বাংলাদেশের জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→সকল জেলা: সংশোধন ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
→সকল জেলা: সংশোধন ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১১৭ নং লাইন: | ১১৭ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''বৃহত্তর জেলা''' |
|||
√এক নজরে বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলাসমূহ: |
*√এক নজরে বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলাসমূহ: |
||
;১. বৃহত্তর ঢাকা= ঢাকা+ নারায়ণগঞ্জ+ মুন্সীগঞ্জ+ মানিকগঞ্জ+ নরসিংদী+ গাজীপুর |
;১. বৃহত্তর ঢাকা= ঢাকা+ নারায়ণগঞ্জ+ মুন্সীগঞ্জ+ মানিকগঞ্জ+ নরসিংদী+ গাজীপুর |
||
;২. বৃহত্তর ময়মনসিংহ= ময়মনসিংহ+ নেত্রকোনা+ শেরপুর+ টাঙ্গাইল+ জামালপুর+ কিশোরগঞ্জ |
;২. বৃহত্তর ময়মনসিংহ= ময়মনসিংহ+ নেত্রকোনা+ শেরপুর+ টাঙ্গাইল+ জামালপুর+ কিশোরগঞ্জ |
||
১৩৭ নং লাইন: | ১৩৭ নং লাইন: | ||
;১৭. পার্বত্য চট্টগ্রাম= রাঙামাটি+ বান্দরবান+ খাগড়াছড়ি। |
;১৭. পার্বত্য চট্টগ্রাম= রাঙামাটি+ বান্দরবান+ খাগড়াছড়ি। |
||
* বৃহত্তর জেলা হল ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে যেসকল জেলা বিদ্যমান ছিল সেগুলো বৃহত্তর জেলা হিসেবে পরিচিত। |
* বৃহত্তর জেলা হল ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে যেসকল জেলা বিদ্যমান ছিল সেগুলো বৃহত্তর জেলা হিসেবে পরিচিত। |
||
* বৃহত্তর জেলা ১৭ টি; দেশ ভাগের পূর্বে পূর্ববঙ্গে ১৫ টি জেলা ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় নদীয়া জেলা থেকে [[বৃহত্তর কুষ্টিয়া]] |
* বৃহত্তর জেলা ১৭ টি; দেশ ভাগের পূর্বে পূর্ববঙ্গে ১৫ টি জেলা ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় নদীয়া জেলা থেকে [[বৃহত্তর কুষ্টিয়া]]কে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে জেলার সংখ্যা হয় ১৬ টি। পরবর্তীতে গণভোটের মাধ্যমে [[বৃহত্তর সিলেট]] পাকিস্তানে যোগদান করলে জেলা হয় ১৭ টি। |
||
== আরও দেখুন == |
== আরও দেখুন == |
২৩:৪৮, ১৬ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলাদেশ প্রবেশদ্বার |
জেলা বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর। কয়েকটি উপজেলা নিয়ে একটি জেলা গঠিত হয়। প্রশাসনিকভাবে একটি জেলা একটি বিভাগের অধিক্ষেত্রভুক্ত।
বর্তমানে বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ এর অন্তর্গত ৬৪টি জেলা রয়েছে। এছাড়া প্রস্তাবিত নতুন দুইটি বিভাগ রয়েছে এগুলো হলো ফরিদপুর বিভাগ ও কুমিল্লা বিভাগ। ১৯৭১-এ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালে জেলার সংখ্যা ছিল ১৯ টি । রাষ্ট্রপতি এরশাদ মহুকুমাগুলোকে জেলায় উন্নীতকরণের প্রক্রিয়া চালু করেন।
১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠালগ্নে পূর্ব পাকিস্তান তথা বর্তমান বাংলাদেশের জেলার সংখ্যা ছিল ১৭ টি। ১৯৬৯-এ ময়মনসিংহ জেলার টাঙ্গাইল মহকুমা ও বরিশাল জেলার পটুয়াখালী মহুকুমাকে জেলায় উন্নীত করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৭৮ সালে ময়মনসিংহের জামালপুর মহুকুমাকে একটি জেলায় উন্নীত করা হয়।
জেলা প্রশাসন
প্রশাসক
প্রতিটি জেলায় বহু সরকারী কর্মকর্তা নিযুক্ত থাকে। তবে জেলা প্রশাসক বা ডেপুটি কমিশনারকে জেলার প্রধান সরকারি প্রতিনিধি গণ্য করা হয়। তিনি জেলার প্রধান রাষ্ট্রাচার কর্মকর্তা এবং মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের কাছে দায়বদ্ধ। প্রশাসনিকভাবে জেলা প্রশাসক বা ডেপুটি কমিশনার উপরস্থ বিভাগীয় কমিশনারের নিকট দায়বদ্ধ।[১]
জেলা পরিষদ
একজন চেয়ারম্যান, পনেরো জন সদস্য ও পাঁচ জন সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠিত হয়, যারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। কিন্তু এম পি ভোট দিতে পারেন না। [২]
সৃষ্টির সময়রেখা
বিভাগীয় জেলাসমুহ
জেলার নাম | বিভাগ | সৃষ্টিক্রম |
---|---|---|
চট্টগ্রাম জেলা | চট্টগ্রাম বিভাগ | ১৬৬৬ |
ঢাকা জেলা | ঢাকা বিভাগ | ১৭৭২ |
রাজশাহী জেলা | রাজশাহী বিভাগ | ১৭৭২ |
রংপুর জেলা | রংপুর বিভাগ | ১৭৭২ |
বরিশাল জেলা | বরিশাল বিভাগ | ১৭৯৭ |
সিলেট জেলা | সিলেট বিভাগ | ১৭৮৬ |
ময়মনসিংহ জেলা | ময়মনসিংহ বিভাগ | ১৭৮৭ |
খুলনা জেলা | খুলনা বিভাগ | ১৮৮২ |
সকল জেলা
- ১৬৬৬
- চট্টগ্রাম জেলা
- ১৭৭২
- রংপুর জেলা
- রাজশাহী জেলা।
- ঢাকা জেলা
- ১৭৮৬
- যশোর জেলা
- ৩ জানুয়ারী ১৭৮৬
- সিলেট জেলা
- ১৭৮৬
- দিনাজপুর জেলা
- ১৭৮৭
- ময়মনসিংহ জেলা
- ১৭৯০
- কুমিল্লা জেলা
- ১৭৯৭
- বরিশাল জেলা
- ১৮১৫
- ফরিদপুর জেলা
- ১৮২১
- নোয়াখালী জেলা
- বগুড়া জেলা
- ১৮৩২
- পাবনা জেলা
- ১৮৬০
- চট্টগ্রাম জেলা থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি
- ১৮৮২
- খুলনা জেলা
- ১৯৪৭
- কুষ্টিয়া জেলা
- ১৯৬৯
- ময়মনসিংহ জেলা থেকে টাঙ্গাইল জেলা সৃষ্টি।
- পটুয়াখালী জেলা।
- ১৯৭১
- ঢাকা বিভাগ: ঢাকা জেলা, ফরিদপুর জেলা, ময়মনসিংহ জেলা, টাঙ্গাইল জেলা
- চট্টগ্রাম বিভাগ: পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, চট্টগ্রাম জেলা, কুমিল্লা জেলা, নোয়াখালী জেলা, সিলেট জেলা
- রাজশাহী বিভাগ: বগুড়া জেলা, দিনাজপুর জেলা, রাজশাহী জেলা, রংপুর জেলা, পাবনা জেলা
- খুলনা বিভাগ: বাকেরগঞ্জ জেলা, যশোর জেলা, খুলনা জেলা, কুষ্টিয়া জেলা, পটুয়াখালী জেলা
- ১৯৭৮
- ময়মনসিংহ জেলা থেকে জামালপুর জেলা সৃষ্টি
- ১৯৮৩
- বগুড়া জেলা থেকে জয়পুরহাট জেলা সৃষ্টি
- ২২ ফেব্রুয়ারী ১৯৮৪
- কুমিল্লা জেলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সৃষ্টি
- ফরিদপুর জেলা থেকে গোপালগঞ্জ জেলা সৃষ্টি।
- পাবনা জেলা থেকে সিরাজগঞ্জ জেলা সৃষ্টি
- ময়মনসিংহ জেলা থেকে শেরপুর, নেত্রকোণা ও কিশোরগঞ্জ জেলা সৃষ্টি
- নোয়াখালী জেলা থেকে লক্ষ্মীপুর ও ফেনী জেলা সৃষ্টি
- সিলেট জেলা থেকে সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলা সৃষ্টি
- দিনাজপুর জেলা থেকে ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড় জেলা সৃষ্টি
- ১ মার্চ ১৯৮৪
- কক্সবাজার জেলা।
বৃহত্তর জেলা
- √এক নজরে বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলাসমূহ:
- ১. বৃহত্তর ঢাকা= ঢাকা+ নারায়ণগঞ্জ+ মুন্সীগঞ্জ+ মানিকগঞ্জ+ নরসিংদী+ গাজীপুর
- ২. বৃহত্তর ময়মনসিংহ= ময়মনসিংহ+ নেত্রকোনা+ শেরপুর+ টাঙ্গাইল+ জামালপুর+ কিশোরগঞ্জ
- ৩. বৃহত্তর দিনাজপুর= দিনাজপুর+ ঠাকুরগাঁও+ পঞ্চগড়
- ৪. বৃহত্তর রংপুর= রংপুর+ কুড়িগ্রাম+ লালমনিরহাট+ নীলফামারী+ গাইবান্ধা
- ৫. বৃহত্তর রাজশাহী= রাজশাহী+ নাটোর+ নওগাঁ+ চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- ৬. বৃহত্তর যশোর= যশোর+ ঝিনাইদহ+ মাগুরা+ নড়াইল
- ৭. বৃহত্তর কুষ্টিয়া= কুষ্টিয়া+ চুয়াডাঙ্গা+ মেহেরপুর
- ৮. বৃহত্তর খুলনা= খুলনা+ বাগেরহাট + সাতক্ষীরা
- ৯. বৃহত্তর ফরিদপুর= ফরিদপুর+ রাজবাড়ী+ গোপালগঞ্জ+ মাদারীপুর+ শরীয়তপুর
- ১০. বৃহত্তর বগুড়া= বগুড়া+ জয়পুরহাট
- ১১. বৃহত্তর পাবনা= পাবনা+ সিরাজগঞ্জ
- ১২. বৃহত্তর বরিশাল= বরিশাল+ পটুয়াখালী+ বরগুনা+ ঝালকাঠি+ পিরোজপুর+ ভোলা
- ১৩. বৃহত্তর কুমিল্লা= কুমিল্লা+ চাঁদপুর+ ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ১৪. বৃহত্তর নোয়াখালী= নোয়াখালী+ লক্ষ্মীপুর+ ফেনী
- ১৫. বৃহত্তর সিলেট= সিলেট+ সুনামগঞ্জ+ হবিগঞ্জ+ মৌলভীবাজার
- ১৬. বৃহত্তর চট্টগ্রাম= চট্টগ্রাম+ কক্সবাজার
- ১৭. পার্বত্য চট্টগ্রাম= রাঙামাটি+ বান্দরবান+ খাগড়াছড়ি।
- বৃহত্তর জেলা হল ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে যেসকল জেলা বিদ্যমান ছিল সেগুলো বৃহত্তর জেলা হিসেবে পরিচিত।
- বৃহত্তর জেলা ১৭ টি; দেশ ভাগের পূর্বে পূর্ববঙ্গে ১৫ টি জেলা ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় নদীয়া জেলা থেকে বৃহত্তর কুষ্টিয়াকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে জেলার সংখ্যা হয় ১৬ টি। পরবর্তীতে গণভোটের মাধ্যমে বৃহত্তর সিলেট পাকিস্তানে যোগদান করলে জেলা হয় ১৭ টি।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ http://bddistricts.gov.bd/[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] বাংলাদেশের জেলাসমূহ
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২৬ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১২।