গের্ড বিনিগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ রোবট যোগ করছে: sl:Gerd Binnig |
অ r2.5.2) (রোবট পরিবর্তন করছে: mr:गेर्ड बिनिश; cosmetic changes |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
'''গের্ড বিনিগ''' (জন্ম: [[২০শে জুলাই]], [[১৯৪৭]]) নোবেল বিজয়ী জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি [[১৯৮৬]] সালে [[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] লাভ করেন। |
'''গের্ড বিনিগ''' (জন্ম: [[২০শে জুলাই]], [[১৯৪৭]]) নোবেল বিজয়ী জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি [[১৯৮৬]] সালে [[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] লাভ করেন। |
||
==জীবন ও কর্ম== |
== জীবন ও কর্ম == |
||
বিনিগ জার্মানির ফ্রাংকফুর্টে জন্মগ্রহণ করেন। ফ্রাংকফুর্টের ধ্বংসস্তুপই ছিল তার ছোট্টবেলার খেলার মাঠ। তার পরিবার কখনও ফ্রাংকফুর্টে কখনও আবার অলফেনবাখে থেকেছে। এই দুই শহরের স্কুলেই পড়াশোনা করেছেন তিনি। ১০ বছর বয়সেই পদার্থবিজ্ঞানী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যদিও এই সিদ্ধান্ত নিয়ে তখনও সংশয় ছিল। এ কারণে লাইনচ্যুত হয়ে একটি ব্যান্ড দলে যোগ দিয়ে সঙ্গিতে মশগুল হয়ে পড়েন। ১৫ বছর বয়সে তিনি বেহালা বাজানো শুরু করেন। স্কুলের অর্কেস্ট্রাতে বেহালা বাজাতেন। |
বিনিগ জার্মানির ফ্রাংকফুর্টে জন্মগ্রহণ করেন। ফ্রাংকফুর্টের ধ্বংসস্তুপই ছিল তার ছোট্টবেলার খেলার মাঠ। তার পরিবার কখনও ফ্রাংকফুর্টে কখনও আবার অলফেনবাখে থেকেছে। এই দুই শহরের স্কুলেই পড়াশোনা করেছেন তিনি। ১০ বছর বয়সেই পদার্থবিজ্ঞানী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যদিও এই সিদ্ধান্ত নিয়ে তখনও সংশয় ছিল। এ কারণে লাইনচ্যুত হয়ে একটি ব্যান্ড দলে যোগ দিয়ে সঙ্গিতে মশগুল হয়ে পড়েন। ১৫ বছর বয়সে তিনি বেহালা বাজানো শুরু করেন। স্কুলের অর্কেস্ট্রাতে বেহালা বাজাতেন। |
||
২৭ নং লাইন: | ২৭ নং লাইন: | ||
[[১৯৯৪]] সালে অধ্যাপক গের্ড বিনিগ [[ডেফিনিয়েন্স]] প্রতিষ্ঠা করেন যা [[২০০]] সালে একটি বাণিজ্যিক এন্টারপ্রাইজে পরিণত হয়। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক অনেক কোম্পানি এবং প্রতিষ্ঠান তাদের ছবির মান বৃদ্ধির জন্য ডেফিনিয়েন্সের প্রযুক্তি ব্যবহার করে। বর্তমানে এই এন্টারপ্রাইজ জীবন বিজ্ঞান এবং ভূ বিজ্ঞান বিষয়ে উৎসাহী হয়ে উঠেছে। ডেফিনিয়েন্স ঔষধ আবিষ্কার, উন্নয়ন এবং রোগ নিরূপণ প্রক্রিয়ার জন্য বেশ কিছু প্রযুক্তি বাজারজাত করেছে। ভূ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে, ডেফিনিয়েন্সের প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে আরও দ্রুত ছবি সংগ্রহ করা যায় এবং সেই ছবিগুলোকে দ্রুত প্রক্রিয়াজাত করা যায়। |
[[১৯৯৪]] সালে অধ্যাপক গের্ড বিনিগ [[ডেফিনিয়েন্স]] প্রতিষ্ঠা করেন যা [[২০০]] সালে একটি বাণিজ্যিক এন্টারপ্রাইজে পরিণত হয়। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক অনেক কোম্পানি এবং প্রতিষ্ঠান তাদের ছবির মান বৃদ্ধির জন্য ডেফিনিয়েন্সের প্রযুক্তি ব্যবহার করে। বর্তমানে এই এন্টারপ্রাইজ জীবন বিজ্ঞান এবং ভূ বিজ্ঞান বিষয়ে উৎসাহী হয়ে উঠেছে। ডেফিনিয়েন্স ঔষধ আবিষ্কার, উন্নয়ন এবং রোগ নিরূপণ প্রক্রিয়ার জন্য বেশ কিছু প্রযুক্তি বাজারজাত করেছে। ভূ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে, ডেফিনিয়েন্সের প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে আরও দ্রুত ছবি সংগ্রহ করা যায় এবং সেই ছবিগুলোকে দ্রুত প্রক্রিয়াজাত করা যায়। |
||
==বহিঃসংযোগ== |
== বহিঃসংযোগ == |
||
* [http://nobelprize.org/nobel_prizes/physics/laureates/1986/binnig-autobio.html গের্ড বিনিগের আত্মজীবনী] |
* [http://nobelprize.org/nobel_prizes/physics/laureates/1986/binnig-autobio.html গের্ড বিনিগের আত্মজীবনী] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৭-এ জন্ম]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:পরীক্ষণমূলক পদার্থবিজ্ঞানী]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:জার্মান নোবেল বিজয়ী]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:ফ্রাংকফুর্টের ব্যক্তিত্ব]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:নোবেল বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:অণুবীক্ষণ যন্ত্র বিশারদ]] |
||
[[ar:جيرد بينيج]] |
[[ar:جيرد بينيج]] |
||
৫৪ নং লাইন: | ৫৪ নং লাইন: | ||
[[ja:ゲルト・ビーニッヒ]] |
[[ja:ゲルト・ビーニッヒ]] |
||
[[la:Gerd Binnig]] |
[[la:Gerd Binnig]] |
||
[[mr: |
[[mr:गेर्ड बिनिश]] |
||
[[nl:Gerd Binnig]] |
[[nl:Gerd Binnig]] |
||
[[no:Gerd Binnig]] |
[[no:Gerd Binnig]] |
১১:০২, ২৮ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গের্ড বিনিগ | |
---|---|
জন্ম | |
পরিচিতির কারণ | স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপ |
পুরস্কার | Nobel Prize in Physics (1986) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | Physics |
গের্ড বিনিগ (জন্ম: ২০শে জুলাই, ১৯৪৭) নোবেল বিজয়ী জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ১৯৮৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
জীবন ও কর্ম
বিনিগ জার্মানির ফ্রাংকফুর্টে জন্মগ্রহণ করেন। ফ্রাংকফুর্টের ধ্বংসস্তুপই ছিল তার ছোট্টবেলার খেলার মাঠ। তার পরিবার কখনও ফ্রাংকফুর্টে কখনও আবার অলফেনবাখে থেকেছে। এই দুই শহরের স্কুলেই পড়াশোনা করেছেন তিনি। ১০ বছর বয়সেই পদার্থবিজ্ঞানী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যদিও এই সিদ্ধান্ত নিয়ে তখনও সংশয় ছিল। এ কারণে লাইনচ্যুত হয়ে একটি ব্যান্ড দলে যোগ দিয়ে সঙ্গিতে মশগুল হয়ে পড়েন। ১৫ বছর বয়সে তিনি বেহালা বাজানো শুরু করেন। স্কুলের অর্কেস্ট্রাতে বেহালা বাজাতেন।
১৯৬৯ সালে মনোবিজ্ঞানী Lore Wagler কে বিয়ে করেন। তাদের ধরে এক মেয়ের জন্ম হয় যখন তারা সুইজারল্যান্ডে ছিলেন। আর ক্যালিফোর্নিয়ায় থাকার সময় একটি ছেলেও হয়। বিনিগের শখের মধ্যে ছিল বই পড়া, সাঁতার কাটা এবং গল্ফ খেলা।
১৯৭৮ সালে তিনি আইবিএম এর একটি আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে তাদের জুরিখ গবেষণা গ্রুপে কাজ করা শুরু করেন। সেখানেই হাইনরিখ রোরারের সাথে তার পরিচয় হয়। রোরার এবং বিনিগ একসাথে মিলে স্ক্যানিং টানেলিং অণুবীক্ষণ যন্ত্র (এসটিএম) তৈরি করেন যার জন্য ১৯৮৬ সালে তারা যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
আইবিএম-এ তাদের দলে আরও ছিলেন Christoph Gerber এবং Edmund Weibel। এই গবেষণা গ্রুপ চূড়ান্ত নোবেল পুরস্কার ছাড়াও বেশ কয়েকটি পুরস্কার লাভ করেছিল: জার্মান ফিজিক্স প্রাইজ, Otto Klung Prize, হিউলেট প্যাকার্ড প্রাইজ এবং কিং ফাইসাল প্রাইজ
১৯৯৪ সালে অধ্যাপক গের্ড বিনিগ ডেফিনিয়েন্স প্রতিষ্ঠা করেন যা ২০০ সালে একটি বাণিজ্যিক এন্টারপ্রাইজে পরিণত হয়। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক অনেক কোম্পানি এবং প্রতিষ্ঠান তাদের ছবির মান বৃদ্ধির জন্য ডেফিনিয়েন্সের প্রযুক্তি ব্যবহার করে। বর্তমানে এই এন্টারপ্রাইজ জীবন বিজ্ঞান এবং ভূ বিজ্ঞান বিষয়ে উৎসাহী হয়ে উঠেছে। ডেফিনিয়েন্স ঔষধ আবিষ্কার, উন্নয়ন এবং রোগ নিরূপণ প্রক্রিয়ার জন্য বেশ কিছু প্রযুক্তি বাজারজাত করেছে। ভূ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে, ডেফিনিয়েন্সের প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে আরও দ্রুত ছবি সংগ্রহ করা যায় এবং সেই ছবিগুলোকে দ্রুত প্রক্রিয়াজাত করা যায়।