প্যাপিরাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
AstroWizard (আলোচনা | অবদান)
103.85.233.179 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 5510114 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে : ?? উৎস (mobileUndo)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{অসম্পূর্ণ}}
এবারস প্যাপিরাস হল এমনই এক প্রমাণ যা খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ১৬০০ বছর আগে লিখিত। এটি একটি 60 ফুট লম্বা এবং 1 ফুট চওড়া কাগজের স্ক্রল যা অনায়াসে গুটিয়ে রাখা যায়। এতে আছে বিভিন্ন ধরনের ৭০০টি ওষুধের বর্ণনা এবং ৮০০টির বেশি ফর্মুলা যা চিকিৎসায় ব্যবহার করা হত। এসব ওষুধের মধ্যে রয়েছে এমন সব বিভিন্ন ওষুধের বর্ণনা যার অনেকগুলোই এমনকি বর্তমান শতাব্দীতে ব্যবহার করা হয়।{{অসম্পূর্ণ}}
[[Image:Letter on Papyrus.jpg|thumb|প্যাপিরাসে লেখা অফিসিয়াল চিঠি]]
[[Image:Letter on Papyrus.jpg|thumb|প্যাপিরাসে লেখা অফিসিয়াল চিঠি]]
মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।প্যাপিরাসের এক একটি রোল লম্বাই 10 থেকে 20 ফুটের মতো হতো ।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।বর্ণমালার সৃষ্টির ক্ষেত্রে মিশরীয়দের যেমন বিশেষ অবদান ছিল,তেমনি তারা আবিষ্কার করেছিলেন লেখার উপযোগী এই চমৎকার উপাদানটি।
মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।প্যাপিরাসের এক একটি রোল লম্বাই 10 থেকে 20 ফুটের মতো হতো ।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।বর্ণমালার সৃষ্টির ক্ষেত্রে মিশরীয়দের যেমন বিশেষ অবদান ছিল,তেমনি তারা আবিষ্কার করেছিলেন লেখার উপযোগী এই চমৎকার উপাদানটি।

১১:৫৩, ৯ নভেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্যাপিরাসে লেখা অফিসিয়াল চিঠি

মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।প্যাপিরাসের এক একটি রোল লম্বাই 10 থেকে 20 ফুটের মতো হতো ।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।বর্ণমালার সৃষ্টির ক্ষেত্রে মিশরীয়দের যেমন বিশেষ অবদান ছিল,তেমনি তারা আবিষ্কার করেছিলেন লেখার উপযোগী এই চমৎকার উপাদানটি।

ইতিহাস

ব্যবহার

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ