ব্যবহারকারী আলাপ:Asish Dey: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম |
→বাংলা উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগতম: রচনাশৈলী ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত |
||
২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
{{স্বাগতম/২য় সংস্করণ}} <!-- অভ্যর্থনা কমিটির পক্ষে প্রদানকৃত --> |
{{স্বাগতম/২য় সংস্করণ}} <!-- অভ্যর্থনা কমিটির পক্ষে প্রদানকৃত --> |
||
23শে মে 2001 সালে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর 24 পরগনা জেলায় অতি দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। |
|||
ছোটবেলা থেকেই কঠিন সমাজকে অবলোকন করে লিখতে থাকেন একের পর এক ছোট কবিতা এবং ছড়া। |
|||
শিক্ষা জীবন:- দত্তপুকুর মহেশ বিদ্যাপীঠ থেকে মাধ্যমিক পাস করেন 2017 সালে। এরপর বামনগাছি ভোলানাথ হাই স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ের প্রতি প্রবল আগ্রহের জন্য উক্ত বিষয়ে অনার্স নিয়ে ভর্তি হন নিউ ব্যারাকপুর আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজ এ। |
|||
সাহিত্য:- বাংলার একজন ক্ষুদে লেখক এবং "ডিপ্রেশনের ওষুধ" হিসেবে পরিচিত আশীষ দে ঝড়ো হাওয়া ছদ্মনাম নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট কবিতা ও ছড়া লিখেছেন তিনি। |
|||
উল্লেখযোগ্য কিছু কবিতা এবং ছড়া গুলি হল- |
|||
শান্তির ভ্যাকসিন: |
|||
বিষণ্ণতা আজ নাচছে ধ্বংসের নাচ |
|||
আর একই বৃত্তে ক্ষেই হারিয়ে তুমি নিজেই নটরাজ। |
|||
শুধুই অবসাদ আর একাকীত্বের মহামারী... |
|||
শান্তির সংক্রমণ ঘটলো না।। |
|||
মুক্তির পথ? |
|||
মৃত্যু ছাড়া বিকল্প ভ্যাকসিন পাওয়া গেলো না।। |
|||
প্রেম নিবেদন: |
|||
যদি মনের আকাশ ভেঙে বৃষ্টি আসে |
|||
যদি কেউ থাকে তোমার মনের ক্যানভাসে |
|||
যদি তার মুখ তোমার চোখে ভাসে |
|||
তবে জেনো তুমি তাকে আর সে তোমায় ভালবাসে। |
|||
না বলা প্রেমের আর্তি: |
|||
আমার চোখে জল আসে না |
|||
আসো শুধু তুমি |
|||
তোমার স্মৃতি ভালোবেসেই |
|||
ভাসাই হৃদয় ভূমি |
|||
শেষ সুযোগটা পেতাম যদি |
|||
জড়িয়ে ধরতাম তোরে |
|||
কামুক মনের বাসনায় নয় |
|||
বদ্ধ হতাম একটি বার শান্তির কারাগারে |
|||
চিরন্তন সত্য: |
|||
যাবো যেদিন ওই মহা শূন্যে একলা ভেসে হবো হন্যে, |
|||
জানবো না কে আমি, কি আমার পরিচয় |
|||
কাঁদবে সবাই আমায় ভেবে তখন আমার অপেক্ষায়। আমি থাকবো মনের সুখে, |
|||
থাকবো জ্বলে তারা হয়ে |
|||
মাঝ আকাশে চাঁদ কে ছুয়ে। |
|||
শান্ত হবে সেদিন সবার যত তোর জোর.. |
|||
ডক্টর যেদিন বলবে এসে sorry he is no more.... |
|||
আগন্তুক ভালোবাসা: |
|||
সিন্ধু পাড়ে দাড়ায়ে শেষে, |
|||
হৃদয় হারালো একনিমেশে; |
|||
না জানি কোন মায়াবী টান.. |
|||
কেড়ে নিলো যত মান-অভিমান। |
|||
দৃষ্টি হঠাৎ আটকে গেলো অক্লেশে, |
|||
তখন বুঝলাম.... |
|||
আমার উষ্ণতা তোমার চিবুকের পাশে।। |
|||
বিসর্জনের সুখ: |
|||
এখন আমার সুর আওয়াজ বিহীন |
|||
নিজেই ধ্বংস স্তূপ তৈরি হয়েছি |
|||
চির গোপনে থাক, কারণ কঠিন |
|||
আমি বিসর্জনের পূজায় সুখ পেয়েছি। |
|||
রঙের মানুষ: |
|||
রামধনুতে সাতটি রং দেখছিলাম |
|||
সাতটি রঙ হেসে উঠলো সজোরে, |
|||
বললো,"হে মানব তুমি আমায় দেখো প্রাণ ভরে? |
|||
ভালো করে চেয়ে দেখো তোমার আশেপাশে প্রতিটি মানুষ হাজার রঙের মুখোশ পরে"। |
|||
রংধনু ও খিল্লি করে |
|||
মানুষ চেনায় নীলাম্বরে।। |
|||
হৃদয়ের প্রার্থনা: |
|||
মেঘের কালো ঘুচবে যেদিন; |
|||
আমি থাকবো দাড়ায়ে... |
|||
তোমার অপেক্ষায়, |
|||
পরে থেকো কাজল তুমি...; |
|||
আমি শুধু দেখবো তোমায়। |
|||
সেদিন দয়া করে ফিরিয়ে দিওনা আমায়।। |
|||
তাল কাটুক চুম্বনে: |
|||
দুঃখ সুখের ছন্দ দিয়ে.. |
|||
সুর তলো মন বেহালায়, |
|||
বুক ফেটে যাক, তবু মুখে হাসি থাক। |
|||
চুম্বনে আজ উষ্ণতা পাও, গরম চায়ের পেয়ালায়।। |
|||
এইসকল রচনা সহ রয়েছে অতি জনপ্রিয় আরও অনেক ছোট কবিতা, ছড়া। |
|||
--[[ব্যবহারকারী:Asish Dey|Asish Dey]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Asish Dey#top|আলাপ]]) ১৮:৩৬, ১০ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)আশীষ |
১৮:৩৬, ১০ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলা উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগতম
সুপ্রিয় Asish Dey! উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। এখানে কিছু পৃষ্ঠা আছে যা আপনাকে উইকিপিডিয়া ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ করার কাজে সাহায্য করবে:
আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা!
|
23শে মে 2001 সালে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর 24 পরগনা জেলায় অতি দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই কঠিন সমাজকে অবলোকন করে লিখতে থাকেন একের পর এক ছোট কবিতা এবং ছড়া। শিক্ষা জীবন:- দত্তপুকুর মহেশ বিদ্যাপীঠ থেকে মাধ্যমিক পাস করেন 2017 সালে। এরপর বামনগাছি ভোলানাথ হাই স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ের প্রতি প্রবল আগ্রহের জন্য উক্ত বিষয়ে অনার্স নিয়ে ভর্তি হন নিউ ব্যারাকপুর আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজ এ। সাহিত্য:- বাংলার একজন ক্ষুদে লেখক এবং "ডিপ্রেশনের ওষুধ" হিসেবে পরিচিত আশীষ দে ঝড়ো হাওয়া ছদ্মনাম নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট কবিতা ও ছড়া লিখেছেন তিনি।
উল্লেখযোগ্য কিছু কবিতা এবং ছড়া গুলি হল-
শান্তির ভ্যাকসিন:
বিষণ্ণতা আজ নাচছে ধ্বংসের নাচ
আর একই বৃত্তে ক্ষেই হারিয়ে তুমি নিজেই নটরাজ।
শুধুই অবসাদ আর একাকীত্বের মহামারী...
শান্তির সংক্রমণ ঘটলো না।।
মুক্তির পথ?
মৃত্যু ছাড়া বিকল্প ভ্যাকসিন পাওয়া গেলো না।।
প্রেম নিবেদন:
যদি মনের আকাশ ভেঙে বৃষ্টি আসে
যদি কেউ থাকে তোমার মনের ক্যানভাসে
যদি তার মুখ তোমার চোখে ভাসে
তবে জেনো তুমি তাকে আর সে তোমায় ভালবাসে।
না বলা প্রেমের আর্তি:
আমার চোখে জল আসে না
আসো শুধু তুমি
তোমার স্মৃতি ভালোবেসেই
ভাসাই হৃদয় ভূমি
শেষ সুযোগটা পেতাম যদি জড়িয়ে ধরতাম তোরে কামুক মনের বাসনায় নয় বদ্ধ হতাম একটি বার শান্তির কারাগারে
চিরন্তন সত্য:
যাবো যেদিন ওই মহা শূন্যে একলা ভেসে হবো হন্যে,
জানবো না কে আমি, কি আমার পরিচয়
কাঁদবে সবাই আমায় ভেবে তখন আমার অপেক্ষায়। আমি থাকবো মনের সুখে,
থাকবো জ্বলে তারা হয়ে
মাঝ আকাশে চাঁদ কে ছুয়ে।
শান্ত হবে সেদিন সবার যত তোর জোর..
ডক্টর যেদিন বলবে এসে sorry he is no more....
আগন্তুক ভালোবাসা:
সিন্ধু পাড়ে দাড়ায়ে শেষে,
হৃদয় হারালো একনিমেশে;
না জানি কোন মায়াবী টান.. কেড়ে নিলো যত মান-অভিমান। দৃষ্টি হঠাৎ আটকে গেলো অক্লেশে, তখন বুঝলাম.... আমার উষ্ণতা তোমার চিবুকের পাশে।।
বিসর্জনের সুখ:
এখন আমার সুর আওয়াজ বিহীন
নিজেই ধ্বংস স্তূপ তৈরি হয়েছি
চির গোপনে থাক, কারণ কঠিন
আমি বিসর্জনের পূজায় সুখ পেয়েছি।
রঙের মানুষ:
রামধনুতে সাতটি রং দেখছিলাম
সাতটি রঙ হেসে উঠলো সজোরে,
বললো,"হে মানব তুমি আমায় দেখো প্রাণ ভরে?
ভালো করে চেয়ে দেখো তোমার আশেপাশে প্রতিটি মানুষ হাজার রঙের মুখোশ পরে"।
রংধনু ও খিল্লি করে মানুষ চেনায় নীলাম্বরে।।
হৃদয়ের প্রার্থনা: মেঘের কালো ঘুচবে যেদিন; আমি থাকবো দাড়ায়ে... তোমার অপেক্ষায়, পরে থেকো কাজল তুমি...; আমি শুধু দেখবো তোমায়। সেদিন দয়া করে ফিরিয়ে দিওনা আমায়।।
তাল কাটুক চুম্বনে: দুঃখ সুখের ছন্দ দিয়ে.. সুর তলো মন বেহালায়, বুক ফেটে যাক, তবু মুখে হাসি থাক। চুম্বনে আজ উষ্ণতা পাও, গরম চায়ের পেয়ালায়।।
এইসকল রচনা সহ রয়েছে অতি জনপ্রিয় আরও অনেক ছোট কবিতা, ছড়া।
--Asish Dey (আলাপ) ১৮:৩৬, ১০ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)আশীষ