সুজিবা ডি সিলভা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সুজিবা ডি সিলভা
සුජීව ද සිල්වා
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামবিদ্দিকারা রুয়ান সুজিবা ডি সিলভা
জন্ম (1979-10-07) ৭ অক্টোবর ১৯৭৯ (বয়স ৪৪)
বেরুওয়ালা, শ্রীলঙ্কা
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনবামহাতি মিডিয়াম ফাস্ট
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৮৯)
২১ জুলাই ২০০২ বনাম বাংলাদেশ
শেষ টেস্ট১১ জুলাই ২০০৭ বনাম বাংলাদেশ
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি এলএ টি২০
ম্যাচ সংখ্যা ১১৩ ৭৩ ১৭
রানের সংখ্যা ১০ ৯৩৫ ১৬২
ব্যাটিং গড় ১০.০০ ৮.৫০ ৬.৪৮ ৬.০০
১০০/৫০ ০/০ ০/০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৫* ৪৭ ২১* ২*
বল করেছে ৪৩২ ১৩,১৫৩ ৩,০০৯ ৩০৯
উইকেট ১১ ৩৩৯ ১০৮ ২৫
বোলিং গড় ১৯.০০ ২৩.৯৬ ২২.২৯ ১৪.৮৮
ইনিংসে ৫ উইকেট ১১
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৪/৩৫ ৭/৪৯ ৭/২৫ ৪/১৬
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১/– ৩৮/– ১৪/– ৪/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৯ জানুয়ারি ২০১৭

বিদ্দিকারা রুয়ান সুজিবা ডি সিলভা (সিংহলি: සුජීව ද සිල්වා; জন্ম: ৭ অক্টোবর, ১৯৭৯) দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর বেরুয়ালায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে রুহুনার প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। এছাড়াও, কলম্বো ক্রিকেট ক্লাব, গালে ক্রিকেট ক্লাব, লঙ্কান ক্রিকেট ক্লাব, সেবাস্টিয়ানিটিস ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাব এবং শ্রীলঙ্কা এ দলের পক্ষে খেলেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন সুজিবা ডি সিলভা

শৈশবকাল[সম্পাদনা]

কালুতারা বিদ্যালয়ের পড়াশোনা করেছেন তিনি। তিন বছর বিদ্যালয়ের পক্ষে ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করেন। ২০০০ সালে অনূর্ধ্ব-২৩ প্রিমিয়ার ট্রফিতে সর্বাধিক উইকেট লাভের রেকর্ড গড়েন। বোলিংয়ের শেষদিকে সুইং করানোয় অসামান্য গুণাবলীর বহিঃপ্রকাশ ঘটান। তাস্বত্ত্বেও দল নির্বাচকমণ্ডলীর আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে উপনীত হতে পারেননি।

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

ইংল্যান্ড সফরের পর তাকে দলের সদস্য মনোনীত করা হয়। ২১ জুলাই, ২০০২ তারিখে শ্রীলঙ্কার ৮৯তম টেস্ট ক্যাপ পরিধানকারী হিসেবে বাংলাদেশের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। মূলতঃ জ্যেষ্ঠ বোলারদেরকে বিশ্রামের সুযোগ দিতেই তার এ অংশগ্রহণ ছিল। সিরিজের দুই টেস্টে অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তী টেস্ট খেলার জন্য তাকে আরও প্রায় পাঁচ বছর অপেক্ষার প্রহর গুণতে হয়। এবারও দলের প্রতিপক্ষ ছিল বাংলাদেশ দল।

২০০৪ সাল থেকে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটের সাথে সংশ্লিষ্ট তিনি। ২০০৭ সালে আঘাতপ্রাপ্ত চনকা ওয়েলেগেদারা’র পরিবর্তে দলের সদস্য মনোনীত হন। তবে কোন খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ হয়নি তার।[১]

২০১৪ সালে সকল স্তরের ক্রিকেটকে বিদায় জানান সুজিবা ডি সিলভা।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Sri Lanka call up Sujeewa de Silva"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]