এডওয়ার্ড ভিক্টর অ্যাপলটন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (রোবট যোগ করছে: hu:Edward V. Appleton
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (রোবট পরিবর্তন করছে: hu:Edward Victor Appleton
৫৩ নং লাইন: ৫৩ নং লাইন:
[[hi:एडवर्ड विक्टर एप्पलटन]]
[[hi:एडवर्ड विक्टर एप्पलटन]]
[[ht:Edward Victor Appleton]]
[[ht:Edward Victor Appleton]]
[[hu:Edward V. Appleton]]
[[hu:Edward Victor Appleton]]
[[id:Edward Appleton]]
[[id:Edward Appleton]]
[[io:Edward Victor Appleton]]
[[io:Edward Victor Appleton]]

০৯:১১, ৩০ মার্চ ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

স্যার এডওয়ার্ড ভিক্টর অ্যাপলটন (সেপ্টেম্বর ৬, ১৮৯২ - এপ্রিল ২১, ১৯৬৫) একজন ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি নাইটহুড লাভ করেন ১৯৪১ সালে, আর ১৯৪৭ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার নোবের পুরস্কার প্রাপ্তির কারণ ছিল আয়নমণ্ডল বিষয়ক জ্ঞান ও তথ্যের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তিতে রাডার নির্মাণ সম্ভব হয়েছিল।

জীবনী

অ্যাপলটন ইংল্যান্ডের পশ্চিম ইয়র্কশায়ারের ব্রাডফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রাথমিক পড়াশোনা সম্পন্ন হয় হ্যানসন গ্রামার স্কুলে। ১৮ বছর বয়সে কেমব্রিজের সেন্ট জন্‌স কলেজে পড়াশোনার জন্য একটি বৃত্তি লাভ করেন। সেখান থেকে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণীর ডিগ্রী নিয়ে বের হন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি পশ্চিম রাইডিং রেজিমেন্টে যোগ দেন এবং পরবর্তিতে রয়েল ইঞ্জিনিয়ার্‌সে বদলি হন।

বিশ্বযুদ্ধে সক্রিয় অবদান রাখেন। যুদ্ধের পর ফিরে এসে ১৯২০ সালে ইংল্যান্ডের ক্যাভেন্ডিশ গবেষণাগারে পরীক্ষণিক পদার্থবিজ্ঞানের সহকারী প্রদর্শকের চাকরিতে যোগ দেন। ১৯২৪ থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত কিংস কলেজ লন্ডনের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক পদে কাজ করেন এবং ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাকৃতিক দর্শন বিভাগের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত থাকেন। এরপর ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত প্রায় ১০ বছর সাইন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন।

গবেষণাকর্ম

১৯০২ সালে অলিভার হেভিসাইড এবং এ ই কেনেলি স্বাধীনভাবে এমন একটি পরিবাহক লেয়ারের অস্তিত্বের কথা ঘোষণা করেন যা বেতার তরঙ্গসমূহকে প্রতিফলিত করে। এর পরই মার্কনি তার বিখ্যাত ট্রান্সআটলান্টিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেন যার জন্য সংকেতের বেঁকে যাওয়া আবশ্যিক ছিল।

সম্মাননা

তার নামে যে সমস্ত জিনিসের নামকরণ করা হয়েছে সেগুলো হল:

বহিঃসংযোগ

অ্যাকাডেমিক অফিস
পূর্বসূরী
স্যার জন ফ্রেসার
এডিনবরা বিশ্বববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ
১৯৪৮–১৯৬৫
উত্তরসূরী
মাইকেল সোয়ান
পুরস্কার
পূর্বসূরী
Ernst A. Guillemin
আইআরই মেডেল অফ অনার
১৯৬২
উত্তরসূরী
জর্জ সি সাউথওয়ার্থ