রুক্মা বাঈ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Rukhmabai_Bhikaji.jpg কে চিত্র:Rukhmabai.jpg দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, কারণ: File renamed: Bhikaji was never a part of her name।
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = রুক্মা বাঈ
| name = রুক্মা বাঈ
| image = Rukhmabai Bhikaji.jpg
| image = Rukhmabai.jpg
| caption =
| caption =
| birth_name =
| birth_name =

১৩:১৫, ১৮ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রুক্মা বাঈ
জন্ম(১৮৬৪-১১-২২)২২ নভেম্বর ১৮৬৪
মৃত্যু২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৫৫(1955-09-25) (বয়স ৯০)
পেশাচিকিৎসক, নারী মুক্তি

রুক্মা বাঈ (২২শে নভেম্বর ১৮৬৪ - ২৫শে সেপ্টেম্বর ১৯৫৫) একজন ভারতীয় চিকিৎসক এবং নারীবাদী ছিলেন। তাকে ঔপনিবেশিক ভারতের প্রথম অনুশীলনকারী ডাক্তারদের মধ্যে একজন হিসেবে গন্য করা হয়, পাশাপাশি ১৮৮৪ থেকে ১৮৮৮ সালের মধ্যে বালিকা বধূ হিসাবে তার বিবাহের সাথে জড়িত একটি পথপ্রদর্শন সূচক আইনি মামলায়ও তিনি জড়িত। মামলাটি, ব্রিটিশ শাসিত ভারত এবং ইংল্যান্ড উভয় জায়গায়, আইন বনাম ঐতিহ্য, সামাজিক সংস্কার বনাম রক্ষণশীলতাবাদ এবং নারীবাদের মত বেশিরভাগ বিষয়গুলিতে উল্লেখযোগ্যভাবে জনসাধারণের বিতর্ক উত্থাপিত করেছে। এই মামলা এবং বিতর্ক অবশেষে সম্মতি বয়সের আইন রচনায় অবদান রেখেছিল।

প্রথম জীবন

রুক্মা বাঈ একটি মারাঠি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল জনার্দন পান্ডুরঙ্গ এবং মায়ের নাম জয়ন্তীবাঈ। তার দুই বছর ও তার মায়ের সতেরো বছর বয়সে তার বাবা মারা যান। তার স্বামীর মৃত্যুর ছয় বছর পর, জয়ন্তীবাই, বম্বের বিখ্যাত চিকিৎসক ও সামাজিক কর্মী বিপত্নীক ডাঃ সখারাম অর্জুনকে বিবাহ করেছিলেন। সুতার (ছুতার) সম্প্রদায়ের মধ্যে বিধবাদের পুনর্বিবাহের চল ছিল, - এই দম্পতিটি সেই সম্প্রদায়ের ছিলেন।[১]

আড়াই বছর পরে, ১১ বছর বয়সী রুক্মা বাঈকে, তার সৎ বাবার এক সম্পর্কিত ভাই, ১৯ বছর বয়সী দাদাজী ভিকাজীর সাথে বিবাহ দেওয়া হয়। ঠিক করা হয় যে, পারম্পরিক আদর্শ থেকে সরে গিয়ে, দাদাজী রুক্মা বাঈয়ের পরিবারের সাথে থাকবেন ঘর জামাই হিসাবে, এবং তার সম্পূর্ণ খেয়াল রাখা হবে। তার কাছে প্রত্যাশা ছিল তিনি শিক্ষা গ্রহণ করবেন এবং "একটি ভাল মানুষ" হবেন। বিবাহের ছয় মাসের মধ্যে, রুক্মা বাঈ বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছে যান। এর পর গর্ভাধানের ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়, যা ছিল বিবাহের নির্জনবাসের অনুষ্ঠানের সময় সংকেত। কিন্তু ডাঃ সখারাম অর্জুন, সংস্কারবাদী প্রবণতার একজন বিশিষ্ট চিকিৎসক হয়ে, প্রারম্ভিক নির্জনবাসের অনুমতি দেন নি।[১]

২০ বছর বয়সী ভিকাজী এতে অসন্তুষ্ট হন। তিনি রুক্মা বাঈ এর পরিবারে চাহিদামত "একটি ভাল মানুষ" হবার পরিকল্পনাতেও ক্ষুব্ধ ছিলেন। শিক্ষার প্রতি তার বিরাগ ছাড়াও, বাধ্যতামূলকভাবে বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ মানে পড়াও তার জন্য বিরক্তিকর ছিল, কারণ তখন তার বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবার বয়স। এর মধ্যে, ভিকাজীর মায়ের মৃত্যু হয় এবং, এবং সখারাম অর্জুনের পরামর্শের বিরুদ্ধে গিয়ে, তিনি তার মামা নারায়ণ ধুরমাজীর সাথে বসবাস শুরু করলেন। ধুরমাজীর বাড়ির পরিবেশে ভিকাজী আরও অলস এবং পথভ্রষ্ট হয়ে গেলেন। তিনি অবশেষে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়লেন এবং আশা করলেন, রুক্মা বাঈ এর সম্পত্তি দিয়ে তিনি ঋণশোধ করবেন। [১]

বিপরীত দিকে, একই বছরে ফ্রি চার্চ মিশন গ্রন্থাগার থেকে বই নিয়ে রুক্মা বাঈ বাড়িতে পড়তেন। ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কারকদের সাথে তার বাবার সংযোগের কারণে তিনি বিষ্ণু শাস্ত্রী পন্ডিতের মতো বিশিষ্ট মানুষের সংস্পর্শে এলেন। বিষ্ণু শাস্ত্রী সেই সময়ে পশ্চিম ভারতে নারীদের উন্নতির কারণগুলির একটি শক্তিশালী সমর্থক ছিলেন। এর সঙ্গে ইউরোপীয় পুরুষ ও মহিলারা তাকে উদার সংস্কারবাদের মুখোমুখি করে। তার মায়ের সাথে, তিনি নিয়মিত আর্য মহিলা সমাজ এবং প্রার্থনা সমাজের সাপ্তাহিক বৈঠকে যোগ দিতেন।[১][২][৩]

১২ বছর বয়সী রুক্মা বাঈ ধুরমাজীর পরিবারে গিয়ে ভিকাজীর সাথে বসবাস করতে অস্বীকার করেন, তাকে সমর্থন করেন তার সৎ বাবা।

"বিবাহ অধিকার পুনঃস্থাপন" ভিকাজী কৃত মামলা

১৮৮৪ এর মার্চ মাসে, ভিকাজী তার আইনজীবী চক ও ওয়াকারের মাধ্যমে সখারাম অর্জুনকে একটি আইনি নোটিশ পাঠান, রুক্মা বাঈয়ের সাথে সংযোগে বাধা দিতে বিরত থাকতে বলে। অবশেষে সখারাম অর্জুন আইনি সাহায্য নেন এবং আইনজীবী পেইন-গিলবার্ট ও সায়নির মাধ্যমে, রুক্মা বাঈ কেন ভিকাজীর সঙ্গে কেন থাকবেননা তার কারণ দর্শান। [৪]

১৮৮৫ সালে, "ভিকাজী বনাম রুক্মা বাঈ, ১৮৮৫" শিরোনামে, ভিকাজীর "বিবাহ অধিকার পুনঃস্থাপন" মামলা আদালতে ওঠে এবং বিচারপতি রবার্ট হিল পিনহী রায় দান করেন। পিনহী বলেন যে এই মামলায় অধিকার পুনঃস্থাপনের ইংরাজি উদাহরণ খাটেনা, সম্মত প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ইংরেজি আইন যেভাবে চলে। তিনি ইংরেজি আইনের ক্ষেত্রেও দোষ খুঁজে পেয়েছিলেন এবং হিন্দু আইনের কোন উদাহরণ খুঁজে পাননি। তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে রুক্মা বাঈ তার "অসহায় শৈশব"এ বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন এবং তিনি একজন যুবতীকে বাধ্য করতে পারেননা। এর কিছুদিন পরেই বিচারপতি পিনহী অবসর গ্রহণ করেন। ১৮৮৬ সালে, মামলাটি পুনর্বিচারের জন্য আনা হয়েছিল। রুক্মা বাঈ এর পরামর্শদাতা ছিলেন জন ডানকান ইনভারারিটি জে. ডি. ইনভারারিটি জুনিয়র এবং কাশিনাথ ত্রিম্বক তেলং। মামলাটি সমাজের বিভিন্ন বিভাগ থেকে সমালোচনার সৃষ্টি করে, কিছু ক্ষেত্রে দাবি করা হয় যে, আইনটি হিন্দু প্রথার পবিত্রতাকে সম্মান করে না।[৫] বিশেষভাবে, বিচারপতি পিনহীর সিদ্ধান্তের সমালোচনা, ভিকাজীকে সমর্থন করে, বিশ্বনাথ নারায়ণ মাণ্ডলিক (১৮৩৩–৮৯) দ্বারা পরিচালিত একটি অ্যাংলো-মারাঠি সাপ্তাহিক নেটিভ ওপিনিওন থেকে এসেছিল। বাল গঙ্গাধর তিলক তাঁর পরিচালিত একটি পুনে সাপ্তাহিক মারহাট্টাতে লিখলেন যে, বিচারপতি পিনহী হিন্দু আইনের মাহাত্ম্য বুঝতে পারছেন না, এবং তিনি "সহিংস উপায়" দ্বারা এর সংস্কার করতে চাইলেন। এরমধ্যে, বিচারের আগে এবং বিচারের সময়, টাইমস অফ ইন্ডিয়াতে এ হিন্দু লেডি ছদ্মনামে পরপর নিবন্ধ প্রকাশিত হতে থাকল, এতেও জনতার মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হল। পরবর্তীতে এটি প্রকাশিত হয়েছিল যে লেখক ছিলেন রুক্মা বাঈ। গণ বিতর্ক একাধিক বিষয়কে ঘিরে আবর্তিত হতে থাকল - হিন্দু বনাম ইংরেজি আইন, ভিতর থেকে বনাম বাইরে থেকে সংস্কার এবং প্রাচীন প্রথাগুলির সম্মান প্রাপ্য বা প্রাপ্য নয়। ১৮৮৬ সালের ১৮ই মার্চ মামলার বিরুদ্ধে প্রথম আপীল করা হয় এবং প্রধান বিচারপতি স্যার চার্লস সার্জেন্ট ও বিচারপতি এল.এইচ. বেইলী তাকে সমর্থন করেন। ৪ঠা মার্চ ১৮৮৭, বিচারপতি ফারান, হিন্দু আইনের ব্যাখ্যা ব্যবহার করে, রুক্মা বাঈকে "তাঁর স্বামীর সঙ্গে থাকুন বা ছয় মাস কারাদণ্ডের মুখোমুখি হন", এই আদেশ দেন। রুক্মা বাঈ বলেছিলেন যে, রায় মেনে চলার বদলে তিনি কারাগারে যাবেন। এর ফলে আরও আন্দোলন ও সামাজিক বিতর্ক ঘটে।[৬] বাল গঙ্গাধর তিলক কেশরিতে লিখলেন 'রুক্মা বাঈয়ের প্রতিবাদ আসলে ইংরেজি শিক্ষার ফল এবং ঘোষণা করলেন যে, হিন্দুধর্ম বিপদের মুখে।[২] অন্য দিকে, ম্যাক্স মুলার লেখেন যে আইনি পথে রুক্মা বাঈয়ের মামলার সমস্যাটির সমাধান হবেনা এবং রুক্মা বাঈয়ের শিক্ষা তাকে তার নিজের পছন্দের সেরা বিচারক করে তুলেছে।[৭]

বিবাহ বিচ্ছেদ

আদালতে মামলাটি অনেকদিন চলে, যার ফলে বিবাহের শপথের বৈধতা নিশ্চিত হয়। উপায়ন্তর না থাকায় রুক্মা বাঈ রাণী ভিক্টোরিয়া কে আবেদন করেন। তিনি আদালতকে বাতিল করে বিয়ে ভেঙ্গে দেন।[৮]

সর্বত্র এটি ঈশ্বরের সর্বশ্রেষ্ঠ আশীর্বাদগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয় যে আমরা আমাদের প্রিয় রানী ভিক্টোরিয়া সরকারের সুরক্ষার অধীনে আছি, সেরা প্রশাসনের জন্য তার বিশ্বব্যাপী খ্যাতি আছে। যদি এমন সরকার আমাদের মত হিন্দু নারীদের সাহায্য করতে না পারে, পৃথিবীতে কোন সরকারের ক্ষমতা আছে তাদের বর্তমান দুর্দশা থেকে ভারতীয় কন্যাদের মুক্তি দিতে? আমাদের রাণীর সবচেয়ে বিখ্যাত সিংহাসনের এই ৫০ তম জয়ন্তী বছরেই, তাঁর রাজত্বের প্রতিটি শহর এবং প্রতিটি গ্রাম, সেরা উপায়ে তাদের আনুগত্য প্রদর্শন করতে পারি এবং মা রানীর দীর্ঘ সুখী জীবন কামনা করি, শান্তি ও সমৃদ্ধির সাথে আমাদের অনেক বছর ধরে শাসন করতে। এ রকম একটি অস্বাভাবিক উপলক্ষে মা তাঁর লক্ষ লক্ষ ভারতীয় মেয়েদের কাছ থেকে আন্তরিক আবেদন শুনবেন এবং হিন্দু আইনের বইয়ে তাদের পরিবর্তনের কয়েকটি সাধারণ শব্দ প্রদান করুন- '২০ বছরের আগে ছেলের বিবাহ এবং ১৫ বছরের আগের মেয়ের বিবাহ আইনের চোখে আইনি বিবেচিত হবে না, যদি আদালতের সামনে আনা হয়।' এই নিছক বাক্যটি বর্তমানের বাল্যবিবাহ আটকানোর পক্ষে যথেষ্ট হবে, অজ্ঞ জনগনের মধ্যে একটি বড় বিক্ষোভ তৈরি না করে। এই জয়ন্তী বছরে আমাদের হিন্দু মহিলাদের মধ্যে কিছু অভিব্যক্তি ছেড়ে দিতে হবে, এবং আমাদের আইনের বইগুলিতে এই নিছক বাক্য প্রবর্তনই সবচেয়ে কৃতজ্ঞতার সাথে গ্রহণ করা হবে। যদি ঈশ্বর এটি কামনা করেন তাহলে এটি একদিনের কাজ, কিন্তু তাঁর সাহায্য ব্যতীত সব প্রচেষ্টা নিরর্থক মনে হয়। এখন পর্যন্ত, প্রিয় ভদ্রমহিলা, আমি আপনার ধৈর্যের উপর অপেক্ষা করে আছি, যার জন্য ক্ষমা চাইছি। সেরা অভিনন্দনের সঙ্গে -আমি খুব আন্তরিকভাবে, আপনার রুক্মা বাঈ ।

ভারতের সরকারের কাছে রুক্মা বাঈয়ের সাক্ষ্যপ্রমাণ। ডেইলি টেলিগ্রাফ, ১৫ই জুলাই ১৮৮৭। পৃষ্ঠা ২।

১৮৮৮ সালের জুলাই মাসে, ভিকাজীর সাথে একটি বন্দোবস্ত হয়েছিল এবং তিনি দুই হাজার টাকা নিয়ে রুক্মা বাঈয়ের ওপর থেকে তার দাবি ছেড়ে দেন। ভিকাজী ১৮৮৯ সালে পুনরায় বিয়ে করেন।[৯]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Chandra, Sudhir (২০০৮)। Enslaved Daughters: Colonialism, Law and Women's Rights (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-569573-1ডিওআই:10.1093/acprof:oso/9780195695731.001.0001 
  2. Burton, Antoinette (১৯৯৮-০৩-৩০)। At the Heart of the Empire: Indians and the Colonial Encounter in Late-Victorian Britain (ইংরেজি ভাষায়)। University of California Press। আইএসবিএন 978-0-520-91945-7 
  3. Chandra, Sudhir (২০০৮)। "Rukhmabai and Her Case"। Chandra, Sudhir। Enslaved Daughters। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 15–41। আইএসবিএন 9780195695731ডিওআই:10.1093/acprof:oso/9780195695731.003.0001 
  4. Lahiri, Shompa (২০১৩-১০-১৮)। Indians in Britain: Anglo-Indian Encounters, Race and Identity, 1880-1930। Routledge। পৃষ্ঠা 13–। আইএসবিএন 9781135264468। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৪ 
  5. Chandra, Sudhir (১৯৯৬)। "Rukhmabai: Debate over Woman's Right to Her Person"। Economic and Political Weekly31 (44): 2937–2947। জেস্টোর 4404742 
  6. Robb, George; Erber, Nancy (১৯৯৯)। Disorder in the Court: Trials and Sexual Conflict at the Turn of the Century। Springer। পৃষ্ঠা 42–44। 
  7. Rappaport, Helen (২০০৩)। Queen Victoria: A Biographical Companion। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 429। আইএসবিএন 9781851093557 
  8. Vallée, Gérard, সম্পাদক (২০০৭)। Florence Nightingale on Social Change in India: Collected Works of Florence Nightingale, Volume 10। Wilfrid Laurier University Press। পৃষ্ঠা 775–776। 

বহিঃসংযোগ