শেরপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ minor edits |
অ minor edits |
||
৩৭ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
==ভৌগলিক সীমানা== |
==ভৌগলিক সীমানা== |
||
উত্তরে মেঘালয়, দক্ষিণ ও পশ্চিমে জামালপুর জেলা, ও পূর্ব দিকে ময়মনসিংহ |
উত্তরে [[মেঘালয়]], দক্ষিণ ও পশ্চিমে [[জামালপুর জেলা]], ও পূর্ব দিকে [[ময়মনসিংহ জেলা]]। |
||
==প্রশাসনিক এলাকাসমূহ== |
==প্রশাসনিক এলাকাসমূহ== |
০৮:১৯, ১৬ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রশাসনিক বিভাগ | ঢাকা |
আয়তন (বর্গ কিমি) | ১,৩৬৩ |
আন্তর্জাতিক সীমানা | ৩০ কিলোমিটার |
জনসংখ্যা | মোট: ১৪,০৭,৪৬৮ পুরুষ: ৫০.৮৭% মহিলা: ৪৯.১৩% জন্মহার (প্রতি হাজারে): ২৪.৫ মৃত্যু হার (প্রতি হাজারে): ৭.৬ |
জনসংখ্যার ঘনত্ব: | ১০৩২ |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা: | বিশ্ববিদ্যালয়: ০ কলেজ : ১৪ মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ৯৫ মাদ্রাসা : ১৯৪ |
শিক্ষার হার | ৩২.৪% |
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব | শের আলী গাজী, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা আফসার আলী, কম্যুনিস্ট নেতা রবি নিয়োগী, প্রতিমন্ত্রী খন্দকার আব্দুল হামিদ, |
প্রধান শস্য | ধান, গম, পাট |
রপ্তানী পণ্য | ধান, পাট, রাবার |
শেরপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
ভৌগলিক সীমানা
উত্তরে মেঘালয়, দক্ষিণ ও পশ্চিমে জামালপুর জেলা, ও পূর্ব দিকে ময়মনসিংহ জেলা।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
শেরপুর জেলার উপজেলা গুলি হল -
ইতিহাস
অর্থনীতি
দর্শনীয় স্থানসমুহ
গজনী, মধুটিলা ইকোপার্ক, শের আলী গাজীর মাজার, জরিপ শাহ এর মাজার, শাহ কামাল এর মাজার, বার দুয়ারী মসজিদ, ঘাগড়া লস্কর খান মসজিদ, মাইসাহেবা জামে মসজিদ।
আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |