ঢাপঢুপ গণহত্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
DeloarAkram (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভারত বিভাগ অপসারণ |
DeloarAkram (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ অপসারণ; বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যা যোগ |
||
৩৩ নং লাইন: | ৩৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১ বাংলাদেশে গণহত্যা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১ বাংলাদেশে গণহত্যা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ গণহত্যা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ গণহত্যা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি হিন্দু গণহত্যা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি হিন্দু গণহত্যা]] |
০৬:০৪, ২৯ অক্টোবর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ঢাপঢুপ গণহত্যা | |
---|---|
স্থান | ইসলামপুর ও শুকানপুকুরি গ্রাম, পাঁচপীর ইউনিয়ন, বোদা উপজেলা, পঞ্চগড়, বাংলাদেশ |
স্থানাংক | ২৬°২০′০৮″ উত্তর ৮৮°৩৩′০৮″ পূর্ব / ২৬.৩৩৫৫৫৬° উত্তর ৮৮.৫৫২৩২২° পূর্ব |
তারিখ | এপ্রিল ১৯৭১ (ইউটিসি+৬:০০) |
লক্ষ্য | বাঙ্গালী হিন্দু |
হামলার ধরন | গণহত্যা |
ব্যবহৃত অস্ত্র | রাইফেল, ধারালো অস্ত্র |
নিহত | ৩৫০০ জন বাঙ্গালী হিন্দু |
হামলাকারী দল | পাকিস্তানি সেনাবাহিনী, রাজাকার |
ঢাপঢুপ গণহত্যা (ইংরেজি: Dhapdhup massacre) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে স্থানীয় চিহ্নিত রাজাকারদের সহায়তায় পাকিস্তানি দখলদারি সেনাবাহিনী দ্বারা বাংলাদেশের পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার পাঁচপীর ইউনিয়নের ইসলামপুর ও শুকানপুকুরিসহ আশেপাশের কয়েকটি গ্রাম হিন্দু অধ্যুষিত এলাকার বাঙ্গালী হিন্দুদের উপর সংগঠিত হত্যাকান্ডকে বোঝায়।[১][২] ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের এই হত্যাকাণ্ডে ৩৫০০ জন বাঙ্গালী হিন্দুকে ব্রাশফায়ার ও কুপিয়ে করে হত্যা করা হয়।[৩]
হত্যাকাণ্ড
বাঙালি হিন্দুদের উপর নির্বিচার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে সংখ্যালঘু হিন্দুরা ভারতে আসার জন্য ইসলামপুর গ্রামের ঢাপঢুপ বিলের পাড়ের আম বাগানে এসে সমবেত হয়েছিলো। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও রাজাকারেরা সকালে সূর্য ওঠার পর যারা রওনা হয়েছিল তাদের পিছু ধাওয়া করে পথ রোধ করে এবং যারা আম বাগানে আশ্রয় নিয়েছিল তাদেরসহ নির্জন ঢাপঢুপ বিল পাড়ে জড়ো করে। এরপর লাইন করে দাঁড় করিয়ে পিছন দিক থেকে ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করা হয় এবং যারা বেঁচে যান তাদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও খুঁচিয়ে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। একে একে তাদের লাশ ঢাপঢুপ বিলে ফেলে লাশের ওপর সামান্য মাটি ছিটিয়ে দেওয়া হয়। পুরুষদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছিল।[৪] ঢাপঢুপ বিল থেকে পাঁচশো গজ দক্ষিণে শুখানপুখুরি গ্রাম। যা বর্তমানে বিধবা পল্লী বা বিধবা গ্রাম হিসেবে পরিচিত।[৫]
ভবিষ্যৎ ফল
বিলটি বর্তমানে ঢাপঢুপ বধ্যভুমি নামে পরিচিত। ২০১১ সালে জেলা পরিষদের আর্থিক সহায়তায় জেলা প্রশাসক বনমালী ভৌমিকের সহযোগীতায় একটি স্মৃতিফলক স্থাপন হয়েছে।[৬]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Testimonies Of Atrocity-297103"। web.archive.org। ২০২০-১১-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-০৮।
- ↑ "বধ্যভূমিতে প্রদীপ প্রজ্বলন | সারাদেশ | The Daily Ittefaq"। web.archive.org। ২০২০-১১-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-০৮।
- ↑ "New survey says figure of genocide incidents in 1971 was higher | New Age"। web.archive.org। ২০২০-১১-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-০৮।
- ↑ "ঢাপঢুপ বিলে সাড়ে ৩ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয় - BDMayor"। web.archive.org। ২০২০-১১-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-০৮।
- ↑ "বধ্যভূমির গদ্য (Unicoded) Part 4 | সংগ্রামের নোটবুক"। web.archive.org। ২০২০-১১-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-০৮।
- ↑ "অযত্ন-অবহেলায় বধ্যভূমি | প্রথম আলো"। web.archive.org। ২০২০-১১-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-০৮।