চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:চুয়াডাঙ্গা জেলা যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৭৪ নং লাইন: ৭৪ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:চুয়াডাঙ্গা জেলা]]





১৪:৫২, ২০ আগস্ট ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ
চিত্র:Chuadanga Government College Main Gate.jpg
চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের প্রধান ফটক।
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত১৯৬২
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
শিক্ষার্থী১২,৫৮৬
অবস্থান, ,
শিক্ষাঙ্গনশহর
ক্রীড়াক্রিকেট, ফুটবল, টেবিল টেনিস
ওয়েবসাইটwww.chuadangacollege.gov.bd
চিত্র:চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ লোগো.jpeg
মানচিত্র

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। চুয়াডাঙ্গা শহরের অভ্যন্তরে সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে প্রায় ১৮ একর জমির উপর কলেজটি অবস্থিত। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত এবং বাংলাদেশের সরকারী ৩০ টি কলেজের মধ্যে অন্যতম। আগস্ট ১, ১৯৬২ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[১][২]

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গার প্রাণকেন্দ্রে ছায়া ঢাকা, পাখি ডাকা, শান্ত পরিবেশে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ অবস্থিত। ১৯৬২ সালের ১ আগস্ট উদীয়মান মুষ্টিমেয় শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী ও উৎসাহী জনগণের সহায়তায় চুয়াডাঙ্গা কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম অবস্থায় চুয়াডাঙ্গার ভি.জে. উচ্চ বিদ্যালয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় ২২ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে কলেজের কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৪ সালে কলা ও বাণিজ্য শাখায় স্নাতক কো চালু করা হয়। বিজ্ঞান শাখায় ১৯৬৫ সালে উচ্চ মাধ্যমিক ও ১৯৬৮ সালে স্নাতক কোর্স চালু হয়। ১৯৭৯ সালের ৭মে কলেজটি জাতীয়করণ হয়। অত্র কলেজে ২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে অনার্স ও ২০১৪ সালে মাস্টার্স কোর্স চালু হয়।

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ প্রায় ১৮ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। কলেজের বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২২,৭৫৩ জন কলেজটিতে ৮টি ভবন এবং বিভিন্ন বিভাগের জন্য ভিন্ন ভিন্ন আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব আছে। এছাড়াও প্রতিটি বিভাগের জন্য আলাদা আলাদা আধুনিক গ্রন্থাগার আছে। দৃষ্টিনন্দন একটি সুবিশাল খেলার মাঠ ও একটি সুন্দর পুকুর আছে। ১টি চারতলা ছাত্র হোস্টেল ও একটি পাঁচতলা ছাত্রী হোস্টেল আছে। ছেলে হোস্টেলে প্রায় ১০০ জন ছাত্র থাকে। কলেজ চত্বরে চুয়াডাঙ্গার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অবস্থিত।

পাঠগ্রহণের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা বিএনসিসি, রোভার স্কাউট এবং রেড ক্রিসেন্ট এর মত সমাজসেবামূলক কাজের সাথে সম্পৃক্ত। তাছাড়া এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিয়মিতভাবে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটি থেকে প্রতি বছর হাজার হাজার শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে নিজেদের সুনাগরিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। প্রতিদিন এ কলেজের সবুজ চত্বর হাজার হাজার শিক্ষার্থীর কলতানে মুখরিত হয়ে ওঠে।[১]

ক্যাম্পাস

কলেজে অবস্থিত শহীদ মিনার
ছবিটি তোলা হয়েছে ২৩.৩০(GMT-৬), ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

গাছপালার ছায়া বেষ্টিত মনোরম পরিবেশে ছাত্র-ছাত্রীদের কোলাহলে প্রায় ১৮ একর বিশিষ্ট ক্যাম্পাসটিকে করে তুলেছে সজীব ও প্রাণবন্ত। কলেজে রয়েছে আটটি ভবন। [২]

জমির পরিমাণ

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের মোট জমির পরিমাণ ১৮ একর।

মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজর মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১২,৫৮৬ জন।

মোট শিক্ষক সংখ্যা

৭৪ জন শিক্ষক দ্বারা চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের কৃষিশিক্ষা, কম্পিউটারশিক্ষা, উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা, রসায়ন, বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ইতিহাস, ব্যবস্থাপনা ও হিসাববিজ্ঞান, বাংলা, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ও হিসাববিজ্ঞান ক্লাস সমূহ পরিচালনা করা হয়।

স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনসমূহ

বিএনসিসি, রোভার, রেডক্রিসেন্ট, টিটিএইচ।

প্রাক্তন কৃতি শিক্ষার্থী

তথ্যসূত্র

  1. "CHUADANGA GOV COLLEGE: কলেজ পরিচিতি"http://www.chuagovtcolllege.com/।  |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "যশোর বোর্ডে ৬তম চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ - Manobkantha"Manobkantha। ১৫ আগস্ট ২০১৪। ২০ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৬