মাক্কি সুরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ {{সূত্র তালিকা}} যোগ |
|||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
:১০। মাক্কী সূরাসমূহে প্রসিদ্ধ বস্তুসমূহের নামে শপথের মাধ্যমে উপস্থাপিত বিষয়ের প্রতি জোর দেয়া হয়েছে। |
:১০। মাক্কী সূরাসমূহে প্রসিদ্ধ বস্তুসমূহের নামে শপথের মাধ্যমে উপস্থাপিত বিষয়ের প্রতি জোর দেয়া হয়েছে। |
||
:১১। মাক্কী সূরাসমূহে বহু দেবতায় বিশ্বাসীদের দাবীকে মিথ্যা প্রতীয়মান করে আল্লাহ’র সাথে কারো শরীক নেই এবিষয়ে বর্ণনা উপস্থাপিত হয়েছে। |
:১১। মাক্কী সূরাসমূহে বহু দেবতায় বিশ্বাসীদের দাবীকে মিথ্যা প্রতীয়মান করে আল্লাহ’র সাথে কারো শরীক নেই এবিষয়ে বর্ণনা উপস্থাপিত হয়েছে। |
||
:১২। মাক্কী সূরাসমূহে বিভীষিকাময় কিয়ামত (পৃথিবীর শেষ দিবস), |
:১২। মাক্কী সূরাসমূহে বিভীষিকাময় কিয়ামত (পৃথিবীর শেষ দিবস),জান্নাতের(বেহেশতের) অনুপম শান্তি এবং জাহান্নামের(দোজখের)কঠোর শাস্তির বর্ণনা প্রাধান্য পেয়েছে। |
||
:১৩।মাক্কী সুরাসমূহের শব্দমালা শক্তিশালি,ভাবগম্ভীর ও অন্তরে প্রকম্পন সৃষ্টিকারী। |
:১৩।মাক্কী সুরাসমূহের শব্দমালা শক্তিশালি,ভাবগম্ভীর ও অন্তরে প্রকম্পন সৃষ্টিকারী। |
||
০৮:৩২, ৩০ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইসলাম |
---|
বিষয়ক ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ |
ক্বোরআনের মাক্কী সূরা বলতে হযরত মুহাম্মদ (স.) হিজরতের পূর্বে অবতীর্ণ সূরাগুলোকে বোঝানো হয়। হযরত মুহাম্মদ (স.) হিজরতের সময় অর্থাৎ মদীনায় পৌঁছার পূর্ব পর্যন্ত যা অবতীর্ণ হয়েছে তাও মাক্কী সূরা হিসেবে পরিগণিত হয়। তৎপরবর্তী সময়ে অবতীর্ণ হওয়া সূরাসমূহ মাদানী সূরা হিসেবে গণ্য।
মাক্কী সূরার সংখ্যা ও তালিকা
মাক্কী সূরার সংখ্যা মোট ৮৬ টি। মাদানী সূরা ২৮টি।
মাক্কী সূরার বৈশিষ্ট্য
- ১। মাক্কী সূরাসমূহে آيات السجدة অর্থাৎ আল্লাহর প্রতি অবনত হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
- ২। মাক্কী সূরাসমূহে কালা كلا (কখনও না) শব্দটি আছে।
- ৩। ২২নং সূরা ব্যতীত মাক্কী সূরাসমূহে ياأيها الناس (হে মানবজাতি) কথাটি উল্লেখ আছে, কিন্তু يأيها اللذين آمنوا (হে মুমিনগণ) বাক্যাংশটি নেই।
- ৪। মাক্কী সূরাসমূহে তাওহীদ এবং রিসালাতের প্রতি আহবান জানানো হয়েছে।
- ৫। মৃত্যুর পরবর্তী পুনরুত্থান, পার্থিব জীবনের সকল কৃতকর্মের হিসাব-নিকাশ মাক্কী সূরাসমূহে বর্ণিত হয়েছে।
- ৬। মাক্কী সূরাসমূহে পূর্ববর্তী বাণীবাহক (নবী) ও তাঁদের অবাধ্য অনুসারীগণের (উম্মতের) করুণ পরিণতির কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে।
- ৭। মক্কী সূরাগুলো আকারে ছোট হলেও অতীব ভাবগাম্ভির্যপূর্ণ।
- ৮। মাক্কী সূরাসমূহে বিধর্মীদের (মুশরিকদের) রক্তপাত ও হত্যাযজ্ঞের কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে।
- ৯। মাক্কী সূরাসমূহে অন্যায়ভাবে ইয়াতিমদের সম্পদ ভোগ, কন্যা-সন্তানদের জীবন্ত দাফন প্রভৃতি কুপ্রথা ও কু-আচরণ সম্পর্কিত বিষয় বর্ণিত হয়েছে।
- ১০। মাক্কী সূরাসমূহে প্রসিদ্ধ বস্তুসমূহের নামে শপথের মাধ্যমে উপস্থাপিত বিষয়ের প্রতি জোর দেয়া হয়েছে।
- ১১। মাক্কী সূরাসমূহে বহু দেবতায় বিশ্বাসীদের দাবীকে মিথ্যা প্রতীয়মান করে আল্লাহ’র সাথে কারো শরীক নেই এবিষয়ে বর্ণনা উপস্থাপিত হয়েছে।
- ১২। মাক্কী সূরাসমূহে বিভীষিকাময় কিয়ামত (পৃথিবীর শেষ দিবস),জান্নাতের(বেহেশতের) অনুপম শান্তি এবং জাহান্নামের(দোজখের)কঠোর শাস্তির বর্ণনা প্রাধান্য পেয়েছে।
- ১৩।মাক্কী সুরাসমূহের শব্দমালা শক্তিশালি,ভাবগম্ভীর ও অন্তরে প্রকম্পন সৃষ্টিকারী।
তথ্যসূত্র
১। Makki and Madani Surahs General Rules
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |