ব্যাকস্ট্রিট বয়েজ

ব্যাকস্ট্রিট বয়েস
ব্যাকস্ট্রিট বয়েস
	২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে ব্যাকস্ট্রিট বয়েস গান পরিবেশন করছে।
প্রাথমিক তথ্য
উদ্ভব	অর্লান্ডো, ফ্লোরিডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ধরন	পপ, পপ রক, আরএন্ডবি, অ্যাডাল্ট কনটেম্পোরারি
কার্যকাল	১৯৯৩–বর্তমান
লেবেল	আরসিএ রেকর্ডস, জাইভ রেকর্ডস, লিগাসি রেকর্ডিংস, কে-বান
সদস্য	এ. যে. ম্যাকলিন; হাউয়ি ডরো; নিক কার্টার; কেভিন রিচার্ডসন; ব্রায়ান লিট্রেল
ওয়েবসাইট	backstreetboys.com

ব্যাকস্ট্রিট বয়েস (ইংরেজিতে: Backstreet Boys) একটি মার্কিন ব্যান্ড।^[১] ১৯৯৩ সালে ফ্লোরিডার অর্লান্ডোতে এই গ্রুপটি গঠিত হয়। এর সদস্য হলেন এ. যে. ম্যাকলিন, হাউয়ি ডরো, নিক কার্টার, কেভিন রিচার্ডসন এবং ব্রায়ান লিট্রেল। তারা তাদের প্রথম আন্তর্জাতিক অ্যালবাম ব্যাকস্ট্রিট বয়েস -এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করে। পরবর্তী বছরে তারা দ্বিতীয় অ্যালবাম ব্যাকস্ট্রিটস ব্যাক প্রকাশ করে। এটিও বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করে। তারা চূড়ান্ত খ্যাতি অর্জন করে ১৯৯৯ সালে তাদের তৃতীয় অ্যালবাম মিলেনিয়াম প্রকাশের মাধ্যমে। ২০০০ সালে বের হয় তাদের ব্ল্যাক এন্ড ব্লু অ্যালবামটি।

পরবর্তী দুই বছর অসক্রিয় থাকার পর ২০০৫ সালে তারা বের করেন নেভার গন অ্যালবামটি। ২০০৬ সালে কেভিন রিচার্ডসন ব্যাকস্ট্রিট বয়েস ছেড়ে দেন।^[২] এরপরে চার সদস্যের গ্রুপ হিসেবে ব্যাকস্ট্রিট বয়েস দুইটি অ্যালবাম: ২০০৭ সালে আনব্রেকেবল ও ২০০৯ সালে দিস ইজ আস প্রকাশ কর। ২০১২ সালে রিচার্ডসন স্থায়ীভাবে পুনরায় ব্যাকস্ট্রিট বয়েস-এ যোগ দেন।^[৩] ২০১৩ সালে ব্যাকস্ট্রিট বয়েস তাদের বিশ বছর পূর্তি উদ্‌যাপন করে এবং ইন এ ওয়ার্ল্ড লাইক দিস অ্যালবাম প্রকাশ করে।

ব্যাকস্ট্রিট বয়েস বিশ্বব্যাপী ১৩০ মিলিয়নের বেশি রেকর্ড বিক্রয় করেছে^[৪], যা তাদেরকে ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যবসায়িক সফল বয় ব্যান্ড^[৫]^[৬] এবং বিশ্বের অন্যতম ব্যবসায়িক সফল সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। তাদের প্রথম নয়টি অ্যালবামই বিলবোর্ড ২০০ তালিকার সেরা দশে স্থান করে নিয়েছে^[৭], যা আর কোন বয় ব্যান্ড করতে পারেনি। ২০১৩ সালের ২২ এপ্রিল হলিউড ওয়াক অব ফেম- এ তারা স্থান করে নেয়।^[৮]

অ্যালবাম সমূহ[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ "I would be the dessert because I'm satisfying."। Pop Justice। অক্টোবর ২৪, ২০০৭। নভেম্বর ২৯, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৬, ২০১২। We were never a boyband. We always thought of ourselves as a white vocal harmony group, we didn’t model ourselves on Take That or anything.
↑ "Kevin Richardson Quits Backstreet Boys"। MTV।
↑ "Backstreet Boys Welcome Back Kevin Richardson"। MTV। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১২।
↑ Garcia, Cathy Rose A. (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১০)। "Backstreet Boys Share Secrets to Success"। The Korea Times। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৪, ২০১১।
↑ "Backstreet Boys back, for good"। Straight.com। সেপ্টেম্বর ৪, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৩১, ২০১৪।
↑ Haydon, John (এপ্রিল ২৯, ২০১২)। "The List: Best boy bands"। The Washington Times। মার্চ ৪, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৩১, ২০১৪।
↑ "Robin Thicke Gets First No. 1 Album On Billboard 200"। Billboard। আগস্ট ৭, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৭, ২০১৩।
↑ "Backstreet Boys Get Star on Hollywood Walk of Fame"। People। এপ্রিল ২২, ২০১২। সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২২, ২০১২।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

দাপ্তরিক ওয়েবসাইট

[1] "I would be the dessert because I'm satisfying."। Pop Justice। অক্টোবর ২৪, ২০০৭। নভেম্বর ২৯, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৬, ২০১২। We were never a boyband. We always thought of ourselves as a white vocal harmony group, we didn’t model ourselves on Take That or anything.

[Kevin_Richardson_Quits_Backstreet_Boys-2] "Kevin Richardson Quits Backstreet Boys"। MTV।

[3] "Backstreet Boys Welcome Back Kevin Richardson"। MTV। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১২।

[130mil-4] Garcia, Cathy Rose A. (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১০)। "Backstreet Boys Share Secrets to Success"। The Korea Times। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৪, ২০১১।

[5] "Backstreet Boys back, for good"। Straight.com। সেপ্টেম্বর ৪, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৩১, ২০১৪।

[6] Haydon, John (এপ্রিল ২৯, ২০১২)। "The List: Best boy bands"। The Washington Times। মার্চ ৪, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৩১, ২০১৪।

[Billboard-7] "Robin Thicke Gets First No. 1 Album On Billboard 200"। Billboard। আগস্ট ৭, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৭, ২০১৩।

[wofpeople-8] "Backstreet Boys Get Star on Hollywood Walk of Fame"। People। এপ্রিল ২২, ২০১২। সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২২, ২০১২।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]