অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{সূত্র তালিকা}} যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন (ARR)
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:


== প্রারম্ভিক জীবন ==
== প্রারম্ভিক জীবন ==
অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৩৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তৎকালীন মানভূম, বর্তমান [[পুরুলিয়া জেলা|পুরুলিয়া জেলার]] জয়পুর ব্লকের রোপো গ্রামের মামার বাড়িতে তাঁর জন্ম। তাঁর পৈতৃক বাড়ি ছিল অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[পশ্চিম বর্ধমান জেলা|পশ্চিম বর্ধমান জেলার]] [[রাণীগঞ্জ]] অঞ্চলের অন্তর্গত [[কেন্দা|কেন্দাতে]]। তাঁর বাবার নাম ভুবনমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মায়ের নাম লক্ষ্মীরাণী৷<ref>{{cite web|url=https://www.anandabazar.com/editorial/ajitesh-bandopadhyay-the-man-who-created-a-niche-for-himself-in-bengali-theatre-1.1033758 |title=আসানসোলের অজিত, কলকাতার অজিতেশ}}</ref>
অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৩৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তৎকালীন মানভূম, বর্তমান [[পুরুলিয়া জেলা|পুরুলিয়া জেলার]] জয়পুর ব্লকের রোপো গ্রামের মামার বাড়িতে তার জন্ম। তার পৈতৃক বাড়ি ছিল অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[পশ্চিম বর্ধমান জেলা|পশ্চিম বর্ধমান জেলার]] [[রাণীগঞ্জ]] অঞ্চলের অন্তর্গত [[কেন্দা|কেন্দাতে]]। তার বাবার নাম ভুবনমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মায়ের নাম লক্ষ্মীরাণী৷<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/editorial/ajitesh-bandopadhyay-the-man-who-created-a-niche-for-himself-in-bengali-theatre-1.1033758 |শিরোনাম=আসানসোলের অজিত, কলকাতার অজিতেশ}}</ref>
১৯৫৭ সালে কলকাতার মণীন্দ্রনাথ কলেজ থেকে ইংরেজি ভাষায় অনার্স সহ পাশ করেছিলেন। ওই বছরেই ভারতীয় গণনাট্য সংঘে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|শেষাংশ=প্রথম খণ্ড|প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|বছর=২০০২|আইএসবিএন=|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=৬}}</ref>
১৯৫৭ সালে কলকাতার মণীন্দ্রনাথ কলেজ থেকে ইংরেজি ভাষায় অনার্স সহ পাশ করেছিলেন। ওই বছরেই ভারতীয় গণনাট্য সংঘে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|শেষাংশ=প্রথম খণ্ড|প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|বছর=২০০২|আইএসবিএন=|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=৬}}</ref>



১৪:৫০, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়
অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়
জন্ম
অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়

(১৯৩৩-০৯-৩০)৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৩৩
রোপো গ্রাম, জয়পুর ব্লক, মানভূম জেলা (অধুনা পুরুলিয়া জেলা), পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
মৃত্যু১৩ অক্টোবর ১৯৮৩(1983-10-13) (বয়স ৫০)
জাতীয়তাভারতীয়
পেশানাট্যকার এবং অভিনেতা

অজিতেশ বন্দোপাধ্যায় (সেপ্টেম্বর ৩০, ১৯৩৩- অক্টোবর ১৩, ১৯৮৩) বাঙালি নাট্যকার, নাট্য পরিচালক এবং অভিনেতা।

প্রারম্ভিক জীবন

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৩৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তৎকালীন মানভূম, বর্তমান পুরুলিয়া জেলার জয়পুর ব্লকের রোপো গ্রামের মামার বাড়িতে তার জন্ম। তার পৈতৃক বাড়ি ছিল অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান জেলার রাণীগঞ্জ অঞ্চলের অন্তর্গত কেন্দাতে। তার বাবার নাম ভুবনমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মায়ের নাম লক্ষ্মীরাণী৷[১] ১৯৫৭ সালে কলকাতার মণীন্দ্রনাথ কলেজ থেকে ইংরেজি ভাষায় অনার্স সহ পাশ করেছিলেন। ওই বছরেই ভারতীয় গণনাট্য সংঘে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।[২]

নাট্য অবদান

ছাত্রজীবন থেকে তিনি নাটক রচনা ও অভিনয়ে আগ্রহী ছিলেন। ১৯৫০ থেকে ৫৪-এই পাঁচ বছরে ৯টি নাটকে নির্দেশনা ও অভিনয় সূত্রে যুক্ত ছিলেন। ১৯৫৪ তে লিখেছেন মৌলিক পূর্ণাঙ্গ নাটক 'সংঘাত'। ২ বছর পরে ভারতীয় গণনাট্য সংঘে যোগ দেন। এই সংঘে ১৫টি নাটকে অংশ নেন তিনি। ১৯৬০ সালে ২৯ শে জুন প্রতিষ্ঠা করেন 'নান্দীকার'। প্রায় ৪০টি নাটকে নির্দেশক বা অভিনয় অথবা উভয় ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করেন। তিন পয়সার পালা নাটকে নির্দেশনা ওসঙ্গীত পরিচালনার জন্য তিনি সুনাম অর্জন করেন। সেতু বন্ধন, সওদাগরের নৌকা তার রচিত নাটক। ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৭ এ নান্দীমুখ নামে নামে এক নতুন নাট্যগোষ্ঠী প্রতিষ্ঠা করেন। এদের বিখ্যাত নাটক পাপপুণ্য

চলচ্চিত্র

অজিতেশ ১৯৬৫ সালে ছুটি চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন। বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে মোট ৬৩টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তপন সিংহ পরিচালিত হাটে বাজারে সিনেমায় অভিনয় করে সকলের নজর কাড়েন অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়।[২]

মৃত্যু

অজিতেশ ১৩ অক্টোবর, ১৯৮৩ সালে কলকাতায় মারা যান। তিনি আকস্মিকভাবে মারাা যান।

তথ্যসূত্র

  1. "আসানসোলের অজিত, কলকাতার অজিতেশ" 
  2. প্রথম খণ্ড, সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত (২০০২)। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৬।