ব্যবহারকারী:Ahm masum/খেলাঘর21

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আল আকসা মসজিদের বুরাক মসজিদ। হারাম আস শরীফের দক্ষিণ-পশ্চিমস্থ কোনে এই ছোট স্থাপনাটি অবস্থিত। ইসলামের বর্ণনা অণুযায়ী মুহাম্মদ (সা) ঊর্ধ্বাকাশের দিকে যাত্রার পূর্বে এখানেই বোরাককে বেঁধে রেখেছিলেন।[১][২] ডান পাশের দেয়ালটি হল পশ্চিম দেয়ালের বিপরীত পার্শ্ব।
আল আকসার মিম্বর
আল আকসার মিম্বর 
১২০৬ সালে তৈরি আল নিহায়া (ব্যাকারণ) মাদ্রাসা। বর্তমানে এটি একটি লাইব্রেরী এবং জেরুজালেমের শরিয়া কোর্টের সদরদপ্তর । [৩]
মসজিদুল আকসার ভেতরে একজন ফিলিস্তিনি মুসলিমের কুরআন পাঠ।
কুব্বাত আস সিলসিলা হল কুব্বাত আস সাখরার পূর্ব পাশে অবস্থিত একটি গম্বুজ।এটিকে নামাজের স্থান হিসেবে ব্যবহার করা হয় [৪] I
আল-আকসার, কিবলি মসজিদের অভ্যন্তর ভাগ ।
আল-আকসার, কিবলি মসজিদের অভ্যন্তর ভাগ ।
মসজিদের বাইরের দিক। এটি ফাতেমীয়রা নির্মাণ করে। পরে ক্রুসেডার, আইয়ুবীয়মামলুকরা এর সম্প্রসারণ করে।
মসজিদের "আল-কাস" নামক অজু স্থান।
আল কিবলি মসজিদ ।পুরাতন অবকাঠামো (ভুগর্ভস্থ)। মুসলমানরা বিশ্বাস করে এর কিছু রয়ে যাওয়া স্তম্ভ সুলায়মান আঃ) এর তৈরি।
আল কিবলি মসজিদ ।পুরাতন অবকাঠামো (ভুগর্ভস্থ)। মুসলমানরা বিশ্বাস করে এর কিছু রয়ে যাওয়া স্তম্ভ সুলায়মান আঃ) এর তৈরি।
মারওয়ান এর তৈরি আল-আকসার মারওয়ানি মসজিদ (ভূগর্ভস্থ )।মুসলমানরা বিশ্বাস করে এর কিছু রয়ে যাওয়া স্তম্ভ সুলায়মান (আঃ) এর তৈরি ।
মারওয়ান এর তৈরি আল-আকসার মারওয়ানি মসজিদ (ভূগর্ভস্থ )।মুসলমানরা বিশ্বাস করে এর কিছু রয়ে যাওয়া স্তম্ভ সুলায়মান (আঃ) এর তৈরি । 
১৯০৭ সালে প্রকাশিত , বাব আল সিলসিলা সহ আল আকসা মসজিদের একাংশ।
কুব্বাত জিব্রাইল। জালালউদ্দিন সয়ূতি (রহঃ) এর মতে , মেরাজের রাত্রে ঊর্ধ্বাকাশে গমনের পূর্বে এই নির্দিষ্ট স্থানেই  নবী (সাঃ) নবিগণ ও ফেরেস্তাদের সাথে নামাজ পড়েছিলেন । [৫]
আল আকসার আল কিবলি মসজিদের ডোম (অভ্যন্তরভাগ)।
মসজিদের ভেতরের দৃশ্য, এতে স্তম্ভসহ কেন্দ্রীয় সারিটি দেখা যাচ্ছে।
মসজিদের ভেতরের দৃশ্য, এতে স্তম্ভসহ কেন্দ্রীয় সারিটি দেখা যাচ্ছে।

সংযোগ=https://commons.wikimedia.org/wiki/File:Al-Masjid_Al-Aqsa(Bayt_al-Muqaddas).webm|alt=আল আকসার অন্তরীক্ষ দৃশ্য ।|বাম|থাম্ব|NaNxNaNপিক্সেল|আল আকসার অন্তরীক্ষ দৃশ্য । সংযোগ=https://commons.wikimedia.org/wiki/File:Al-Masjid_Al-Aqsa(Bayt_al-Muqaddas).webm|alt=আল আকসার অন্তরীক্ষ দৃশ্য ।|বাম|থাম্ব|NaNxNaNপিক্সেল|আল আকসার অন্তরীক্ষ দৃশ্য ।

১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে মসজিদের গম্বুজ। এটি এলুমিনিয়ামে নির্মিত হয়েছিল যা রূপার মত দেখাত, কিন্তু ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দে এর মূল সীসার প্লেট স্থাপন করা হয়।
সালাহউদ্দিনের মিম্বরের দরজা, ১৯০০ এর দশকের প্রথমভাগ। নুরউদ্দিন জেনগির নির্দেশে এটি নির্মিত হয় তবে সালাহউদ্দিন এটি স্থাপন করেন।
সালাহউদ্দিনের মিম্বরের দরজা, ১৯০০ এর দশকের প্রথমভাগ। নুরউদ্দিন জেনগির নির্দেশে এটি নির্মিত হয় তবে সালাহউদ্দিন এটি স্থাপন করেন।
মসজিদটি হারাম আস-শরিফের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত
মসজিদটি হারাম আস-শরিফের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত
১২৭৮ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত আল-ফাখারিয়া মিনার আল-আকসা মসজিদের চারটি মিনারের মধ্যে প্রথম নির্মিত হয়।
গাওয়ানিমা মিনার।
দক্ষিন দেয়ালের পার্শ্ব থেকে আল আকসা মসজিদ ।
১৮৭৩ সালে তৈরি, ১ঃ৫০০ অনুপাতের মডেলে আল-আকসা ।
সীসার প্লেট দিয়ে গঠিত রূপালি গম্বুজ।
কুব্বাত আস সাখরা।এটি ইসলামী স্থাপত্যের সর্বপ্রাচীন নমুনা । মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইব্রাহিম আঃ) এখানেই তার পুত্র ইসমাইল আঃ) কে কুরবানি দেয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছিলেন। [৬] আদম (আঃ) কে সৃষ্টিরও ২০০০ বছর পূর্বে ফেরেশতারা এই জায়গায় এসেছিলেন এবং ইসরাফিল (আঃ) কেয়ামতের সময় এখানেই শিঙ্গায় ফুঁ দেবেন ।এখানে অবস্থিত সাখরা নামক পাথরের কারণে স্থানটি ধর্মীয় দিক দিয়ে গুরুত্ববহ। ইহুদি প্রথা অনুযায়ী এটি বেহেশতপৃথিবীর মধ্যকার আধ্যাত্মিক সংযোগ।[৭]
১৮৫৭ সালে আল আকসার আল কিবলি মসজিদ (মিনারত সহ) ।
কুব্বাত আল মিরাজ । মুসলমানরা বিশ্বাস করে মিরাজ এর রাত্রে এই নির্দিষ্ট স্থানটি থেকেই নবী (সাঃ ) ঊর্ধ্বাকাশে গমন করেছিলেন ।[৮][৯]
১৮৯০ সালে তৈরি "হারাম আস শরীফ" বা[১০] "আল-আকসার" নক্সা (ইহুদীখ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বিদের নিকট "টেম্পল মাউন্ট" নামে পরিচিত)। ইতিহাসবিদ পণ্ডিত ইবনে তাহমিয়া বলেছেন ," আসলে সুলাইমান (আঃ ) এর তৈরি সম্পূর্ণ উপাসনার স্থানটির নামই হল মসজিদুল আল-আকসা"।[১১] মুহাদ্দিসগণ এই বিষয়ে একমত যে সম্পূর্ণ উপাসনার স্থানটিই ইসলামের নবী সুলাইমান (আঃ) তৈরি করেছিলেন যা পরবর্তীতে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল । [১২] [ টীকাঃ আল আকসা মসজিদ স্থাপনাটির (মুসলমানদের নিকট পবিত্র স্থানটুকু ) অবস্থান সম্বন্ধে একটি প্রচলিত ভুল ধারনা রয়েছে ।সবচেয়ে প্রচলিত সোনালি গম্বুজওয়ালা স্থাপনাটি আসলে কুব্বাত আল  সাখরা (ডোম অব দ্যা রক) [১৩]। ধূসর সীসার প্লেট দ্বারা আচ্ছাদিত গম্বুজওয়ালা স্থাপনাটি আসলে কিবলি মসজিদ। "আল-আকসা" মসজিদটি আসলে কিবলি মসজিদ , মারওয়ানি মসজিদ ও বুরাক মসজিদ ৩টির সমন্বয়[১৪] [১৫] যা "হারাম আল শরীফ" এর চার দেয়াল এর মধ্যেই অবস্থিত।[১৬][১৭]]
মুসলিম বিশ্বাস মতে "দক্ষিণ দেয়াল" এর নিকটেই কোথাও "বোরাককে" বেঁধে রেখে ছিলেন নবী (সাঃ)
মুসলিম বিশ্বাস মতে "দক্ষিণ দেয়াল" এর নিকটেই কোথাও "বোরাককে" বেঁধে রেখে ছিলেন নবী (সাঃ) 
হারাম আল শরিফের " দক্ষিণ দেয়ালসহ " মসজিদ । দেয়ালটি যেবুসিয়দের তৈরি ।যারা খ্রিষ্টের জন্মেরও ৩০০০ বছর পূর্বে ইসরাইলে বসবাস করতেন।
হারাম আল শরিফের " দক্ষিণ দেয়ালসহ " মসজিদটি । দেয়ালটি যেবুসিয়দের তৈরি ।যারা খ্রিষ্টের জন্মেরও ৩০০০ বছর পূর্বে ইসরাইলে বসবাস করতেন।
আল আকসার  কিবলি মসজিদ এবং কুব্বাত সুলাইমান (১৯০৭ সালে প্রকাশিত চিত্র )।
আল আকসা মসজিদের পূর্ব পাশের বিস্তৃত দৃশ্য । ইসলামে তৃতীয় পবিত্র স্থান ।
The Temple Mount, aerial view 1938
[The Mosk (sic) el-Aska, Solomon's Gate

]

Jérusalem. Enceinte du Temple. Mosquée El-Aksa, angle Sud-Ouest
Terrace in the Al-Aqsa Mosque
Jerusalem, Mosque of Omar (rear view). 013.Holy land photographed. Daniel B. Shepp. 1894.jpg
Interior view of the mosque showing the mihrab, indicating the qibla
Solomon temple as of before 1910.
Mosque of Omar
Jerusalem - Mosque of Omar
1890-1900
সদব
ও৪ত
কুব্বাত আল মিরাজ । মুসল মান রা বিশ্বাস করে মিরাজ এর রাত্রে এই নির্দিষ্ট স্থানটি থেকেই নবী (সাঃ ) ঊর্ধ্বাকাশে গমন করেছিলেন ।[১৮][১৯]
মসজিদের বাইরের দিক। এটি ফাতেমীয়রা নির্মাণ করে। পরে ক্রুসেডার, আইয়ুবীয়মামলুকরা এর সম্প্রসারণ করে।


দক্ষিন দেয়ালের পাস থেকে আল আকসা মসজিদ ।



১৯০৭ সালে প্রকাশিত , বাব আল সিলসিলা মিনারত সহ আল আকসা মসজিদের একাংশ।
১৮৭৩ সালে তৈরি, ১ঃ৫০০ অনুপাতের মডেলে আল-আকসা ।
১২০৬ সালে তৈরি আল নিহায়া (ব্যাকারণ) মাদ্রাসা। বর্তমানে একটি লাইব্রেরী এবং জেরুজালেমের  শরিয়া কোর্টের সদরদপ্তর । [২০]
  1. "Meraj Article" (ইংরেজি ভাষায়)। Duas.org। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১২ 
  2. "Me'raj – The Night Ascension" (ইংরেজি ভাষায়)। Al-islam.org। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১২ 
  3. "أخوات من أجل الأقصى - القبة النحوية"www.foraqsa.com (আরবি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২২ 
  4. Al-Aqsa Guide: 31. Dome of the Chain (Silsilah) Al Aqsa Friends 2007. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত অক্টোবর ৬, ২০০৮ তারিখে
  5. Prophet's Dome archnet.org [ত্রুটি: আর্কাইভের ইউআরএল অজানা] আর্কাইভকৃত [তারিখ অনুপস্থিত] তারিখে Archnet Digital Library.(ইংরেজি)
  6. Encyclopaedia of Islam, Second Edition. (ইংরেজি) Edited by: P. Bearman, Th. Bianquis, C.E. Bosworth, E. van Donzel, W.P. Heinrichs. Brill. Published online 2002.
  7. Friedlander, Gerald, Pirkê de rabbi Eliezer, Kegan Paul, Trench, Trubner & co. Ltd. , London, 1916, p.221 (ইংরেজি)
  8. Jonathan M. Bloom; Sheila Blair (২০০৯)। The Grove encyclopedia of Islamic art and architecture [ইসলামি স্থাপত্য ও শিল্পকলার "গ্রুভ" বিশ্বকোষ] (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 76। আইএসবিএন 978-0-19-530991-1। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  9. Oleg Grabar (১ অক্টোবর ২০০৬)। The Dome of the Rock [কুব্বাত আল শাখরা (ডোম অব দ্যা রক)] (ইংরেজি ভাষায়)। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 14। আইএসবিএন 978-0-674-02313-0। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  10. "Baitul-Maqdis is Al-Aqsa mosque"Islamweb (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২৩ 
  11. "A Muslim Iconoclast (Ibn Taymiyyeh) on the 'Merits' of Jerusalem and Palestine"(ইংরেজি), by Charles D. Matthews, Journal of the American Oriental Society (ইংরেজি), volume 56 (1935), pp. 1–21. [Includes Arabic text of manuscript of Ibn Taymiyya's short work Qa'ida fi Ziyarat Bayt-il-Maqdis قاعدة في زيارة بيت المقدس]
  12. আব্দুল্লাহ ইউসুফ আলী ,প্রকাশনিঃ দ্যা ইসলামিক ফাউন্ডেশন (যুক্তরাজ্য),২০০৫, The Holy Qur'an: Text, Translation and Commentary,২১৬৮ এর "ব্যাখ্যা" ।
  13. nuraldeenblog (২০১৪-০২-১০)। "ডোম অফ দ্য রক ও মসজিদ আল-আকসা"Nuraldeen। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২২ 
  14. في رحاب المسجد الأقصى
  15. "» 8 Things You Didn't Know About Masjid Al-Aqsa" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২৩ 
  16. المسجد الأقصى أولى القبلتين وثالث الحرمين - قناة الجزيرة(আরবি)
  17. IslamKotob। القرآن وتفسيره باللغة البنغالية। IslamKotob। 
  18. Jonathan M. Bloom; Sheila Blair (২০০৯)। The Grove encyclopedia of Islamic art and architecture। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 76। আইএসবিএন 978-0-19-530991-1। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  19. Oleg Grabar (১ অক্টোবর ২০০৬)। The Dome of the Rock। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 14। আইএসবিএন 978-0-674-02313-0। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  20. "أخوات من أجل الأقصى - القبة النحوية"www.foraqsa.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২২