খাজা হাবিবুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) অনুবাদ |
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Infobox monarch |
{{Infobox monarch |
||
| name = নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ |
|||
| name =Nawab Khwaja Habibullah |
|||
| title = |
| title = |
||
| image = |
| image = |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুর''' |
'''নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুর''' ([[১৮৯৫]]–[[১৯৫৮]]) ঢাকার পঞ্চম এবং শেষ নবাব তার পিতা ছিলেন নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুর। তার শাসনামলেই ঢাকার নবাব পরিবারের সম্পদ ও জৌলুশ কমতে থাকে এবং ১৯৫২ সালে ইস্ট পাকিস্তান এস্টেট অ্যাকিউজিশন অ্যাক্ট দ্বারা যা চূড়ান্তভাবে বর্জন করতে হয়। |
||
নবাব হাবিবুল্লাহ বার বার চেষ্টা করেন তার পিতার রাজনৈতিন উত্তরাধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কিন্তু পরিবারের অন্য সদস্য খাজা খায়রুদ্দিন এবং স্যার খাজা নাজিমুদ্দিনের শক্তিশালি রাজনৈতিক শক্তি ভিত্তির কারণে তিনি ব্যার্থ হন। নবাব হাবিবুল্লাহ এসেম্বলি নির্বাচনে বাংলা থেকে সতন্ত্রপার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন কিন্তু তারই আত্মীয় খাজা খায়রুদ্দিন যিনি মুসলিম লীগের মনোনয়ন নিয়ে লড়ছিলেন, তার কাছে ভীষনভাবে পরাজিত হন। |
নবাব হাবিবুল্লাহ বার বার চেষ্টা করেন তার পিতার রাজনৈতিন উত্তরাধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কিন্তু পরিবারের অন্য সদস্য খাজা খায়রুদ্দিন এবং স্যার খাজা নাজিমুদ্দিনের শক্তিশালি রাজনৈতিক শক্তি ভিত্তির কারণে তিনি ব্যার্থ হন। নবাব হাবিবুল্লাহ এসেম্বলি নির্বাচনে বাংলা থেকে সতন্ত্রপার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন কিন্তু তারই আত্মীয় খাজা খায়রুদ্দিন যিনি মুসলিম লীগের মনোনয়ন নিয়ে লড়ছিলেন, তার কাছে ভীষনভাবে পরাজিত হন। |
১৭:৪৫, ৩ এপ্রিল ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ | |
---|---|
রাজত্ব | ১৯১৫–১৯৫২ |
পূর্বসূরি | নবাব খাজা সলিমুল্লাহ |
উত্তরসূরি | Abolished |
সমাধি | |
প্রাসাদ | ঢাকার নবাব পরিবার |
পিতা | নবাব খাজা সলিমুল্লাহ |
নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুর (১৮৯৫–১৯৫৮) ঢাকার পঞ্চম এবং শেষ নবাব তার পিতা ছিলেন নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুর। তার শাসনামলেই ঢাকার নবাব পরিবারের সম্পদ ও জৌলুশ কমতে থাকে এবং ১৯৫২ সালে ইস্ট পাকিস্তান এস্টেট অ্যাকিউজিশন অ্যাক্ট দ্বারা যা চূড়ান্তভাবে বর্জন করতে হয়।
নবাব হাবিবুল্লাহ বার বার চেষ্টা করেন তার পিতার রাজনৈতিন উত্তরাধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কিন্তু পরিবারের অন্য সদস্য খাজা খায়রুদ্দিন এবং স্যার খাজা নাজিমুদ্দিনের শক্তিশালি রাজনৈতিক শক্তি ভিত্তির কারণে তিনি ব্যার্থ হন। নবাব হাবিবুল্লাহ এসেম্বলি নির্বাচনে বাংলা থেকে সতন্ত্রপার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন কিন্তু তারই আত্মীয় খাজা খায়রুদ্দিন যিনি মুসলিম লীগের মনোনয়ন নিয়ে লড়ছিলেন, তার কাছে ভীষনভাবে পরাজিত হন।
শেষের দিকে অসুস্থতার কারণে রাজনীতি থেকে দূরে সরে আসেন। তিনি আহসান মঞ্জিলের প্রাসাদ ছেড়ে দেন এবং ঢাকার পরিবাগে অবস্থিত গ্রীন হাউস নামে নবাবদের আরেক বাসস্থানে বাস করা শুরু করেন। ২১শে নভেম্বর ১৯৫৮ তারিখে নবাব হাবিবুল্লাহ মৃত্যুবরণ করলে, ঢাকার বেগমবাজারে নবাবদের পারিবারিক কবরস্থানে তাকে তার পিতার পাশে সমাহিত করা হয়।
খাজা হাবিবুল্লাহ
| ||
পূর্বসূরী নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুর |
ঢাকার নবাব ১৯১৫–১৯৫২ |
Abolished |
বাংলাদেশী জীবনী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
এই ভারতীয় রাজ ব্যক্তিত্বের জীবনী বিষয়ক নিবন্ধটিটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |