রাজশাহী রেশম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
"Rajshahi silk" পাতাটির "History" অনুচ্ছেদ অনুবাদ করে যোগ করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা বিষয়বস্তুঅনুবাদ অনুচ্ছেদঅনুবাদ
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:


রাজশাহী রেশম শিল্পের জন্য একটি সিল্ক কারখানা এবং একটি সিল্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট গড়ে তুলেছে। {{সত্যতা}} এ অঞ্চলের [[রেশম চাষ]] সমগ্র বাংলাদেশের সিল্কের যোগানদাতা হিসাবে গ্রাহ্য করা হয়। প্রায় ১০০,০০ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই খাতের নিযুক্ত রয়েছে।
রাজশাহী রেশম শিল্পের জন্য একটি সিল্ক কারখানা এবং একটি সিল্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট গড়ে তুলেছে। {{সত্যতা}} এ অঞ্চলের [[রেশম চাষ]] সমগ্র বাংলাদেশের সিল্কের যোগানদাতা হিসাবে গ্রাহ্য করা হয়। প্রায় ১০০,০০ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই খাতের নিযুক্ত রয়েছে।
== ইতিহাস ==
রেকর্ড অনুযায়ী ত্রয়োদশ শতাব্দীতে এই অঞ্চলে রেশম উৎপাদনের সূচনা হয়।<ref>{{Cite news|url=http://www.thedailystar.net/lifestyle/cover-story/silk-bengal-576484|title=Silk of Bengal|date=2016-02-23|work=The Daily Star|access-date=2017-04-23|language=en}}</ref> এটি তখন বেঙ্গল সিল্ক বা গঙ্গার রেশম নামে পরিচিত ছিল। ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার রাজশাহীতে রেশম উৎপাদন শুরু করে। রাজশাহী সিল্ক কারখানা একটি রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানা যা ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৭৮ সালে এটি [[বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড]]ের হাতে হস্তান্তরিত হয়। তার পর থেকে এটি ক্ষতির বোঝা বয়ে চলেছিলো, এটি ৩০ নভেম্বর ২০০২ এ বন্ধ করে দেওয়া হয়।<ref>{{Cite news|url=http://www.thedailystar.net/news-detail-190746|title=Rajshahi Silk Factory to reopen this year|date=2011-06-20|work=The Daily Star|access-date=2017-04-23|language=en}}</ref> এই কারখানাটি দ্বারা ২০০২৩০০ টন রেশম উৎপাদিত হয়েছিল। ২০১১ সালে এটি ছিল মাত্র ৫০ টন।<ref>{{Cite news|url=http://www.thedailystar.net/news-detail-189708|title=Rajshahi Silk Losing Shine|date=2011-06-13|work=The Daily Star|access-date=2017-04-23|language=en}}</ref> ২০১১ সালে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী [[আবুল মাল আবদুল মুহিত|আবুল মাল আবদুল মুহিত]],<ref>{{Cite news|url=http://www.thedailystar.net/news-detail-199240|title=Muhith backs plan to revive Rajshahi Silk Factory|date=2011-08-19|work=The Daily Star|access-date=2017-04-23|language=en}}</ref> রাজশাহী রেশম কারখানাটি আবার চালু করার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন কিন্তু বেসরকারীকরণ কমিশন এই কাজটিকে উদ্বেগজনক বলে অস্বীকার করেছিল।<ref>{{Cite news |url=http://archive.dhakatribune.com/bangladesh/2014/sep/17/reopening-rajshahi-silk-factory-uncertain|title=Reopening of Rajshahi Silk Factory uncertain |work=Dhaka Tribune |language=en|access-date=2017-04-23}}</ref>


২০২১ সালে, এটি বাংলাদেশের [[ভৌগোলিক নির্দেশক]] পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়।<ref>{{Cite news|url=https://samakal.com/economics/article/210457651/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%86%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%AF|title=রাজশাহী সিল্ক এখন জিআই পণ্য|newspaper=Samakal|accessdate=2 April 2021|language=bn}}</ref>
==চিত্রশালা==
==চিত্রশালা==
<Gallery>
<Gallery>
২২ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:
চিত্র:Rajshahi silk fabric, Sopura Silk Mills Ltd (01).jpg|রাজশাহী সিল্ক কাপড়
চিত্র:Rajshahi silk fabric, Sopura Silk Mills Ltd (01).jpg|রাজশাহী সিল্ক কাপড়
</Gallery>
</Gallery>

== ইতিহাস ==
রেকর্ড অনুযায়ী ত্রয়োদশ শতাব্দীতে এই অঞ্চলে রেশম উৎপাদনের সূচনা হয়। এটি তখন বেঙ্গল সিল্ক বা গঙ্গার রেশম নামে পরিচিত ছিল। ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার রাজশাহীতে রেশম উৎপাদন শুরু করে। রাজশাহী সিল্ক কারখানা একটি রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানা যা ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।১৯৭৮ সালে এটি [[বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড|বাংলাদেশ সেরিকালচার ডেভলপমেন্ট বোর্ডের]] হাতে হস্তান্তরিত হয়।তার পর থেকে এটি ক্ষতির বোঝা বয়ে চলেছিলো।এটি ৩০ নভেম্বর ২০০২ এ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই কারখানাটি দ্বারা ২০০২৩০০ টন রেশম উৎপাদিত হয়েছিল।২০১১ সালে এটি ছিল মাত্র ৫০ টন। ২০১১ সালে বাংলাদেশের [[আবুল মাল আবদুল মুহিত|অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত]], রাজশাহী রেশম কারখানাটি আবার চালু করার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন কিন্তু বেসরকারীকরণ কমিশন এই কাজটিকে উদ্বেগজনক বলে অস্বীকার করেছিল।

২০২১ সালে, এটি বাংলাদেশের [[ভৌগোলিক নির্দেশক]] পণ্য হিসেবে সীক সীক

== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}



২০:১৯, ২১ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রাজশাহী সিল্ক শাড়ি

রাজশাহীর সিল্ক   নামটি  দেয়া  হয়েছে কারণ রাজশাহী,বাংলাদেশ এর রেশম তন্তু দিয়ে এটি উৎপন্ন । এটি একটি জনপ্রিয় একটি নাম , বিশেষ করে শাড়িতে

রাজশাহীর সিল্ক অনেক সুক্ষ এবং নরম মোলায়েম আঁশ।  আঁশের উপাদান  পিউপা[১] যা আসে তুঁত রেশম  থেকে এবং  এটি  প্রোটিন এর আবরন যা সারসিনা নামে ডাকা হয়। সাধারনত তিন ধরনের সিল্ক হয়:

  • তুঁত সিল্ক
  • ইরি(অথবা ইন্ডি) সিল্ক এবং
  • তসর সিল্ক

এসকল বিভিন্ন পণ্যগুলো , তুঁত রেশম সুক্ষ এবং সেইজন্য সবচেয়ে মূল্যবান।

রাজশাহীর সিল্ক দিয়ে তৈরি শাড়ি এবং অন্যন্য পণ্যগুলি গ্রাহকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় এবং দেশ ও দেশের বাইরেও এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা।  রাজশাহীর সিল্কের তৈরি শাড়ি রঙিন এবং রকমারি নকসা ও ডিজাইনে পাওয়া যায় । সিল্ক তন্তু বস্ত্র এবং এ সম্পর্কিত অন্যন্য পণ্য তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।

রাজশাহী রেশম শিল্পের জন্য একটি সিল্ক কারখানা এবং একটি সিল্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট গড়ে তুলেছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এ অঞ্চলের রেশম চাষ সমগ্র বাংলাদেশের সিল্কের যোগানদাতা হিসাবে গ্রাহ্য করা হয়। প্রায় ১০০,০০ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই খাতের নিযুক্ত রয়েছে।

ইতিহাস

রেকর্ড অনুযায়ী ত্রয়োদশ শতাব্দীতে এই অঞ্চলে রেশম উৎপাদনের সূচনা হয়।[২] এটি তখন বেঙ্গল সিল্ক বা গঙ্গার রেশম নামে পরিচিত ছিল। ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার রাজশাহীতে রেশম উৎপাদন শুরু করে। রাজশাহী সিল্ক কারখানা একটি রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানা যা ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৭৮ সালে এটি বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের হাতে হস্তান্তরিত হয়। তার পর থেকে এটি ক্ষতির বোঝা বয়ে চলেছিলো, এটি ৩০ নভেম্বর ২০০২ এ বন্ধ করে দেওয়া হয়।[৩] এই কারখানাটি দ্বারা ২০০২৩০০ টন রেশম উৎপাদিত হয়েছিল। ২০১১ সালে এটি ছিল মাত্র ৫০ টন।[৪] ২০১১ সালে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত,[৫] রাজশাহী রেশম কারখানাটি আবার চালু করার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন কিন্তু বেসরকারীকরণ কমিশন এই কাজটিকে উদ্বেগজনক বলে অস্বীকার করেছিল।[৬]

২০২১ সালে, এটি বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়।[৭]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. www.thefreedictionary.com/silk
  2. "Silk of Bengal"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০২-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২৩ 
  3. "Rajshahi Silk Factory to reopen this year"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৬-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২৩ 
  4. "Rajshahi Silk Losing Shine"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৬-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২৩ 
  5. "Muhith backs plan to revive Rajshahi Silk Factory"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৮-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২৩ 
  6. "Reopening of Rajshahi Silk Factory uncertain"Dhaka Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২৩ 
  7. "রাজশাহী সিল্ক এখন জিআই পণ্য"Samakal। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২১ 

বহিঃসংযোগ