বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী''' [[বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতিতে একটি প্রগতিশীল বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। এটি [[বাংলাদেশের ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ]] এর গণসংগঠন।
'''বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] ছাত্র রাজনীতিতে একটি প্রগতিশীল বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। এটি [[বাংলাদেশের ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ]] এর গণসংগঠন।


==ইতিহাস==
==ইতিহাস==

০০:০১, ৮ আগস্ট ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতিতে একটি প্রগতিশীল বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। এটি বাংলাদেশের ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ এর গণসংগঠন।

ইতিহাস

'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী' একটি স্বাধীন স্বতন্ত্র ছাত্র সংগঠন। ১৯৮০ সালের ৬ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় জাতীয় ছাত্র আন্দোলন, পূর্ব বাংলা ছাত্র ইউনিয়ন, জাতীয় ছাত্রদলের দুটি কেন্দ্রের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় 'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী'।[১] সংগঠনের জন্মলগ্নেই ঘোষিত হয়েছিল যে, সংগঠনটি বাম প্রগতিশীল ছাত্র রাজনীতির অঙ্গনে এই বিপ্লবী ঐক্যের প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করবে। ছাত্র সমাজকে তাদের গণতান্ত্রিক শিক্ষার দাবি ও অধিকার আদায়ের জন্য সমাজ পরিবর্তনের লড়াইয়ে সামিল হতে হবে। এরশাদীয় সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকেই 'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী' আপোষহীন ও লড়াকু সংগঠন হিসেবে পরিচিতি পায়। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে পোস্টার লাগাতে গিয়ে প্রথম গ্রেপ্তার হন বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর তিনজন কর্মী।

স্লোগান

শ্রমজীবী জনতার সাথে একাত্ম হও!

কেন্দ্রীয় কার্যালয়

সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় রাজধানী ঢাকার কাটাবনের সাহেরা ট্রপিক্যাল সেন্টারে।

কেন্দ্রীয় কমিটি

'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী'র ১৪তম জাতীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে ঘোষিত কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইকবাল কবীর, সাধারণ সম্পাদক দিলীপ রায়,সহ-সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সোহেল এবং সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ মার্ডী।

তথ্যসূত্র

  1. "ছাত্র মৈত্রীর ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার"banglanews24.com। ৬ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২০