মানি লন্ডারিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) marge |
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান) অ রোবট যোগ করছে: hr:Pranje novca পরিবর্তন সাধন করছে: ms:Pelaburan wang haram |
||
৪১ নং লাইন: | ৪১ নং লাইন: | ||
[[fr:Blanchiment d'argent]] |
[[fr:Blanchiment d'argent]] |
||
[[he:הלבנת הון]] |
[[he:הלבנת הון]] |
||
[[hr:Pranje novca]] |
|||
[[hu:Pénzmosás]] |
[[hu:Pénzmosás]] |
||
[[id:Pencucian uang]] |
[[id:Pencucian uang]] |
||
৪৯ নং লাইন: | ৫০ নং লাইন: | ||
[[lt:Pinigų plovimas]] |
[[lt:Pinigų plovimas]] |
||
[[mn:Мөнгө угаах]] |
[[mn:Мөнгө угаах]] |
||
[[ms: |
[[ms:Pelaburan wang haram]] |
||
[[nl:Witwassen]] |
[[nl:Witwassen]] |
||
[[no:Hvitvasking]] |
[[no:Hvitvasking]] |
২০:৫২, ১২ মে ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ অথবা অনুচ্ছেদটি মানি লন্ডারিং নিবন্ধের সাথে একত্রিত করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। (আলোচনা করুন) |
অর্থশোধন বা মানি লন্ডারিং (ইংরেজি: Money laundering) একটি অবৈধ অর্থনৈতিক কার্যক্রম যা মুদ্রা পাচারের মাধ্যমে সংঘটিত হয়ে থাকে। দেশে অবৈধভাবে উপার্জ্জিত টাকা বা কালো টাকা প্রথমে অবৈধ পন্থায় বিদেশে পাচার করা হয় এবং পরে বিদেশ থেকে বৈধ পথে ফেরৎ আনা হয়। এ ধরণের কার্যক্রমকে বলা হয় মানি লণ্ডারিং বা অর্থশোধন। অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংকের সক্রিয় সহায়তায় অর্থশোধন কার্যক্রম চলে। অর্থশোধন একটি ফৌজদারী অপরাধ।
অর্থশোধনের উদ্দেশ্য
অর্থশোধনের প্রধান উদ্দেশ্য দুটি। প্রথমতঃ যদি অবৈধ অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আয় হয়ে থাকে তবে সে আয়ের উৎস গোপন করা। যেমন চোরাচালানের মাধ্যমে উপার্জিত আয় তথা আয়ের সূত্র গোপন করা। দ্বিতীয়তঃ বৈধ অর্থনৈতক কার্যক্রমের মাধ্যমে উপার্জিত আয়ের ওপর প্রদেয় আয়কর ফাঁকি দেয়া।
অর্থশোধন আইন
বাংলাদেশ সরকার ২০০২ খৃস্টাব্দে অর্থশোধনরোধ আইন প্রণয়ন ও প্রবর্তন করে যার নাম Money Laundering Prevention Act,2002 । যেহেতু অর্থশোধন কার্যক্রমে মুদ্রা পাচার জড়িত এবং এতে ব্যাংকসমূহের সহায়তা প্রয়োজন, তাই এই আইন প্রয়োগের দায়িত্ব কেন্দ্রিয় ব্যাংক অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংককে দেয়া হয়েছে। [১]
অর্থশোধন প্রতিরোধ
কালোটাকা বৈধকরণের সুযোগ
অবৈধ অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে উপার্জিত আয় বা কালোটাকা বৈধকরণের সুযোগও সরকারের তরফ থেকে দেয়া হয়। এ সুযোগের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। এ সুযোগের উদ্দেশ্য হলো গোপনে উপার্জ্জিত ও সংরক্ষিত কালোটাকাকে মূল অর্থনৈতিক প্রবাহে সংযুক্ত করা। এটিও একপ্রকার অর্থশোধন যার নৈতিক গ্রহণযোগত্য বিতর্কিত। সাধারণত: সরকার কর্তৃক নির্ধারিত জরিমানা বা কর প্রদান করলে এরূপ আয় সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয় না এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এই অর্থ বৈধ আয় নির্ভয়ে হিসেবে ব্যবহার (ব্যয়/বিনিয়োগ) করতে পারেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |