লোহিত সাগর

স্থানাঙ্ক: ২২° উত্তর ৩৮° পূর্ব / ২২° উত্তর ৩৮° পূর্ব / 22; 38
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
লোহিত সাগর
স্যাটেলাইট থেকে তোলা লোহিত সাগরের ছবি
লোহিত সাগরের মানচিত্র
স্থানাঙ্ক২২° উত্তর ৩৮° পূর্ব / ২২° উত্তর ৩৮° পূর্ব / 22; 38
প্রাথমিক অন্তর্প্রবাহবার্কা নদী , হাদ্দাস নদী , অ্যানসেবা নদী ,
প্রাথমিক বহিঃপ্রবাহবাব এল মান্দেব
সর্বাধিক দৈর্ঘ্য২,২৫০ কিমি (১,৪০০ মা)
সর্বাধিক প্রস্থ৩৫৫ কিমি (২২১ মা)
পৃষ্ঠতল অঞ্চল৪,৩৮,০০০ কিমি (১,৬৯,০০০ মা)
গড় গভীরতা৪৯০ মি (১,৬১০ ফু)
সর্বাধিক গভীরতা৩,০৪০ মি (৯,৯৭০ ফু)
পানির আয়তন২,৩৩,০০০ কিমি (৫৬,০০০ মা)
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে করা দক্ষিণ-পূর্ব ভূমধ্যসাগর ও লোহিত সাগরের ভিডিও

লোহিত সাগর (ইংরেজি: Red Sea) ভারত মহাসাগরের একটি অংশ, যা আফ্রিকাএশিয়া মহাদেশকে পৃথক করেছে। সাগরটি দক্ষিণে বাব এল মান্দেব প্রণালী ও এডেন উপসাগরের মাধ্যমে ভারত মহাসাগরের সাথে যুক্ত। সাগরটির উত্তরাংশে সিনাই উপদ্বীপ, আকাবা উপসাগর এবং সুয়েজ উপসাগর অবস্থিত।

লোহিত সাগরের পৃষ্ঠদেশের ক্ষেত্রফল প্রায় ১,৭৪,০০০ বর্গকিলোমিটার। সাগরটি প্রায় ১,৯০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং সর্বাধিক ৩০০ কিলোমিটার প্রশস্ত।[১][২] এটি মধ্যভাগে সর্বোচ্চ ২,৫০০ মিটার গভীর; এর গড় গভীরতা প্রায় ৫০০ মিটার। তবে সাগরটিতে প্রশস্ত মহীসোপান আছে, যাতে বসবাসকারী জলজ জীবপ্রবালগুলি বিখ্যাত। এই সাগরে প্রায় ১,০০০ প্রজাতির অমেরুদন্ডী প্রাণী ও ২০০ রকমের নরম ও শক্ত প্রবালের বাস।

বাষ্পীভবনবায়ুপ্রবাহের ফলে উদ্ভূত জলপ্রবাহের বিন্যাসজনিত কারণে লোহিত সাগর বিশ্বের সবচেয়ে লবণাক্ত সাগরগুলির একটি। এই সাগরের লবণাক্ততা ৩.৬% থেকে ৩.৮%।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "The Red Sea"। ১১ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০০৯ 
  2. "Red Sea" (পিডিএফ)। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০০৯