এমাজউদ্দিন আহমদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ragib (আলোচনা | অবদান)
+
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যা?
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:




==বই বিতর্ক==
== বই বিতর্ক ==
২০০৯ সালের একুশে বইমেলাতে প্রকাশিত "মুক্তিযুদ্ধে নারী" নামের বইটি নিয়ে এমাজউদ্দিন আহমেদ বিতর্কিত হয়ে পড়েন। বইটির লেখক হিসাবে মেহেদী হাসান পলাশের নাম থাকলেও সম্পাদক হিসাবে এমাজউদ্দিন আহমেদ ও জসীমউদ্দিন আহমদের নাম প্রকাশ পায়। ডেইলি স্টার পত্রিকার রিপোর্ট অনুসারে বইটি ২০০৬ সালে ইন্সটিটিউট অফ এনভায়রমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কর্তৃক প্রকাশিত এবং রোকেয়া কবীর ও মুজিব মেহেদী রচিত "মুক্তিযুদ্ধ ও নারী" বইয়ের হুবুহু নকল। এমাজউদ্দিন আহমেদ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন, বইটি যে নকল, তা সম্পর্কে তিনি অবগত ছিলেন না। <ref name="dstar">[http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=75366 2 former VCs in plagiarism debate], ডেইলি স্টার, ১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯।</ref>
২০০৯ সালের একুশে বইমেলাতে প্রকাশিত "মুক্তিযুদ্ধে নারী" নামের বইটি নিয়ে এমাজউদ্দিন আহমেদ বিতর্কিত হয়ে পড়েন। বইটির লেখক হিসাবে মেহেদী হাসান পলাশের নাম থাকলেও সম্পাদক হিসাবে এমাজউদ্দিন আহমেদ ও জসীমউদ্দিন আহমদের নাম প্রকাশ পায়। ডেইলি স্টার পত্রিকার রিপোর্ট অনুসারে বইটি ২০০৬ সালে ইন্সটিটিউট অফ এনভায়রমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কর্তৃক প্রকাশিত এবং রোকেয়া কবীর ও মুজিব মেহেদী রচিত "মুক্তিযুদ্ধ ও নারী" বইয়ের হুবুহু নকল। এমাজউদ্দিন আহমেদ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন, বইটি যে নকল, তা সম্পর্কে তিনি অবগত ছিলেন না। <ref name="dstar">[http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=75366 2 former VCs in plagiarism debate], ডেইলি স্টার, ১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯।</ref>


==তথ্যসূত্র==
== তথ্যসূত্র ==
<references />
<references />


{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}


[[category:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ]]

[[category:বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ]]

১৭:৫৬, ২০ মে ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য। তিনি ১৯৯২ সালে একুশে পদক লাভ করেন।


বই বিতর্ক

২০০৯ সালের একুশে বইমেলাতে প্রকাশিত "মুক্তিযুদ্ধে নারী" নামের বইটি নিয়ে এমাজউদ্দিন আহমেদ বিতর্কিত হয়ে পড়েন। বইটির লেখক হিসাবে মেহেদী হাসান পলাশের নাম থাকলেও সম্পাদক হিসাবে এমাজউদ্দিন আহমেদ ও জসীমউদ্দিন আহমদের নাম প্রকাশ পায়। ডেইলি স্টার পত্রিকার রিপোর্ট অনুসারে বইটি ২০০৬ সালে ইন্সটিটিউট অফ এনভায়রমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কর্তৃক প্রকাশিত এবং রোকেয়া কবীর ও মুজিব মেহেদী রচিত "মুক্তিযুদ্ধ ও নারী" বইয়ের হুবুহু নকল। এমাজউদ্দিন আহমেদ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন, বইটি যে নকল, তা সম্পর্কে তিনি অবগত ছিলেন না। [১]

তথ্যসূত্র

  1. 2 former VCs in plagiarism debate, ডেইলি স্টার, ১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯।