নাটোর রাজবাড়ী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ MUHTASIM_BILLAH_MARUF-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Heliophilous-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
[[চিত্র:Natore Rajbari1 (Palace).JPG|right|thumb|নাটোর রাজবাড়ী]] |
[[চিত্র:Natore Rajbari1 (Palace).JPG|right|thumb|নাটোর রাজবাড়ী]] |
||
অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। [[১৭০৬]] সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://natoresadar.natore.gov.bd/site/tourist_spot/94cfb017-1ab1-11e7-8120-286ed488c766/নাটোর%20রাজবাড়ী|শিরোনাম=নাটোর সদর উপজেলা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=natoresadar.natore.gov.bd|ভাষা=bn|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-08}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুলাই ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে [[রাণী ভবাণী|রাণী ভবানীর]] সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব [[আলীবর্দী খাঁ]] রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyinqilab.com/article/20434/%E0%A6%90%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF|শিরোনাম=ঐতিহ্যের ছোঁয়ায় নাটোর রাজবাড়ি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=|ওয়েবসাইট=DailyInqilabOnline|ভাষা=bn|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-08}}</ref> রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। <ref name="songram">''[http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=94235 নাটোরের রাজবাড়ী] {{ওয়েব আর্কাইভ|url=https://web.archive.org/web/20160305102806/http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=94235 |date=৫ মার্চ ২০১৬ }}'', নিষ্কাম মিত্র, দৈনিক সংগ্রাম। প্রকাশ - ২৫ আগস্ট, ২০১২</ref> |
অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। [[১৭০৬]] সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন চৌধুরী নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://natoresadar.natore.gov.bd/site/tourist_spot/94cfb017-1ab1-11e7-8120-286ed488c766/নাটোর%20রাজবাড়ী|শিরোনাম=নাটোর সদর উপজেলা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=natoresadar.natore.gov.bd|ভাষা=bn|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-08}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুলাই ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে [[রাণী ভবাণী|রাণী ভবানীর]] সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব [[আলীবর্দী খাঁ]] রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyinqilab.com/article/20434/%E0%A6%90%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF|শিরোনাম=ঐতিহ্যের ছোঁয়ায় নাটোর রাজবাড়ি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=|ওয়েবসাইট=DailyInqilabOnline|ভাষা=bn|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-08}}</ref> রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। <ref name="songram">''[http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=94235 নাটোরের রাজবাড়ী] {{ওয়েব আর্কাইভ|url=https://web.archive.org/web/20160305102806/http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=94235 |date=৫ মার্চ ২০১৬ }}'', নিষ্কাম মিত্র, দৈনিক সংগ্রাম। প্রকাশ - ২৫ আগস্ট, ২০১২</ref> |
||
== রাজবাড়ীর নির্মাণ == |
== রাজবাড়ীর নির্মাণ == |
০৪:৪০, ২৪ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নাটোর রাজবাড়ী | |
---|---|
নাটোর রাজবাড়ী | |
অবস্থান | |
অবস্থান | নাটোর, বাংলাদেশ |
স্থাপত্য | |
প্রতিষ্ঠার তারিখ | (১৭০৬-১৭১০) ১৮ শতক |
অভ্যন্তরীণ | ৫০.৪২ একর |
নাটোর রাজবাড়ি, বাংলাদেশের নাটোর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রাজবাড়ি, যা নাটোর রাজবংশের একটি স্মৃতিচিহ্ন।[১] [২] [৩]
ইতিহাস
অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন চৌধুরী নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে।[৪] ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন।[৫] রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। [৬]
রাজবাড়ীর নির্মাণ
বিশাল জমিদারির রাজধানী নিজ জন্মভূমিতে স্থাপনের নিমিত্তে রঘুনন্দন, রাম জীবন ও পণ্ডিতবর্গ তৎকালীন ভাতঝাড়ার বিলকে নির্বাচন করেন। ভাতঝাড়ার বিল ছিল পুঠিয়া রাজা দর্পনারায়ণের সম্পত্তি। এজন্য রঘুনন্দন ও রামজীবন রাজা দর্পনারায়ণের নিকটে বিলটি রায়তী স্বত্বে পত্তনীর আবেদন করেন। নতুন রাজাকে রাজা দর্পনারায়ণ জমিটি ব্রহ্মোত্তোর দান করেন। রামজীবন বিলে দীঘি, পুকুর ও চৌকি খনন করে সমতল করেন এবং রাজবাড়ি স্থাপন করেন। এলাকাটির নামকরণ করেন নাট্যপুর। ১৭০৬-১৭১০ সালে নাটোর রাজবাড়ি নির্মিত হয়েছিল।[৭] রঘুনন্দন বড়নগরে(মুর্শিদাবাদে) থাকতেন।
রাজবাড়ির বর্ণনা
রাজবাড়ির মোট আয়তন ১২০ একর। ছোট-বড় ৮টি ভবন আছে। ২টি গভীর পুকুর ও ৫টি ছোট পুকুর আছে। রাজবাড়ি বেষ্টন করে আছে দুই স্তরের বেড়চৌকি। পুরো এলাকা ২টি অংশে বিভক্ত – ছোট তরফ ও বড় তরফ।[৮] রাজবাড়ির উল্লেখযোগ্য মন্দিরগুলো হল শ্যামসুন্দর মন্দির, আনন্দময়ী কালিবাড়ি মন্দির, তারকেশ্বর শিব মন্দির। [৬]
যুবপার্ক
১৯৮৬ সাল থেকে রাজবাড়ির পুরো এলাকাটি রানী ভবানী কেন্দ্রীয় উদ্যান বা যুবপার্ক হিসেবে জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে।[৯]
চিত্রশালা
-
নাটোর রাজবাড়ীর সামনে
-
নাটোর রাজবাড়ী
-
নাটোর রাজবাড়ি
-
নাটোর রাজবাড়ী ছোট তরফ রাজ প্রাসাদ
-
নাটোর রাজবাড়ী ও মাঠ
-
নাটোর রাজবাড়ী
-
নাটোর রাজবাড়ী
আরও দেখুন
- বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের তালিকা
- নাটোর জেলা
- রাণী ভবানী
- রাণী ভবানীর প্রাসাদ ও অন্যান্য স্মৃতিসৌধ
- উত্তরা গণভবন
- নাটোর সদর উপজেলা
- নাটোর-১
- নাটোর-২
- নাটোর-৩
- নাটোর-৪
- সিংড়া নাটোর পরিবার
- দিঘাপতিয়া রাজ পরিবার
- দয়ারামপুর রাজ পরিবার
- নাটোরের কাঁচাগোল্লা
- চলন বিল
- নাটোর চিনি কল লিমিটেড
- শহীদ সাগর
- নাটোর সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়
- নাটোর মহিলা কলেজ
- মাদার গান
তথ্যসূত্র
- ↑ Natore Rajbari ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে, BanglaPedia
- ↑ J.R., Reene (২০১১)। Natore Rajbari।
- ↑ Ahmed, N.A.। Buildings of the British Raj in Bangladesh। পৃষ্ঠা 105–110।
- ↑ "নাটোর সদর উপজেলা"। natoresadar.natore.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "ঐতিহ্যের ছোঁয়ায় নাটোর রাজবাড়ি"। DailyInqilabOnline। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- ↑ ক খ নাটোরের রাজবাড়ী ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে, নিষ্কাম মিত্র, দৈনিক সংগ্রাম। প্রকাশ - ২৫ আগস্ট, ২০১২
- ↑ "নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী | বাংলাদেশ প্রতিদিন"। Bangladesh Pratidin। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- ↑ "১৮ শতকের স্থাপনা নাটোর রাজবাড়ী"। Daily Nayadiganta। ২০১৯-০৭-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- ↑ "A Walk in the Palace"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৭-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |