বর্ষ
|
নাম
|
রাষ্ট্র
|
গবেষণার বিষয়
|
১৯০১
|
এমিল ভন বেহরিং
|
জার্মানি
|
ডিপথেরিয়া রোগের চিকিৎসা হিসেবে সিরাম থেরাপির ব্যবহার।
|
|
১৯০২
|
রোনাল্ড রস
|
গ্রেট ব্রিটেন
|
ম্যালেরিয়া জীবানু নিয়ে গবেষণা। বিশেষ করে এই জীবানু কি করে মানব শরীরে প্রবেশ করে তা নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
১৯০৩
|
নীলস্ রাইবার্গ ফিনসেন
|
ডেনমার্ক
|
|
১৯০৪
|
ইভান পাভলভ
|
রাশিয়া
|
পৌষ্টিক ক্রিয়ার শারীরতত্ত্বের উপর গবেষণার জন্য।
|
১৯০৫
|
রবার্ট কখ
|
জার্মানি
|
যক্ষ্মা নিয়ে গবেষণা করবার জন্য
|
১৯০৬
|
ক্যামিলো গলজি
|
ইতালি
|
নার্ভাস সিস্টেম (Nervous System) এর গঠন নিয়ে গবেষণার জন্য
|
সান্টিয়াগো র্যামোন ক্যাযাল
|
১৯০৭
|
অ্যালফনজি ল্যাভেরান
|
ফ্রান্স
|
রোগ সংগঠনে প্রোটজোয়ার ভূমিকা সম্পর্কে গবেষণার জন্য।
|
১৯০৮
|
পল এনরিচ
|
জার্মানি
|
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তথা ইমিউনিটি (Immunity) নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
এলি মেটকিনকফ
|
রাশিয়া
|
১৯০৯
|
থিওডোর কোচার
|
সুইজারল্যান্ড
|
থাইরয়েড গ্রন্থির প্যাথলজি, শারীরতত্ত্ব ও অস্ত্রপ্রচার নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
১৯১০'র দশক
|
১৯১০
|
অ্যালব্রেচ্ট কোসেল
|
জার্মানি
|
তার প্রোটিন ও নিউক্লিয় পদার্থের উপর গবেষণার দ্বারা কোষ রসায়নকে (Cell
Chemistry) আরও সহজবোধ্য করবার জন্য।
|
১৯১১
|
অ্যালভার গুলস্ট্রান্ড
|
সুইডেন
|
চোখের ডাইঅপটিক্স নিয়ে গবেষনার জন্য।
|
১৯১২
|
অ্যালেক্সিস ক্যারেল
|
ফ্রান্স
|
|
১৯১৩
|
চার্লস রিচ্ট
|
ফ্রান্স
|
আন্যাফাইলাক্সিস্ নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
১৯১৪
|
রবার্ট বার্নেই
|
অস্ট্রিয়া
|
ভেসটিউবুলার এপারেটাসের (Vestibular Apparatus)শারীরতত্ত্ব ও প্যাথলজি বিষয়ক
গবেষণার জন্য।
|
১৯১৯
|
জুল্স বর্ডেট
|
বেলজিয়াম
|
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তথা ইমিউনিটি (Immunity)নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
১৯২০'র দশক
|
১৯২০
|
অগাস্ট স্টিনবার্গ কর্গ
|
ডেনমার্ক
|
'ক্যাপিলারি মোটর নিয়ন্ত্রন ক্রিয়া' বিষয়ক গবেষণার জন্য। (তিনি দেখান যে ফুসফুসে গ্যাসের আদান প্রদান সাধারণ
ব্যাপন প্রণালীতে ঘটে।
|
১৯২২
|
আর্চিবাল্ড ভি. হিল
|
যুক্তরাজ্য
|
পেশীতে তাপ উৎপাদনের ক্রিয়া ব্যাখ্যা করবার জন্য।
|
অট্টো মেয়ারহফ
|
জার্মানি
|
১৯২৩
|
ফ্রেডরিখ গ্রান্ট ব্যান্টিং
|
যুক্তরাষ্ট্র; কানাডা
|
ইনসুলিন আবিস্কারের জন্য।
|
জন জেমস রিচার্ড ম্যাক্লিয়ড
|
যুক্তরাজ্য
|
১৯২৪
|
উইলহেম ইনথোভেন
|
নেদারল্যান্ড
|
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম-এর (electrocardiogram)ক্রিয়া ব্যাখ্যা করবার জন্য।
|
১৯২৬
|
জোহান্স ফিবিগার
|
ডেনমার্ক
|
স্পাইরোপটেরা কারসিনোমা (Spiroptera Carcinoma)আবিস্কারের জন্য।
|
১৯২৭
|
জুলিয়াস ওয়াগনার-জাউরেজ
|
অস্ট্রিয়া
|
ডাইমেনশিয়া প্যারালাইটিকা(Dimentia Paralytica) রোগের চিকিৎসায় ম্যালেরিয়া
ইনকুলেশন-এর প্রয়োগ আবিস্কারের জন্য।
|
১৯২৮
|
চার্লস নিকোল
|
ফ্রান্স
|
টাইফাস-এর উপর গবেষণার জন্য।
|
১৯২৯
|
ক্রিস্টিয়ান ইজকামান
|
নেদারল্যান্ড
|
অ্যান্টিনিউরাইটিক ভাইটামিন (Antineuritic Vitamin) আবিস্কারের জন্য।
|
স্যার ফ্রেডরিখ হপকিন্স
|
যুক্তরাজ্য
|
দেহের বৃদ্ধি উত্তেজক ভিটামিন আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৩০'র দশক
|
১৯৩০
|
কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার
|
অস্ট্রিয়া
|
মানুষের রক্তের গ্রুপ আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৩১
|
অট্টো ওয়ারবুর্গ
|
জার্মানি
|
শ্বসন ক্রিয়ার সাথে যুক্ত উৎসেচকের (Respiratory Enzyme) প্রকৃতি ও ক্রিয়া
আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৩২
|
এডগার অ্যাডরেইন
|
যুক্তরাজ্য
|
নিউরনের ক্রিয়া কৌশল আবিস্কারের জন্য।
|
স্যার চার্লস শেরিংটন
|
যুক্তরাজ্য
|
১৯৩৩
|
থমাস হান্ট মর্গান
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
বংশগতিতে ক্রোমজোমের ভূমিকা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
|
১৯৩৪
|
জর্জ আর. মিনট
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
অ্যানিমিয়া রোগে লিভার থেরাপির ভূমিকা বিষয়ক গবেষণার জন্য।
|
উইলিয়াম পি মারফি
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জর্জ এইচ. উইপেল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৩৫
|
হ্যান্স স্পিমান
|
জার্মানি
|
ভূণের বৃদ্ধি (Embryonic Development) সম্পর্কিত গবেষনার জন্য।
|
১৯৩৬
|
স্যার হেনরি ডেল
|
যুক্তরাজ্য
|
সংবেদনা (Nerve Impulse) পরিবহনের রসায়ন নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
অট্টো লয়েই
|
জার্মানি
|
১৯৩৭
|
আলবার্ট সেজেন্ট জর্জি
|
হাঙ্গেরি
|
জৈবিক দহন ক্রিয়া (ভিটামিন সি এর ভূমিকা সহ) এবং ফিউমারিক এসিডের প্রভাবন সম্পর্কে গবেষণার জন্য।
|
১৯৩৮
|
কর্ণেলি হেইম্যান্স
|
বেলজিয়াম
|
শ্বসন নিয়ন্ত্রনে সাইনাস (Sinus) এবং আওর্টিক ক্রিয়ার (Arotic
Mechanism) ভূমিকা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
|
১৯৩৯
|
গারহার্ড ডোমাগ
|
জার্মানি
|
প্রন্টোসিল-এর (Prontosil) ব্যাক্টেরিয়া রোধী ভূমিকা আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৪০'র দশক
|
১৯৪৩
|
হেনরিক ড্যাম
|
ডেনমার্ক
|
ভিটামিন-কে আবিস্কারের জন্য।
|
এডয়ার্ড এ. ডয়সি
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
ভিটামিন-কে আবিস্কার ও এর রাসায়নিক গঠন ব্যাখ্যার জন্য ডয়সি পুরস্কারের দুই-তৃতীয়াংশ পান।
|
১৯৪৪
|
যোসেপ আরল্যাঙ্গার
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
একটি সংবেদী তন্তুর বৈচিত্রময় ক্রিয়ার ব্যাখ্যা সম্বলিত গবেষণার জন্য।
|
হারবার্ট এস. গ্যাসার
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৪৫
|
স্যার অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং
|
যুক্তরাজ্য
|
পেনিসিলিনের আবিস্কার ও এর ব্যবহার আবিস্কারের জন্য।
|
আর্ণেস্ট বি. চেইন
|
জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র
|
স্যার হাওয়ার্ড ফ্লোরে
|
অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য
|
১৯৪৬
|
হার্মান জে মুলার
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
এক্স-রে ব্যবহার করে মিউটেশন করবার পদ্ধতি আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৪৭
|
কার্ল করি
|
অস্ট্রিয়া-হাঙেরি, যুক্তরাষ্ট্র
|
গ্লাইকোজেন-এর প্রভাবিত রুপান্তর (catalytic conversion)আবিস্কারে জন্য।
|
গার্টি করি
|
অস্ট্রিয়া-হাঙেরি, যুক্তরাষ্ট্র
|
বার্নার্ডো হোস্যেই
|
আর্জেন্টিনা
|
সুগার আত্তিকরণে এন্টেরিয়র পিটুইটারি লোব-এ হরমোনের ভূমিকা সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৪৮
|
পল হার্মান মুলার
|
সুইজারল্যান্ড
|
ডিডিটির আবিস্কার ও কতিপয় পতঙ্গ নির্মূলে এর ব্যবহার আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৪৯
|
ওয়াল্টার হেস
|
সুইজারল্যান্ড
|
|
এগাস মনিজ
|
পুর্তগাল
|
|
১৯৫০'র দশক
|
১৯৫০
|
ফিলিপ এস হেঞ্চ
|
পোল্যান্ড
|
এড্রেনাল কর্টেক্সের হরমোনের গঠন ও তার জৈবিক ক্রিয়া আবিস্কার।
|
এডয়ার্ড কেলফিন কেন্ডাল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
থাডিয়াস রিচস্টেইন
|
পোল্যান্ড
|
১৯৫১
|
ম্যাক্স থেইলার
|
দক্ষিণ আফ্রিকা
|
ইয়োলো ফিভার সম্পর্কিত আবিস্কার ও এর প্রতিরোধের উপায় আবিস্কার।
|
১৯৫২
|
সেল্ম্যান এ ওয়াক্সম্যান
|
রাশিয়া
|
স্ট্রেপ্টোমাইসিন আবিস্কার; এটিই প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক যা যক্ষ্মার বিরুদ্ধে কাজে লাগে।
|
১৯৫৩
|
হ্যান্স এডলফ ক্রেব্স
|
জার্মানি
|
সাইট্রিক এসিড সাইকেল আবিস্কারের জন্য।
|
ফ্রিটজ্ আলবার্ট লিপম্যান
|
জার্মানি
|
কোএনজাইম-এ আবিস্কার ও আত্তিকরণে এর ব্যবহার আবিস্কার।
|
১৯৫৪
|
জন ফ্রাঙ্কলিন এন্ডারস
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
টিস্যু কালচারে (Tissue culture) পোলিওমায়েলেটিস ভাইরাসের বংশবৃদ্ধির ক্ষমতা আবিস্কারের জন্য।
|
ফ্রেড্রিখ চ্যাপম্যান রবিন্স
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৫৫
|
এক্সেল হুগু থিওরেল
|
সুইডেন
|
জারণ উৎসেচক বা অক্সিডেটিভ এজনাইমের (Oxydative enzyme)প্রকৃতি ও ক্রিয়াকৌশল আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৫৬
|
অ্যান্ড্রে ফেড্রিক করনান্ড
|
ফ্রান্স
|
হার্ট ক্যাথেটারাইজেশন (Heart Catheterization) এবং সংবহনতন্ত্রের (Circulatory System)প্যাথোলজিক্যাল পরিবর্তন সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
|
ওয়ারনার ফর্সম্যান
|
পশ্চিম জার্মানি
|
ডিকিনসন ডাব্লিউ রিচার্ড
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৫৭
|
ড্যানিয়েল বোভেট
|
সুইজারল্যান্ড
|
সংশ্লেষিত কেমিক্যাল যারা জীবদেহের কতিপয় উপাদান বা কেমিক্যালের ক্রিয়া বন্ধ করতে পারে, এ সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য (বিশেষ করে পরিবহনতন্ত্র ও কংকালতন্ত্রের পেশির উপর কেমিক্যাল গুলোর ক্রিয়া সম্পর্কে)।
|
১৯৫৮
|
জর্জ ওয়েলস বিডেল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
"বিভিন্ন রাসায়নিক উপায়ে জিনের ক্রিয়া নিয়ন্ত্রিত হয়"-এ আবিস্কারের জন্য।
|
এডয়ার্ড লাউরি টাটম
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জোসুয়া লেডারবার্গ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জেনেটিক রিকম্বিনেশন ও ব্যাক্টেরিয়ার জেনেটিক উপাদানের গঠন সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৫৯
|
আর্থার কর্ণবার্গ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
আরএনএ ও ডিএনএ-এর জৈবিক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
|
সেভেরো ওচোয়া
|
স্পেন
|
১৯৬০'র দশক
|
১৯৬০
|
স্যার ফ্রাঙ্ক ম্যাকফারলেন বার্ণেট
|
অস্ট্রেলিয়া
|
"একোয়ার্ড ইমিউনোলজিক্যাল টলারেন্স" (Immunological Tolerance) আবিস্কারের জন্য।
|
পিটার মিডাওয়ার
|
ব্রাজিল
|
১৯৬১
|
জর্জ ভন বেকেসি
|
হাঙ্গেরি
|
ককলিয়া উত্তেজনায় বাহ্যিক নিয়ামক গুলোর ক্রিয়া আবিস্কারে জন্য।
|
১৯৬২
|
ফ্রান্সিস হ্যারি কম্পটন ক্রিক
|
যুক্তরাজ্য
|
নিউক্লিক এসিডের আনবিক গঠন এবং নিউক্লিয় এসিডের জীবদেহে তথ্যের পরিবহনে ভূমিকা সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
|
জেমস ডেউয়ি ওয়াটসন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
ম্যাউরাইস উইলকিন্স
|
নিউজিল্যান্ড
|
১৯৬৩
|
স্যার জন ইক্লেস
|
অস্ট্রেলিয়া
|
সংবেদী কোষঝিল্লীর(Nerve Cell membrane) কেন্দ্রীয় ও প্রান্তীয় অংশের উত্তেজনা এবং স্থিমিত হওয়াতে আয়নিক ক্রিয়ার ভূমিকা সম্পর্কিত কাজের জন্য
|
অ্যালান এল হডকিং
|
যুক্তরাজ্য
|
অ্যান্ড্রিউ ফিল্ডিং হ্যাক্সলি
|
যুক্তরাজ্য
|
১৯৬৪
|
কনরাড বলচ
|
জার্মানি; যুক্তরাষ্ট্র
|
কোলেস্টেরল (Cholesterol)ও ফ্যাটি এসিড (Fatty Acid) আত্তিকরণের (Metabolism) ক্রিয়া ও নিয়ন্ত্রন প্রণালী আবিস্কারের জন্য।
|
ফিউডোর লিনেন
|
পশ্চিম জার্মানি
|
১৯৬৫
|
ফ্রানকোইস জ্যাকব
|
ফ্রান্স
|
ভাইরাসের সংশ্লেষণের ও এনজাইমের (Enzyme)জেনেটিক নিয়ন্ত্রন (Genetic Control)সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
|
অ্যান্ড্রে লৌফ
|
ফ্রান্স
|
জ্যাকুইস মোনড
|
ফ্রান্স
|
১৯৬৬
|
চার্লস বি হুগিন্স
|
কানাডা; যুক্তরাষ্ট্র
|
প্রোস্টেট ক্যান্সারের (Prostatic Cancer) হরমোন দ্বারা চিকিৎসার (Hormonal Treatment) প্রণালী আবিস্কারের জন্য।
|
পেটন রৌস
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
টিউমার ইন্ডিউসিং ভাইরাস বিষয়ক আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৬৭
|
র্যাগনার গ্রানিট
|
ফিনল্যান্ড; সুইডেন
|
চোখের দর্শনের প্রাথমিক শারীরতাত্তিক ও রাসায়নিক ক্রিয়া নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
হ্যাল্ডান কে হার্টলাইন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জর্জ ওয়াল্ড
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৬৮
|
রবার্ট ডাব্লিউ হলি
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জেনেটিক কোডের বিশ্লেষণ এবং প্রোটিন সংশ্লেষণে এর ভূমিকা সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
|
হর গোবিন্দ খোরানা
|
ভারত
|
মার্শাল ডাব্লিউ নিরেনবার্গ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৬৯
|
ম্যাক্স ডেলবুর্ক
|
পশ্চিম জার্মানি; যুক্তরাষ্ট্র
|
ভাইরাসের জেনেটিক গঠন ও অনুলিপন প্রণালী বিষয়ক আবিস্কারে জন্য।
|
অ্যালফ্রেড হার্সে
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
স্যালভাদর লরিয়া
|
ইতালি
|
১৯৭০'র দশক
|
১৯৭০
|
জুলিয়াস অ্যাক্সেলরড
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
সংবেদী কোষের প্রান্তের ট্রান্সমিটরের সঞ্চয়, নির্গমন ও স্থিমিতকরণের ক্রিয়া কৌশল নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
স্যার বার্ণার্ড কাটজ্
|
নাজি জার্মানি; যুক্তরাজ্য
|
উলফ ভন ইউলার
|
সুইডেন
|
১৯৭১
|
আর্ল ডাব্লিউ সুদারল্যান্ড জুনিয়র
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
হরমোনের ক্রিয়া কৌশল সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
|
১৯৭২
|
জেরাল্ড এম. এডেলম্যান
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
অ্যান্টিবডি-এর রাসায়নিক গঠন আবিস্কারের জন্য।
|
রডনি আর. পোর্টার
|
যুক্তরাজ্য
|
১৯৭৩
|
কনরাড লোরেন্ৎস
|
অস্ট্রিয়া
|
ব্যক্তিগত ও সামাজিক ব্যবহারের বিন্যাস সম্পর্কিত গবেষণার জন্য
|
নিকোলাস টিনবারজেন
|
নেদারল্যান্ড
|
কার্ল ভন ফ্রিচ্
|
অস্ট্রিয়া
|
১৯৭৪
|
অ্যালবার্ট কল্ড
|
বেলজিয়াম
|
কোষের কার্যকরি ও গাঠনিক বিন্যাস নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
ক্রিস্টিয়ান ডি দুভ
|
বেলজিয়াম
|
জর্জ এ প্যালাডে
|
রোমানিয়া; যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৭৫
|
ডেভিড ব্যাল্টিমোর
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
টিউমার ভাইরাস ও কোষের বংশগতির পদার্থের (ডিএনএ) আন্তঃসম্পর্ক নিয়ে গবেষণার জন্য।
|
রেনাটো ডুলবেকো
|
ইতালি; যুক্তরাষ্ট্র
|
হাওয়ার্ড এম টেমিন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৭৬
|
বারুচ এস ব্লুমবার্গ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
সংক্রামক রোগের উৎস ও সংক্রমন নিয়ে নতুন তত্ত্বের উপর গবেষণার জন্য।
|
ডি কার্ল্টন গ্যাজডুসেক
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৭৭
|
রজার গুইলেমিন
|
ফ্রান্স; যুক্তরাষ্ট্র
|
মস্তিস্কে পেপটাইড হরমোন সংশ্লেষণ বিষয়ক গবেষণার জন্য।
|
অ্যান্ড্রিউ ভি স্ক্যালি
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
রোজালিন ইয়ালো
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
পেপটাইড হরমোনের রেডিওইমিউনোএ্যাসে পদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য।
|
১৯৭৮
|
ওয়ার্নার আর্বার
|
সুইজারল্যান্ড
|
রেস্ট্রিকশন এনজাইম ও আনবিক বংশগতিতে এর ব্যবহার আবিস্কারের জন্য।
|
ড্যানিয়েল নাথন্স
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
হ্যামিল্টন ও স্মিথ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৭৯
|
অ্যালান এম করম্যাক
|
দক্ষিন আফ্রিকা; যুক্তরাষ্ট্র
|
কম্পিউটারের সাহায্যে টমোগ্রাফি পদ্ধতি আবিস্কারের জন্য।
|
গডফ্রে এন হাউন্সফিল্ড
|
যুক্তরাজ্য
|
১৯৮০'র দশক
|
১৯৮০
|
বারুজ বেনাসেরাফ
|
ভেনিজুয়েলা; যুক্তরাষ্ট্র
|
কোষের পৃষ্টে (cell surface) ইমিউনোলজিক্যাল বিক্রিয়া (Immunological reaction)নিয়ন্ত্রক বংশগতি চিহ্নিত উপাদান সমূহ আবিস্কারের জন্য।
|
জেন ডসে
|
ফ্রান্স
|
জর্জ ডি স্লেল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৮১
|
ডেভিড এইচ হুবেল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
দর্শনের জন্য তথ্যের প্রক্রিয়াকরণ বিষয়ক গবেষনার জন্য।
|
টরস্টেন এন উইসেল
|
সুইডেন
|
রজার স্পেরি
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
সেরেব্রাল হেমিস্ফেয়ারের কার্যকরি বিশেষত্ব বিষয়ক গবেষণার জন্য।
|
১৯৮২
|
সুন কে বার্গস্ট্রোম
|
সুইডেন
|
প্রোস্টাগ্লান্ডিন ও এ জাতীয় জৈবিকভাবে ক্রিয়াশীল উপাদান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
|
বেন্গট আই স্যামুয়্যেলসন
|
সুইডেন
|
জন আর ভেন
|
যুক্তরাজ্য
|
১৯৮৩
|
বারবারা ম্যাকলিন্টক
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
"ট্রান্সপোজেবল জেনেটিক এলিমেন্ট" আবিস্কারের জন্য।
|
১৯৮৪
|
নীলস্ কে জেরনে
|
ডেনমার্ক
|
|
জর্জেস জে এফ কোহলার
|
পশ্চিম জার্মানি
|
সিজার মিলস্টেইন
|
আর্জেন্টিনা; যুক্তরাজ্য
|
১৯৮৫
|
ক্লড সিমন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
যোসেফ এল গোল্ডস্টেইন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৮৬
|
স্টানলী কোহেন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
রিটা লেভি-মোন্টালচিনি
|
ইতালি; যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৮৭
|
সুসুমু টোনেগাওয়া
|
জাপান
|
|
১৯৮৮
|
স্যার জেমস ডাব্লিউ ব্লাক
|
যুক্তরাজ্য
|
|
গার্ট্রুড বি ইলন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জর্জ এইচ হিচিং
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৮৯
|
মাইকেল জে বিশপ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
হ্যারল্ড ই ভারমাস
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৯০'র দশক
|
১৯৯০
|
যোসেফ ই মুরে
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
ই ডোনাল থমাস
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৯১
|
ইরউইন নেহের
|
জার্মানি
|
|
বার্ট সাক্ম্যান
|
জার্মানি
|
১৯৯২
|
এডমন্ড এইচ ফিসার
|
সুইজারল্যান্ড; যুক্তরাষ্ট্র
|
|
এডুইন জি ক্রেবস
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৯৩
|
রিচার্ড জে রবার্টস
|
যুক্তরাজ্য
|
|
ফিলিপ এ শার্প
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৯৪
|
অ্যালফ্রেড জি গিলম্যান
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
মার্টিন রডবেল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৯৫
|
এডওয়ার্ড বি লুইস
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
ক্রিস্টিয়ান নুসলেইন ভলহার্ড
|
জার্মানি
|
এরিক এফ উইস্কাস
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৯৬
|
পিটার সি ডর্থি
|
অস্ট্রেলিয়া
|
|
রলফ এম যিনকারনাগেল
|
সুইজারল্যান্ড
|
১৯৯৭
|
স্টানলি বি প্রুসিনার
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
১৯৯৮
|
রবার্ট এফ ফার্চগট
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
লুইস জে ইগনারো
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
ফরিদ মুরাদ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
১৯৯৯
|
গান্টার ববেল
|
পশ্চিম জার্মানি; যুক্তরাষ্ট্র
|
|
২০০০'র দশক
|
২০০০
|
আরভিদ কার্লসন
|
সুইডেন
|
|
পল গ্রিনগ্রাদ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
এরিক আর কান্ডেল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
২০০১
|
লেল্যান্ড এইচ হার্টওয়েল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
টিম হান্ট
|
যুক্তরাজ্য
|
স্যার পল নার্স
|
যুক্তরাজ্য
|
২০০২
|
সিডনি ব্রেনার
|
দক্ষিণ আফ্রিকা
|
|
এইচ রবার্ট হরউইজ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জন ই সুলস্টন
|
যুক্তরাজ্য
|
২০০৩
|
পল সি লতেরবার
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
স্যার পিটার ম্যান্সফিল্ড
|
যুক্তরাজ্য
|
২০০৪
|
রিচার্ড অ্যাক্সেল
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
লিন্ডা বি বাক
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
২০০৫
|
ব্যারি জে. মার্শাল
|
অস্ট্রেলিয়া
|
|
জে রবিন ওয়ারেন
|
অস্ট্রেলিয়া
|
২০০৬
|
অ্যান্ড্রু জেড ফায়ার
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
ক্রেগ মেলো
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
২০০৭
|
মারিও আর ক্যাপেচি
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
|
স্যার মার্টিন জে ইভানস্
|
যুক্তরাজ্য
|
অলিভার স্মিথ
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
২০০৮
|
হ্যারল্ড জুর হাউসেন
|
জার্মানি
|
সার্ভিক্যাল ক্যান্সারের জন্য দায়ী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস খুঁজে বের করবার জন্য।
|
|
ফ্রাঁসোয়াজ বারে সিনৌসি
|
ফ্রান্স
|
এইডস্ এর জন্য দায়ী এইচআইভি ভাইরাস আবিস্কারের জন্য।
|
লুক মন্টেগনিয়ার
|
ফ্রান্স
|
এইডস্ এর জন্য দায়ী এইচআইভি ভাইরাস আবিস্কারের জন্য।
|
২০০৯
|
এলিজাবেথ ব্লাকবার্ন
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
টেলোমার এবং এনজাইম টেলোমারেজ দ্বারা ক্রোমজমের বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন ঠেকাবার প্রণালী আবিস্কারের জন্য।
|
ক্যারল গ্রেইডার
|
যুক্তরাষ্ট্র
|
জ্যাক সজটাক
|
যুক্তরাষ্ট্র
|