আব্বাসউদ্দীন আহমদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Rabbanituhin (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}} |
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}} |
||
{{Infobox person |
|||
|name= আব্বাস উদ্দিন |
|||
⚫ | |||
|caption=আব্বাস উদ্দিন আহমদ |
|||
|dead= |
|||
|birth_name=আব্বাস উদ্দিন আহমদ |
|||
|birth_date= ২৭ শে অক্টোবর , ১৯০১ সাল |
|||
|birth_place= বলরামপুর গ্রাম, তুফানগঞ্জ ,[[কুচ বিহার]], [[পশ্চিমবঙ্গ]] |
|||
|death_date=৩০ ডিসেম্বর , ১৯৫৯ সাল |
|||
|death_place= |
|||
|known_for= গায়ক, পল্লীগীতি শিল্পী |
|||
|occupation = সরকারী কর্মকর্তা |
|||
}} |
|||
[[Image:Abbasuddin Full.jpg|thumb|200px|আব্বাসউদ্দিন ([[১৯৫৫]])]] |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
[[pnb:عباس الدین احمد]] |
|||
[[pt:Abbas Uddin]] |
|||
[[sl:Abbas Uddin]] |
|||
⚫ | |||
বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী আব্বাস উদ্দীন আহমদ ১৯০১ সালের ২৭ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমার বলরামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="abbas">{{cite web|url=http://www.amardeshonline.com/pages/details/2010/10/27/50804 |
|||
⚫ | |||
|title= আব্বাস উদ্দিন |last= রহমান |first= ইমরান |date= ২৭ অক্টোবর ২০১০ |
|||
⚫ | |work=|accessdate=২২শে ফেব্রুয়ারি,২০১১}}</ref>তার পিতা জাফর আলী আহমদ ছিলেন তুফানগঞ্জ মহকুমা আদালতের উকিল। বলরামপুর স্কুলে আব্বাসউদ্দীনের শিক্ষা জীবন শুরু হয়। ১৯১৯ সালে তুফানগঞ্জ স্কুল থেকে তিনি প্রবেশিকা এবং ১৯২১ সালে কুচবিহার কলেজ থেকে আইএ পাস করেন। এখান থেকে বিএ পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হয়ে তিনি সংগীত জগতে প্রবেশ করেন। |
||
⚫ | |||
একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আব্বাস উদ্দীনের পরিচিতি দেশজোড়া। আধুনিক গান, |
একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আব্বাস উদ্দীনের পরিচিতি দেশজোড়া। আধুনিক গান, স্বদেশী গান, ইসলামি গান, পল্লীগীতি, উর্দুগান সবই তিনি গেয়েছেন। তবে পল্লীগীতিতে তার মৌলিকতা ও সাফল্য সবচেয়ে বেশি। গানের জগতে তার ছিল না কোনো ওস্তাদের তালিম। আপন প্রতিভাবলে নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরেন। তিনি প্রথমে ছিলেন পল্লীগায়ের একজন গায়ক। যাত্রা <ref>http://www.dainikazadi.org/shahitto_details.php?news_id=332</ref>, থিয়েটার ও স্কুল-কলেজের সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান শুনে তিনি গানের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এবং নিজ চেষ্টায় গান গাওয়া রপ্ত করেন। এরপর কিছু সময়ের জন্য তিনি ওস্তাদ জমিরউদ্দীন খাঁর নিকট উচ্চাঙ্গ সংগীত শিখেছিলেন। [[রংপুর]] ও কুচবিহার অঞ্চলের ভাওয়াইয়া, ক্ষীরোল চটকা গেয়ে আব্বাস উদ্দীন প্রথমে সুনাম অর্জন করেন। তারপর জারি, সারি, [[ভাটিয়ালি]] , মুর্শিদি, বিচ্ছেদি, দেহতত্ত্ব, মর্সিয়া, পালা গান ইত্যাদি গান গেয়ে জনপ্রিয় হন। তিনি তার দরদভরা সুরেলা কণ্ঠে পল্লি গানের সুর যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন তা আজও অদ্বিতীয়। তিনি [[কাজী নজরুল ইসলাম]], [[জসীমউদ্দীন]], [[গোলাম মোস্তফা]] প্রমুখের ইসলামি ভাবধারায় রচিত গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন। আব্বাস উদ্দিন ছিলেন প্রথম মুসল্মান গায়ক যিনি আসল নাম ব্যবহার করে এইচ এম ভি থেকে গানের রেকর্ড বের করতেন।রেকর্ড গুলো ছিল বাণিজ্যিক ভাবে ভীষণ সফল।তাই অন্যান্য হিন্দু ধর্মের গায়করা মুসলমান ছদ্মনাম ধারণ করে গান করতে থাকে।<ref>{{cite journal |last1= মোরশেদ |first1= হেদায়েত হোসেন |last2= |first2= |year= ২০০১ |title= চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং...|journal= সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা |volume=৪ |issue=২৮ |pages= ৩৫৯ |publisher= শাহাদত চৌধুরী|doi= |url= |accessdate=ফেব্রুয়ারি,২০১১ }}</ref> |
||
আব্বাস উদ্দীন ১৯৩১ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত [[কলকাতা]]য় বসবাস করেন। প্রথমে তিনি রাইটার্স বিল্ডিংয়ে ডিপিআই অফিসে অস্থায়ী পদে এবং পরে কৃষি দপ্তরে স্থায়ী পদে কেরানির চাকরি করেন।<ref name="abbas"/> [[এ কে ফজলুল হক|এ কে ফজলুল হকের]] মন্ত্রীত্বের সময় তিনি রেকর্ডিং এক্সপার্ট হিসেবে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করেন। চল্লিশের দশকে আব্বাস উদ্দিনের গান [[পাকিস্তান]] আন্দোলনের পক্ষে মুসলিম জনতার সমর্থন আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশ বিভাগের পর (১৯৪৭ সালে) [[ঢাকা]]য় এসে তিনি সরকারের প্রচার দপ্তরে এডিশনাল সং অর্গানাইজার হিসেবে চাকরি করেন।[[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] প্রতিনিধি হিসেবে ১৯৫৫ সালে ম্যানিলায় দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় সংগীত সম্মেলন, ১৯৫৬ সালে [[জার্মানি]]তে আন্তার্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলন এবং ১৯৫৭ সালে রেঙ্গুনে প্রবাসী বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনে তিনি যোগদান করেন। |
|||
আব্বাস উদ্দিন সম্পর্কে ফরহাদ মজহার বলেনঃ আব্বাস উদ্দিন কেবল গায়ক ছিলেন না, এই প্রজন্মের গায়করা যদি ভাবেন আব্বাস উদ্দিন শুধু গান গেয়ে এদেশের মানুষের মন জয় করেছেন তাহলে তা মস্ত বড় ভুল হবে।আব্বাস তাঁর সময়কালের আকাঙ্খা ও সংগ্রামকে ধারণ করেছিলেন,সঙ্গে ছিলেন [[কাজী নজরুল ইসলাম|কাজী নজরুল]] এবং আরো অনেকে।“<ref>{{cite journal |last1= মোরশেদ |first1= হেদায়েত হোসেন |last2= |first2= |year= ২০০১ |title= চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং...|journal= সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা |volume=৪ |issue=২৮ |pages= ৩৭১ |publisher= শাহাদত চৌধুরী|doi= |url= |accessdate=ফেব্রুয়ারি,২০১১ }}</ref> তাঁর সন্তান [[ফেরদৌসী রহমান]] এবং মুস্তাফা জামান আব্বাসীও গান গেয়ে খ্যাতি লাভ করেছেন। |
|||
⚫ | |||
==চলচ্চিত্রে অভিনয়== |
|||
আব্বাসউদ্দিন আহমেদ মোট ৪টি বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।এই ৪টি সিনেমা হলো 'বিষ্ণুমায়া' (১৯৩২),'মহানিশা' (১৯৩৬),'একটি কথা' ও 'ঠিকাদার'(১৯৪০)।ঠিকাদার সিনেমাতে আব্বাস উদ্দিন একজন কুলির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। ধারণা করা হয় যে তিনি এর চেয়ে বেশি সংখ্যক চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেও তা উল্লেখ করেন নি। কারণ সেই চরিত্রগুলো তেমন উল্লেখযোগ্য ছিল না।এসব সিনেমাতে তিনি গানও করেছিলেন।<ref>{{cite journal |last1= মোরশেদ |first1= হেদায়েত হোসেন |last2= |first2= |year= ২০০১ |title= চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং...|journal= সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা |volume=৪ |issue=২৮ |pages= ৩৬২ |publisher= শাহাদত চৌধুরী|doi= |url= |accessdate=ফেব্রুয়ারি,২০১১ }}</ref>তখনকার দিনে মুসলমান ব্যাক্তির সিনেমা করা ছিল একটা ব্যতিক্রম ঘটনা।তাই হয়ত ‘বিষ্ণুমায়া’ ছবিতে অভিনয়ের পরও এর ভূমিকা লিপিতে আব্বাস উদ্দিনের নাম ছিল না যার তথ্য সংগৃহীত হয়েছিল [[কানন দেবী]]র কাছ থেকে।<ref>{{cite journal |last1= মোরশেদ |first1= হেদায়েত হোসেন |last2= |first2= |year= ২০০১ |title= চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং...|journal= সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা |volume=৪ |issue=২৮ |pages= ৩৬৩ |publisher= শাহাদত চৌধুরী|doi= |url= |accessdate=ফেব্রুয়ারি,২০১১}}</ref> |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
==মৃত্যু== |
|||
⚫ | |||
==তথ্যসূত্র== |
|||
<references/> |
|||
==বহিঃসংযোগ== |
|||
*http://sahittoalo.webs.com/kazinazrulssong.htm |
|||
*http://www.dainikazadi.org/annandan_details.php?news_id=180 |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ |
১৬:১৫, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আব্বাস উদ্দিন | |
---|---|
জন্ম | আব্বাস উদ্দিন আহমদ ২৭ শে অক্টোবর , ১৯০১ সাল বলরামপুর গ্রাম, তুফানগঞ্জ ,কুচ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ |
মৃত্যু | ৩০ ডিসেম্বর , ১৯৫৯ সাল |
পেশা | সরকারী কর্মকর্তা |
পরিচিতির কারণ | গায়ক, পল্লীগীতি শিল্পী |
আব্বাসউদ্দিন (অক্টোবর ২৭, ১৯০১ - ডিসেম্বর ৩০, ১৯৫৯), একজন প্রখ্যাত বাংলা লোকসঙ্গীত গায়ক।
বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী আব্বাস উদ্দীন আহমদ ১৯০১ সালের ২৭ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমার বলরামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[১]তার পিতা জাফর আলী আহমদ ছিলেন তুফানগঞ্জ মহকুমা আদালতের উকিল। বলরামপুর স্কুলে আব্বাসউদ্দীনের শিক্ষা জীবন শুরু হয়। ১৯১৯ সালে তুফানগঞ্জ স্কুল থেকে তিনি প্রবেশিকা এবং ১৯২১ সালে কুচবিহার কলেজ থেকে আইএ পাস করেন। এখান থেকে বিএ পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হয়ে তিনি সংগীত জগতে প্রবেশ করেন।
সংগীত জীবন
একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আব্বাস উদ্দীনের পরিচিতি দেশজোড়া। আধুনিক গান, স্বদেশী গান, ইসলামি গান, পল্লীগীতি, উর্দুগান সবই তিনি গেয়েছেন। তবে পল্লীগীতিতে তার মৌলিকতা ও সাফল্য সবচেয়ে বেশি। গানের জগতে তার ছিল না কোনো ওস্তাদের তালিম। আপন প্রতিভাবলে নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরেন। তিনি প্রথমে ছিলেন পল্লীগায়ের একজন গায়ক। যাত্রা [২], থিয়েটার ও স্কুল-কলেজের সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান শুনে তিনি গানের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এবং নিজ চেষ্টায় গান গাওয়া রপ্ত করেন। এরপর কিছু সময়ের জন্য তিনি ওস্তাদ জমিরউদ্দীন খাঁর নিকট উচ্চাঙ্গ সংগীত শিখেছিলেন। রংপুর ও কুচবিহার অঞ্চলের ভাওয়াইয়া, ক্ষীরোল চটকা গেয়ে আব্বাস উদ্দীন প্রথমে সুনাম অর্জন করেন। তারপর জারি, সারি, ভাটিয়ালি , মুর্শিদি, বিচ্ছেদি, দেহতত্ত্ব, মর্সিয়া, পালা গান ইত্যাদি গান গেয়ে জনপ্রিয় হন। তিনি তার দরদভরা সুরেলা কণ্ঠে পল্লি গানের সুর যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন তা আজও অদ্বিতীয়। তিনি কাজী নজরুল ইসলাম, জসীমউদ্দীন, গোলাম মোস্তফা প্রমুখের ইসলামি ভাবধারায় রচিত গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন। আব্বাস উদ্দিন ছিলেন প্রথম মুসল্মান গায়ক যিনি আসল নাম ব্যবহার করে এইচ এম ভি থেকে গানের রেকর্ড বের করতেন।রেকর্ড গুলো ছিল বাণিজ্যিক ভাবে ভীষণ সফল।তাই অন্যান্য হিন্দু ধর্মের গায়করা মুসলমান ছদ্মনাম ধারণ করে গান করতে থাকে।[৩] আব্বাস উদ্দীন ১৯৩১ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত কলকাতায় বসবাস করেন। প্রথমে তিনি রাইটার্স বিল্ডিংয়ে ডিপিআই অফিসে অস্থায়ী পদে এবং পরে কৃষি দপ্তরে স্থায়ী পদে কেরানির চাকরি করেন।[১] এ কে ফজলুল হকের মন্ত্রীত্বের সময় তিনি রেকর্ডিং এক্সপার্ট হিসেবে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করেন। চল্লিশের দশকে আব্বাস উদ্দিনের গান পাকিস্তান আন্দোলনের পক্ষে মুসলিম জনতার সমর্থন আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশ বিভাগের পর (১৯৪৭ সালে) ঢাকায় এসে তিনি সরকারের প্রচার দপ্তরে এডিশনাল সং অর্গানাইজার হিসেবে চাকরি করেন।পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসেবে ১৯৫৫ সালে ম্যানিলায় দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় সংগীত সম্মেলন, ১৯৫৬ সালে জার্মানিতে আন্তার্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলন এবং ১৯৫৭ সালে রেঙ্গুনে প্রবাসী বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনে তিনি যোগদান করেন।
আব্বাস উদ্দিন সম্পর্কে ফরহাদ মজহার বলেনঃ আব্বাস উদ্দিন কেবল গায়ক ছিলেন না, এই প্রজন্মের গায়করা যদি ভাবেন আব্বাস উদ্দিন শুধু গান গেয়ে এদেশের মানুষের মন জয় করেছেন তাহলে তা মস্ত বড় ভুল হবে।আব্বাস তাঁর সময়কালের আকাঙ্খা ও সংগ্রামকে ধারণ করেছিলেন,সঙ্গে ছিলেন কাজী নজরুল এবং আরো অনেকে।“[৪] তাঁর সন্তান ফেরদৌসী রহমান এবং মুস্তাফা জামান আব্বাসীও গান গেয়ে খ্যাতি লাভ করেছেন।
চলচ্চিত্রে অভিনয়
আব্বাসউদ্দিন আহমেদ মোট ৪টি বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।এই ৪টি সিনেমা হলো 'বিষ্ণুমায়া' (১৯৩২),'মহানিশা' (১৯৩৬),'একটি কথা' ও 'ঠিকাদার'(১৯৪০)।ঠিকাদার সিনেমাতে আব্বাস উদ্দিন একজন কুলির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। ধারণা করা হয় যে তিনি এর চেয়ে বেশি সংখ্যক চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেও তা উল্লেখ করেন নি। কারণ সেই চরিত্রগুলো তেমন উল্লেখযোগ্য ছিল না।এসব সিনেমাতে তিনি গানও করেছিলেন।[৫]তখনকার দিনে মুসলমান ব্যাক্তির সিনেমা করা ছিল একটা ব্যতিক্রম ঘটনা।তাই হয়ত ‘বিষ্ণুমায়া’ ছবিতে অভিনয়ের পরও এর ভূমিকা লিপিতে আব্বাস উদ্দিনের নাম ছিল না যার তথ্য সংগৃহীত হয়েছিল কানন দেবীর কাছ থেকে।[৬]
গ্রন্থ ও পুরস্কার
আমার শিল্পীজীবনের কথা’ (১৯৬০) আব্বাস উদ্দীনের রচিত একমাত্র গ্রন্থ। সংগীতে অবদানের জন্য তিনি মরণোত্তর প্রাইড অব পারফরমেন্স (১৯৬০), শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৭৯) এবং স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারে (১৯৮১) ভূষিত হন।[১]
মৃত্যু
১৯৫৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর পল্লীগানের এই মহান সম্রাট মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ রহমান, ইমরান (২৭ অক্টোবর ২০১০)। "আব্বাস উদ্দিন"। সংগ্রহের তারিখ ২২শে ফেব্রুয়ারি,২০১১। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ http://www.dainikazadi.org/shahitto_details.php?news_id=332
- ↑ মোরশেদ, হেদায়েত হোসেন (২০০১)। "চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং..."। সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা। শাহাদত চৌধুরী। ৪ (২৮): ৩৫৯। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ মোরশেদ, হেদায়েত হোসেন (২০০১)। "চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং..."। সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা। শাহাদত চৌধুরী। ৪ (২৮): ৩৭১। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ মোরশেদ, হেদায়েত হোসেন (২০০১)। "চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং..."। সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা। শাহাদত চৌধুরী। ৪ (২৮): ৩৬২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ মোরশেদ, হেদায়েত হোসেন (২০০১)। "চলচ্চিত্রে আব্বাস উদ্দিন এবং..."। সাপ্তাহিক ২০০০ ,ঈদ সংখ্যা। শাহাদত চৌধুরী। ৪ (২৮): ৩৬৩। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য);
বহিঃসংযোগ
- http://sahittoalo.webs.com/kazinazrulssong.htm
- http://www.dainikazadi.org/annandan_details.php?news_id=180
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |