গঙ্গাপদ বসু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:


'''গঙ্গাপদ বসু ''' ({{lang-en|Gangapada Basu}}) ( ১২ মার্চ, ১৯১০ - ২৩ মে ১৯৭১) ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের ও মঞ্চের অভিনেতা। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.imdb.com/name/nm0060610/filmotype|শিরোনাম=Gangapada Basu|প্রকাশক=IMDb|সংগ্রহের-তারিখ=10 March 2012}}</ref> তিনি কলকাতার গণনাট্য ও বহুরূপী  নাট্যসংস্থায় অভিনয় করতেন।
'''গঙ্গাপদ বসু ''' ({{lang-en|Gangapada Basu}}) ( ১২ মার্চ, ১৯১০ - ২৩ মে ১৯৭১) ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের ও মঞ্চের অভিনেতা। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.imdb.com/name/nm0060610/filmotype|শিরোনাম=Gangapada Basu|প্রকাশক=IMDb|সংগ্রহের-তারিখ=10 March 2012}}</ref> তিনি কলকাতার গণনাট্য ও বহুরূপী  নাট্যসংস্থায় অভিনয় করতেন।

==সংক্ষিপ্ত জীবনী==

গঙ্গাপদ বসুর জন্ম অবিভক্ত বাংলার অধুনা বাংলাদেশের যশোহর জেলার খাসিয়ালে। পিতা নকুলচন্দ্র বসু। তিনি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়| কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ইংরাজীতে এম.এ পাঠরত অবস্থায় [[দৈনিক বসুমতী]] পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হন। তারপর বিভিন্ন সময়ে '[[আনন্দবাজার পত্রিকা]]','কৃষক' প্রভৃতি পত্রিকায় কাজ করেন। 'স্বরাজ' ও 'সত্যযুগ' পত্রিকার তিনি বার্তা-সম্পাদক ছিলেন। কলেজ জীবন থেকেই নাটক ও অভিনয়ের প্রতি আকৃষ্ট হন। ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে গণনাট্য সংঘের 'নবান্ন' নাটকে অভিনেতা হিসাবে রঙ্গমঞ্চে তাঁর প্রথম আত্মপ্রকাশ। এরপর তাঁর ও আরও কয়েকজনের চেষ্টায় ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে '[[বহুরূপী (নাট্যদল)|বহুরূপী]] নাট্যসংস্থা গঠিত হলে সংস্থার নাটকগুলিতে অংশগ্রহণ করতে থাকেন। সংস্থার সভাপতি মনোরঞ্জন ভট্টাচার্যের মৃত্যুর পর তিনি সভাপতি নির্বাচিত হয়ে আমৃত্যু ওই পদে আসীন ছিলেন। 'বহুরূপী'পত্রিকাও সম্পাদনা করেছেন। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য চরিত্র -
* ''রক্তকরবী''র 'অধ্যাপক',
* ''ছেঁড়া তারে''র 'হাকিমুদ্দি',
* ''পথিক'' নাটকে কুটিল ধনবান ব্যক্তির ভূমিকায়।
গঙ্গাপদ 'অংশীদার', 'সত্য মারা গেছে' প্রভৃতি বারোটি নাটক রচনা করেছেন।
"নাটক ও নাট্য-আন্দোলন" তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। মঞ্চ ছাড়াও তিনি প্রায় ১০০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। <ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬, পৃষ্ঠা 179, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>


== চলচ্চিত্র ==
== চলচ্চিত্র ==

১৫:১০, ২৩ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গঙ্গাপদ বসু (ইংরেজি: Gangapada Basu) ( ১২ মার্চ, ১৯১০ - ২৩ মে ১৯৭১) ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের ও মঞ্চের অভিনেতা। [১] তিনি কলকাতার গণনাট্য ও বহুরূপী  নাট্যসংস্থায় অভিনয় করতেন।

সংক্ষিপ্ত জীবনী

গঙ্গাপদ বসুর জন্ম অবিভক্ত বাংলার অধুনা বাংলাদেশের যশোহর জেলার খাসিয়ালে। পিতা নকুলচন্দ্র বসু। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরাজীতে এম.এ পাঠরত অবস্থায় দৈনিক বসুমতী পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হন। তারপর বিভিন্ন সময়ে 'আনন্দবাজার পত্রিকা','কৃষক' প্রভৃতি পত্রিকায় কাজ করেন। 'স্বরাজ' ও 'সত্যযুগ' পত্রিকার তিনি বার্তা-সম্পাদক ছিলেন। কলেজ জীবন থেকেই নাটক ও অভিনয়ের প্রতি আকৃষ্ট হন। ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে গণনাট্য সংঘের 'নবান্ন' নাটকে অভিনেতা হিসাবে রঙ্গমঞ্চে তাঁর প্রথম আত্মপ্রকাশ। এরপর তাঁর ও আরও কয়েকজনের চেষ্টায় ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে 'বহুরূপী নাট্যসংস্থা গঠিত হলে সংস্থার নাটকগুলিতে অংশগ্রহণ করতে থাকেন। সংস্থার সভাপতি মনোরঞ্জন ভট্টাচার্যের মৃত্যুর পর তিনি সভাপতি নির্বাচিত হয়ে আমৃত্যু ওই পদে আসীন ছিলেন। 'বহুরূপী'পত্রিকাও সম্পাদনা করেছেন। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য চরিত্র -

  • রক্তকরবীর 'অধ্যাপক',
  • ছেঁড়া তারের 'হাকিমুদ্দি',
  • পথিক নাটকে কুটিল ধনবান ব্যক্তির ভূমিকায়।

গঙ্গাপদ 'অংশীদার', 'সত্য মারা গেছে' প্রভৃতি বারোটি নাটক রচনা করেছেন। "নাটক ও নাট্য-আন্দোলন" তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। মঞ্চ ছাড়াও তিনি প্রায় ১০০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। [২]

চলচ্চিত্র

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

বাহ্যিক লিঙ্কগুলি

  1. "Gangapada Basu"। IMDb। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১২ 
  2. সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬, পৃষ্ঠা 179, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
  3. Satyajit Ray; Bert Cardullo (১ মার্চ ২০০৭)। Satyajit Ray: Interviews। Univ. Press of Mississippi। পৃষ্ঠা 22–। আইএসবিএন 978-1-57806-937-8। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১২