মীরা দেববর্মণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান)
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান)
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
==মৃত্যু==
==মৃত্যু==
১৯৭৫ সালে স্বামী এবং ১৯৯৪ সালে পুত্রের মৃত্যুর পর মীরা দেব বর্মনের জীবনযাপন বেশ কঠিন হয়ে পরে। এ অবস্থায় ত্রিপুরা সরকার তাকে মুম্বাই তে স্থানান্তর করেন। ২০০৭ এর সেপ্টেম্বারে তাকে মুম্বাই তে রাহুল দেব বর্মনের বাড়িতে নিয়ে রাখা হয়। পরবর্তী তে অক্টোবর ১৫,২০০৭ এ দীর্ঘকালীন রোগভোগের কারণে তার মৃত্যু হয়।
১৯৭৫ সালে স্বামী এবং ১৯৯৪ সালে পুত্রের মৃত্যুর পর মীরা দেব বর্মনের জীবনযাপন বেশ কঠিন হয়ে পরে। এ অবস্থায় ত্রিপুরা সরকার তাকে মুম্বাই তে স্থানান্তর করেন। ২০০৭ এর সেপ্টেম্বারে তাকে মুম্বাই তে রাহুল দেব বর্মনের বাড়িতে নিয়ে রাখা হয়। পরবর্তী তে অক্টোবর ১৫,২০০৭ এ দীর্ঘকালীন রোগভোগের কারণে তার মৃত্যু হয়।
==তথ্যসূত্র==
<references/>

[[Category: ভারতীয়]]
[[Category: ভারতীয়]]
[[Category:ভারতীয় গীতিকার]]
[[Category:ভারতীয় গীতিকার]]

০৭:৫৫, ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মীরা দেব বর্মন ভারতের একজন খ্যাতনামা গীতিকার এবং সঙ্গীত শিল্পী। তিনি ভারতের প্রখ্যাত সুরকার শচীন দেব বর্মনের স্ত্রী এবং রাহুল দেব বর্মনের মা।

জন্ম

মীরা দেব বর্মনের জন্ম বাংলাদেশের কুমিল্লায়, মার্চ ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে।

পরিণয়

১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে এলাহাবাদ নিখিল ভারত সঙ্গীত সম্মেলনে শচীন দেব বর্মনের সাথে তার পরিচয় হয়। সেই বছরই তিনি শচীন দেব বর্মনের শিষ্যত গ্রহণ করেন এবং একই বছরে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হন। বিয়ের পর শচীন দেব বর্মন মীরা দেব বর্মনের লেখা কয়েকটি গানে সুর প্রদান করেন।

গীতিকার হিসেবে সাফল্য

তার লেখা গানের মধ্যে আছে শোন গো দখিন হাওয়া, বিরহ বড় ভাল লাগে, সুবল রে বল বল, বর্ণে গন্ধে ছন্দে গীতিতে, কে যাস রে ভাটি গাঙ বাইয়া এবং ১৯৭১ সালে লেখা তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল। [১]

মৃত্যু

১৯৭৫ সালে স্বামী এবং ১৯৯৪ সালে পুত্রের মৃত্যুর পর মীরা দেব বর্মনের জীবনযাপন বেশ কঠিন হয়ে পরে। এ অবস্থায় ত্রিপুরা সরকার তাকে মুম্বাই তে স্থানান্তর করেন। ২০০৭ এর সেপ্টেম্বারে তাকে মুম্বাই তে রাহুল দেব বর্মনের বাড়িতে নিয়ে রাখা হয়। পরবর্তী তে অক্টোবর ১৫,২০০৭ এ দীর্ঘকালীন রোগভোগের কারণে তার মৃত্যু হয়।

তথ্যসূত্র

  1. http://www.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-02/news/9258