আবরণী কলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:


== শ্রেণীবিন্যাস ==
== শ্রেণীবিন্যাস ==
[[File:Blausen 0356 Epithelium Classification.png|thumb|এপিথেলিয়ামের প্রকারভেদ]]
স্থর সংখ্যার ভিত্তিতে আবরণী কলা তিন প্রকার
স্তর সংখ্যার ভিত্তিতে আবরণী কলা তিন প্রকার
# সরল আবরণী কলা
# সরল আবরণী কলা
# স্তরীভূত আবরণী কলা
# স্তরীভূত আবরণী কলা

০১:১৬, ৬ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পরিবর্তন সূচক এপিথেলিয়াম

আবরণী কলা (Epithelium) হল প্রাণী কলার চার ধরনের মৌলিক কলার একটি এবং সেই সাথে যোজক কলা, পেশী কলা এবং স্নায়বিক কলার অংশ। আবরণী কলাগুলি সারা শরীর জুড়ে অঙ্গ এবং রক্তনালীর বাহিরের দিকে এবং সেইসাথে ভেতরের দিকের অঙ্গগুলির গহব্বরের ভেতরের দিকে পথ হিসাবে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ এপিডার্মিস, ত্বকের বাইরেরতম স্তর ।

আবরণী কোষের তিনটি প্রধান অংশ রয়েছে। সেগুলো হলো শল্কাকার, স্তম্ভাকার এবং ঘনকাকার। এগুলি কোষের একক স্তরে সাধারণ আবরণ হিসাবে কাজ করে। কিছু কলাতে নিউক্লিয়াস থাকার কারণে স্তম্ভাকার কোষের একটি স্তর স্তরীভূত হতে পারে। এই ধরনের কলাকে ছদ্ম-স্তরীভূত বলা হয়। এই কোষগুলোর সমস্ত গ্রন্থি আবরণী কোষ দ্বারা গঠিত। আবরণী কোষগুলির কাজ হলো স্রাব, শোষণ, সুরক্ষা, আন্তঃকোষীয় পরিবহন এবং সংবেদন

আবরণী স্তরগুলিতে কোন রক্তনালী থাকে না। তাই তাদের অবশ্যই ভিত্তি ঝিল্লির মাধ্যমে অন্তর্নিহিত সংযোজক কলা থেকে পদার্থের বিস্তারের মাধ্যমে পুষ্টি গ্রহণ করতে হয়। [১][২] কোশ জংশনগুলি আবরণী কলাগুলিতে ভালভাবে যুক্ত থাকে।

শ্রেণীবিন্যাস

এপিথেলিয়ামের প্রকারভেদ

স্তর সংখ্যার ভিত্তিতে আবরণী কলা তিন প্রকার

  1. সরল আবরণী কলা
  2. স্তরীভূত আবরণী কলা
  3. ছদ্ম-স্তরীভূত আবরণী কলা

গঠনগত দিক দিয়ে আবরণী কলা তিন প্রকার

  1. শল্কাকার আবরণী কলা
  2. ঘনকাকার আবরণী কলা
  3. স্তম্ভাকার আবরণী কলা

চিত্র

তথ্যসূত্র

  1. Dellmann's textbook of veterinary histology। Wiley-Blackwell। ২০০৬। পৃষ্ঠা 18। আইএসবিএন 978-0-7817-4148-4 
  2. Freshney, 2002: p. 3