটিএস ১৪ এবং এসটিএস ৫ একই ব্যাক্তির। তবে এসটিএস ৫ সাড়ে ২১ লক্ষ বছরের পুরনো বলে অনুমান করা হয়। ​

বর্ণনা

এই নমুনাটিতে আছে শ্রোণিচক্র, মেরুদণ্ড, পাজরফিমারের ভগ্নাংশ। গুরুত্বপুর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো; এই শ্রোণিচক্রের আকার দ্বিপদী মানুষের ন্যায়।[৩] এই অন্বেষণ থেকে বিতর্কহীন ভাবে বলা যায়; মানুষের পূর্বেই প্রাক হোমোরা দুই পায়ে হাটঁতে সক্ষম ছিল।

অদ্ভুৎ ব্যাপার হলো, এই নমুনার ৬ টি​ লুম্বার ভার্টিব্রা আছে, যেখানে মানুষের ৫টি অথবা আধুনিক বানরের ৫ টি বা তারচেয়ে কম থাকে।[২] ​ এই নমুনার ত্রিকাস্থি; প্রথম ও দ্বিতীয় স্যাক্রাল ভার্টিব্রা এর মধ্যে অবিভাজিত ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক ধারণ করে; যা থেকে বলা যায় এই জীবাশ্মের মালিক যৌবনে পদার্পণের পূর্বেই মারা গিয়েছিল।[৪]

আরো দেখুন

তথ্যসুত্র

  1. "Australopithecus africanus"। Australian Museum। ২০ জানুয়ারি ২০১১। 
  2. Johanson, Donald; Edgar, Blake (২০০৬)। From Lucy to Language। Simon & Schuster। পৃষ্ঠা 148। আইএসবিএন 978-0-7432-8064-8 
  3. Meldrum, Jeff; Hilton, Charles E. (২০১১-০৬-২৭)। From Biped to Strider: The Emergence of Modern Human Walking, Running, and Resource Transport (ইংরেজি ভাষায়)। Springer Science & Business Media। আইএসবিএন 9781441989659 
  4. "Australopithecus africanus: Sts 14"। eFossils। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৫ 

বহিঃস্থ সংযোগ

​ ​ টেমপ্লেট:Paleo-hominin-stub