আল শামস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SieBot (আলোচনা | অবদান)
রোবট যোগ করছে: simple:Al-Shams (1971)
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
রোবট পরিবর্তন সাধন করছে: en:Al-Shams (Bangladesh)
১৯ নং লাইন: ১৯ নং লাইন:
[[Category:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
[[Category:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]


[[en:Al-Shams]]
[[en:Al-Shams (Bangladesh)]]
[[simple:Al-Shams (1971)]]
[[simple:Al-Shams (1971)]]

০৯:২০, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আল শামস ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধকালে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী গঠিত আধা সামরিক মিলিশিয়া বাহিনী। এর সদস্য ছিল মূলত পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্যরা।

নামকরণ ও প্রেরণা

আরবি শব্দ আল শামসের অর্থ দাঁড়ায় ‘সূর্য’। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে আল শামস ও আল বদর বাহিনী গঠন করা হয় মুক্তিযোদ্ধাদের বাহিনী মুক্তি বাহিনীকে প্রতিহত করার উদ্দেশ্যে।

প্রতিষ্ঠা

পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম জামায়াতে ইসলামীর প্রচারযন্ত্র দৈনিক সংগ্রাম এর মাধ্যমে ‘দুষ্কৃতিকারীদের’ বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ ও যুদ্ধের ডাক দিয়ে রাজাকার বাহিনী গঠন করে সে বাহিনীর আমীরের পদ গ্রহণ করলে তৎকালীন ছাত্রসংঘের কর্ণধার, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, আবদুল কাদের মোল্লার নেতৃত্বে আল শামস ও আল বদর বাহিনী গঠন করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রসংঘের আমীর ও পরবর্তীতে বাংলাদেশের মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী আল বদর ও আল শামস বাহিনীর আমীরের পদ গ্রহণ করেন এবং সারা বাংলাদেশে প্রচারণা, সামরিক বাহিনীসমূহের সাথে যোগাযোগের দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা নগর ছাত্রসংঘের আমীর ও পরবর্তীতে বাংলাদেশের মন্ত্রী আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদও এসব বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। আবদুল কাদের মোল্লা সামরিক জিজ্ঞাসাবাদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের আঙুল কাটার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।

প্রেক্ষাপট

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ঢাকায় বেসামরিক লোকজনের উপর পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর পর বন্দি নেতৃত্ব তৎক্ষণাৎ পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করলে পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়।

বিলুপ্তি

১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী আত্মসমর্পণ করলে বাহিনীগুলো বিলুপ্ত হয়। এমনকি ১৯৭২ সালের পুরো জানুয়ারি মাসও ঢাকার কোথাও কোথাও তাদের দখল বজায় থাকে এবং বুদ্ধিজীবীরা নিহত হন।