হাল্ট প্রাইজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
{{সূত্র তালিকা}} যোগ
হালনাগাদ করা হল
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
আহমেদ আস্কার অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুস  হাল্ট প্রাইজকে "নোবেল প্রাইজ ফর স্টুডেন্টস" বলে অভিহিত করেন।
আহমেদ আস্কার অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুস  হাল্ট প্রাইজকে "নোবেল প্রাইজ ফর স্টুডেন্টস" বলে অভিহিত করেন।


আহমেদ আস্কার প্রাক্তন ইউ এস প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন প্রতি বছর একটি চ্যালেন্জ নির্ধারণ করেন== তথ্যসূত্র ==
আহমেদ আস্কার প্রাক্তন ইউ এস প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন প্রতি বছর একটি চ্যালেন্জ নির্ধারণ করেন, যেটাকে কেন্দ্র করে সারাবিশ্বের তরুণ প্রজন্ম তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনার আলোকে সমাধানমূলক বিভিন্ন বিজনেস আইডিয়া উপস্থাপন করে।
{{সূত্র তালিকা}}, যেটাকে কেন্দ্র করে সারাবিশ্বের তরুণ প্রজন্ম তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনার আলোকে সমাধানমূলক বিভিন্ন বিজনেস আইডিয়া উপস্থাপন করে।


আহমেদ আস্কার বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে পরিশেষে একটি বেস্ট আইডিয়া প্রদানকারী টিমকে  বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। উক্ত টিমকে গ্লোবাল  স্টার্টআপ প্রাইজ হিসেবে ১ মিলিয়ন  মার্কিন ডলারে পুরষ্কৃত করা হয়, যাতে তারা তাদের বিজনেস আইডিয়া ইমপ্লিমেন্ট করতে পারে।
আহমেদ আস্কার বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে পরিশেষে একটি বেস্ট আইডিয়া প্রদানকারী টিমকে  বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। উক্ত টিমকে গ্লোবাল  স্টার্টআপ প্রাইজ হিসেবে ১ মিলিয়ন  মার্কিন ডলারে পুরষ্কৃত করা হয়, যাতে তারা তাদের বিজনেস আইডিয়া ইমপ্লিমেন্ট করতে পারে।
১৫ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
২০০৯ সালে অর্থনৈতিক মন্দা চলাকালীন আহমেদ আস্কার তার ব্যাংকিং ব্যবসা ছেড়ে দেন এবং [[হাল্ট ইন্টারন্যাশনাল ইস্কুলে]] এমবি শুরু করেন। তিনি এমবি করা কালীন শিক্ষক [[চক্ কেন]] কর্তৃক 'একটি শিশু একটি ল্যাপটপ' লেকচার শুনে আস্কার প্রথম সামাজিক উদ্যেগে পরিচিত হন এবং তিনি হাল্ট প্রাইজ পোগ্রামের ধারণা করেন। ২০১৩ সালের মধ্যে প্রতিযোগিতায় ১০০০০ এমবিএ এবং স্নাতক শিক্ষার্থী আবেদন করেন।
২০০৯ সালে অর্থনৈতিক মন্দা চলাকালীন আহমেদ আস্কার তার ব্যাংকিং ব্যবসা ছেড়ে দেন এবং [[হাল্ট ইন্টারন্যাশনাল ইস্কুলে]] এমবি শুরু করেন। তিনি এমবি করা কালীন শিক্ষক [[চক্ কেন]] কর্তৃক 'একটি শিশু একটি ল্যাপটপ' লেকচার শুনে আস্কার প্রথম সামাজিক উদ্যেগে পরিচিত হন এবং তিনি হাল্ট প্রাইজ পোগ্রামের ধারণা করেন। ২০১৩ সালের মধ্যে প্রতিযোগিতায় ১০০০০ এমবিএ এবং স্নাতক শিক্ষার্থী আবেদন করেন।
== তথ্যসূত্র ==

{{সূত্র তালিকা}}
== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.hultprize.org হাল্ট প্রাইজের ওয়েব সাইট]
* [http://www.hultprize.org হাল্ট প্রাইজের ওয়েব সাইট]

০৪:৩৯, ২ আগস্ট ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আহমেদ আস্কার হাল্ট প্রাইজ হল একটি বার্ষিক প্রতিযোগিতা যেখানে বিভিন্নধরণের সামাজিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ এর ছাত্রছাত্রীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। খাদ্য নিরাপত্তা, পানি, শক্তি এবং শিক্ষা ইত্যাদি  বিষয়জনিত সমস্যার সমাধান নিয়ে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

আহমেদ আস্কার ২০১০ সালে আহমেদ আস্কার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই হাল্ট প্রাইজ এবং এর অর্থায়নে ভূমিকা রাখেন বার্টিল হাল্ট, তাই  এই  প্রতিযোগিতার নাম হয় "হাল্ট প্রাইজ"।  পরবর্তীতে হাল্ট পরিবার, এডুকেশন ফার্স্ট-এর প্রতিষ্ঠাতা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দলকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদানে এগিয়ে  আসে।

আহমেদ আস্কার বর্তমানে হাল্ট ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস স্কুল এবং ইউনাইটেড  ন্যাশন্স ফাউন্ডেশন এর অংশীদারিত্বে অব্যাহত আছে এই হাল্ট প্রাইজ।

আহমেদ আস্কার অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুস  হাল্ট প্রাইজকে "নোবেল প্রাইজ ফর স্টুডেন্টস" বলে অভিহিত করেন।

আহমেদ আস্কার প্রাক্তন ইউ এস প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন প্রতি বছর একটি চ্যালেন্জ নির্ধারণ করেন, যেটাকে কেন্দ্র করে সারাবিশ্বের তরুণ প্রজন্ম তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনার আলোকে সমাধানমূলক বিভিন্ন বিজনেস আইডিয়া উপস্থাপন করে।

আহমেদ আস্কার বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে পরিশেষে একটি বেস্ট আইডিয়া প্রদানকারী টিমকে  বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। উক্ত টিমকে গ্লোবাল  স্টার্টআপ প্রাইজ হিসেবে ১ মিলিয়ন  মার্কিন ডলারে পুরষ্কৃত করা হয়, যাতে তারা তাদের বিজনেস আইডিয়া ইমপ্লিমেন্ট করতে পারে।

ইতিহাস

২০০৯ সালে অর্থনৈতিক মন্দা চলাকালীন আহমেদ আস্কার তার ব্যাংকিং ব্যবসা ছেড়ে দেন এবং হাল্ট ইন্টারন্যাশনাল ইস্কুলে এমবি শুরু করেন। তিনি এমবি করা কালীন শিক্ষক চক্ কেন কর্তৃক 'একটি শিশু একটি ল্যাপটপ' লেকচার শুনে আস্কার প্রথম সামাজিক উদ্যেগে পরিচিত হন এবং তিনি হাল্ট প্রাইজ পোগ্রামের ধারণা করেন। ২০১৩ সালের মধ্যে প্রতিযোগিতায় ১০০০০ এমবিএ এবং স্নাতক শিক্ষার্থী আবেদন করেন।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ