জোবেরা রহমান লিনু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→জন্ম ও শিক্ষাজীবন: বানান ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
| ২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন == |
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন == |
||
জোবেরা রহমান লিনু ১৯৬৫ সালের ৯ জুন [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রামের]] কাপ্তাইতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শেখ আবদুর রহমান ছিলেন সরকারি |
জোবেরা রহমান লিনু ১৯৬৫ সালের ৯ জুন [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রামের]] কাপ্তাইতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শেখ আবদুর রহমান ছিলেন সরকারি প্রকৌশলী। তার মায়ের নাম আঁখি রহমান। কাপ্তাই স্কুল থেকেই তার শিক্ষা জীবনের শুরু হয়। তারপর [[সিলেট জেলা|সিলেটে]] পড়াশোনা করেছেন বেশ কয়েক বছর। এসএসসি পাশ করেন [[নরসিংদী জেলা|নরসিংদী]] জেলা থেকে। [[ঢাকা|ঢাকার]] লালমাটিয়া মহিলা কলেজ থেকে এইচ. এস. সি ও ডিগ্রী পাশ করেন। পরবর্তীতে তিনি [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]] কলেজ থেকে [[মনোবিজ্ঞান|মনোবিজ্ঞানে]] দ্বিতীয় বিভাগে প্রথম স্থান অধিকার করেন। |
||
== কর্মজীবন == |
== কর্মজীবন == |
||
০১:৩৩, ৬ জুন ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জোবেরা রহমান লিনু | |
|---|---|
| জন্ম | ৯ জুন ১৯৬৫ |
| জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
| পেশা | খেলা |
| পরিচিতির কারণ | টেবিল টেনিস খেলোয়াড় |
| পুরস্কার | বাংলাদেশ জাতীয় পরিষদ পুরস্কার, বাংলাদেশ জাতীয় পুরস্কার |
জোবেরা রহমান লিনু বাংলাদেশের প্রখ্যাত টেবিল টেনিস খেলোয়াড়। ১৯৭৭ থেকে ২০০১ কাল-পরিধিতে ১৬ বার জাতীয় টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় গিনেস বিশ্ব রেকর্ড-এ তার নাম উঠেছে। এছাড়া তিনিই প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে গিনেস বিশ্ব রেকর্ডে নাম উঠিয়েছেন।[১][২] ২০১২ সাল থেকে তিনি টেবিল টেনিস ফেডারেশনের নতুন কমিটির সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন।[৩]
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
জোবেরা রহমান লিনু ১৯৬৫ সালের ৯ জুন চট্টগ্রামের কাপ্তাইতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শেখ আবদুর রহমান ছিলেন সরকারি প্রকৌশলী। তার মায়ের নাম আঁখি রহমান। কাপ্তাই স্কুল থেকেই তার শিক্ষা জীবনের শুরু হয়। তারপর সিলেটে পড়াশোনা করেছেন বেশ কয়েক বছর। এসএসসি পাশ করেন নরসিংদী জেলা থেকে। ঢাকার লালমাটিয়া মহিলা কলেজ থেকে এইচ. এস. সি ও ডিগ্রী পাশ করেন। পরবর্তীতে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে মনোবিজ্ঞানে দ্বিতীয় বিভাগে প্রথম স্থান অধিকার করেন।
কর্মজীবন
জোবেরা রহমান লিুন ১৯৭৭ সালে একক, দ্বৈত আর মিশ্র দ্বৈতে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৭৯ থেকে ২০০১ সাল, এর মধ্যে ১৬ বার জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয়ে যান তিনি। এ রেকর্ড করে তিনি গিনেস বইয়ে নিজের নাম উঠান।[৪]
পুরস্কার
- বাংলাদেশ ক্রীড়া সাংবাদিক সমিতি পুরস্কার (১৯৮০)
- বাংলাদেশ ক্রীড়া সাংবাদিক সমিতি পুরস্কার (১৯৯১)
- বাংলাদেশ জাতীয় পরিষদ পুরস্কার (১৯৯৫)
- বাংলাদেশ জাতীয় পুরস্কার (১৯৯৯)
- অনন্যা শীর্ষ দশ (২০০২)
- শেখ কামাল স্মৃতি স্বর্ণ পদক (২০০৩)
- নারীকন্ঠ ফাউন্ডেশন পুরস্কার (২০০৫)
তথ্যসূত্র
- ↑ আমার অভিনন্দন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ নিউজ আওয়ার্স বিডি ডট কম[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "দৈনিক প্রথম আলো"। ২০১৪-০৯-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৩।
- ↑ দৈনিক সকালের খবর