খন্দকার আবদুর রশিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন: ৩৭ নং লাইন:
[https://www.youtube.com/watch?v=JGwi8Q8D_30 [[চ্যানেল আই]] [[তৃতীয় মাত্রা|তৃতীয় মাত্রায়]] প্রকাশিত সাক্ষাতকার]
[https://www.youtube.com/watch?v=JGwi8Q8D_30 [[চ্যানেল আই]] [[তৃতীয় মাত্রা|তৃতীয় মাত্রায়]] প্রকাশিত সাক্ষাতকার]


{{বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী}}


[[বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টির রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টির রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:কুমিল্লা জেলার ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল]]
[[বিষয়শ্রেণী:শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড]]
[[বিষয়শ্রেণী:হত্যার দায়ে বাংলাদেশ দ্বারা অভিযুক্ত ব্যাক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]

১২:৩৮, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

খন্দকার আবদুর রশিদ
আনুগত্য বাংলাদেশ
সেবা/শাখা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
পদমর্যাদালেফট্যানেন্ট কর্ণেল

খন্দকার আবদুর রশিদ একজন সাবেক বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের পলাতক গুপ্তঘাতক।[১][২]

জীবন বৃত্তান্ত

তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন। শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।

হত্যার দায়

১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবের পতন ও হত্যার সময় তিনি একজন প্রধান অংশগ্রহণকারী ছিলেন।[৩] তিনি পুরো সময় খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা ঢাকা সেনানিবাসে তার বাসভবনে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেন।[৪] হত্যার পর তিনি মেজর থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেলে পদোন্নত হন। তিনি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের শাসনামলে ঢাকায় ফিরে আসেন। তিনি সৈয়দ ফারুক রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি গঠন করেন।তিনি ১৯৯৬ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হন,যদিও পরে সেটা বাতিল হয়ে যায়।[৫]

শাস্তি

শেখ মুজিবের হত্যার দায়ে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ২০১৬ সাল পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। বাংলাদেশ সরকার মার্কিন সরকারের সাথে কথা বলে তাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছে।[৬] ২০১৬ সালে শেখ মুজিবের হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায়,তার সম্পত্তিগুলি জব্দ করার অনুমতি দিয়ে বাংলাদেশ সরকার একটি আইন পাস করে।কুষ্টিয়া ভিত্তিক জুবিলী ব্যাংক রশীদের শেয়ার বাংলাদেশ ব্যাংক জব্দ করার আদেশ দেয়।[৭] তার মেয়ে মেহনাজ রশিদ ফ্রিডম পার্টির বর্তমান নেত্রী এবং ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।[৮]

তথ্যসূত্র

  1. "Extradition effort continues for six killers"dhakatribune.com। Dhaka Tribune। ১৫ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  2. "Bangabandhu killing: Anisul for commission to find conspirators"thedailystar.net। The Daily Star। ২০ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  3. "The conspiracy behind the assassination of Bangabandhu"thedailystar.net। The Daily Star। ১৫ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  4. "Shame darker than the night"thedailystar.net। The Daily Star। ১৫ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  5. "Where are they?"thedailystar.net। The Daily Star। ১৯ নভেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  6. "Four could not even be traced"thedailystar.net। The Daily Star। ১৪ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  7. "BB asked to confiscate bank shares of Bangabandhu killers"dhakatribune.com। Dhaka Tribune। ৩ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  8. "Col Rashid's daughter held for blast link"thedailystar.net। The Daily Star। ২৪ অক্টোবর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ

চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রায় প্রকাশিত সাক্ষাতকার