সাংস্কৃতিক ভাষাতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ রোবট যোগ করছে: an:Filolochía |
অ রোবট যোগ করছে: tt:Филология |
||
৫৬ নং লাইন: | ৫৬ নং লাইন: | ||
[[th:นิรุกติศาสตร์]] |
[[th:นิรุกติศาสตร์]] |
||
[[tr:Filoloji]] |
[[tr:Filoloji]] |
||
[[tt:Филология]] |
|||
[[uk:Філологія]] |
[[uk:Філологія]] |
||
[[vi:Văn hiến học]] |
[[vi:Văn hiến học]] |
১৯:৪৩, ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সাংস্কৃতিক ভাষাতত্ত্ব (Philology) বলতে প্রাচীন রচনাবলি ও তাদের ভাষা নিয়ে গবেষণা বোঝায়। ররও বিস্তৃতভাবে বলতে গেলে মানব যোগাযোগের লিখিত অথবা কথ্য রূপের পটভূমি এবং বর্তমান ব্যবহার জানার যে আগ্রহ তাকে সাংস্কৃতিক ভাষাতত্ত্ব বলা যায়। শাব্দিকভাবে চিন্তা করলে ফিলোলজি শব্দে অর্থ হচ্ছে "শব্দের জন্য ভালোবাসা"। যে ভাষা সম্বন্ধে অধ্যয়ন করা হবে তার উৎস এবং বয়সের তুলনায় সে ভাষায় যে সমস্ত লোক কথা বলে তারা এক্ষেত্রে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যদিও উৎস ও বয়সের গুরুত্বও উপেক্ষা করার মত নয়। ফিলোলজি শব্দটি গ্রিক ফিলোস (Φιλος - ভালোবাসা) এবং লোগোস (λογος - শব্দ) থেকে এসেছে। এক হিসেবে কোন একটি ভাষাকে বুঝার জন্য ফিলোলজি সেই ভাষার উৎপত্তির অনুসন্ধানে ব্যপৃত হয় যে কারণে এই তত্ত্বকে বলা যেতে পারে প্রাচীন রচনাবলী এবং ভাষার অধ্যয়ন। অবশ্য এটি একটি স্থুল চিন্তাধারা।
ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |