কে এস ফিরোজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
চিত্র ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
|||
২৮ নং লাইন: | ২৮ নং লাইন: | ||
==কর্মজীবন== |
==কর্মজীবন== |
||
অভিনয় জগতে পরিচিতি পাওয়ার আগে ১৯৬৭ সালে |
অভিনয় জগতে পরিচিতি পাওয়ার আগে ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন ফিরোজ। ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর পদে চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর অভিনয়ে নিয়মিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2020/09/09/27213/%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%8F%E0%A6%B8-%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9C|শিরোনাম=চলে গেলেন অভিনেতা কে এস ফিরোজ|তারিখ=2020-09-09|ওয়েবসাইট=Dhaka Tribune Bangla|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-09}}</ref> |
||
নাট্যদল ‘থিয়েটার’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে অভিনয়ে কে এস ফিরোজের পথচলা শুরু। অভিনয় জীবনের শুরুর দিকে থিয়েটারের ‘কিং লিয়ার’ মঞ্চ নাটকে নাম ভূমিকায় অভিনয় করে পরিচিত পান তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/entertainment/tv/অভিনেতা-কে-এস-ফিরোজ-আর-নেই|শিরোনাম=অভিনেতা কে এস ফিরোজ আর নেই|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=বিনোদন|ওয়েবসাইট=Prothomalo|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-09}}</ref> এই দলের হয়ে তিনি আরও অভিনয় করেছেন ‘সাত ঘাটের কানাকড়ি’, ও ‘রাক্ষসী’ নাটকে। এছাড়া তিনি টেলিভিশনে বহু একক নাটক, ধারাবাহিক ও টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। টিভিতে তার অভিনীত প্রথম নাটক ''দীপ তবুও জ্বলে।'' শফিউজ্জামানের রচনায় ও জামান আলী খানের প্রযোজনায় এ নাটকে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন ডলি ইব্রাহীম। টেলিভিশনে তার প্রথম আলোচিত নাটক জিয়া আনসারী প্রযোজিত ''প্রতিশ্রুতি |
নাট্যদল ‘থিয়েটার’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে অভিনয়ে কে এস ফিরোজের পথচলা শুরু। অভিনয় জীবনের শুরুর দিকে থিয়েটারের ‘কিং লিয়ার’ মঞ্চ নাটকে নাম ভূমিকায় অভিনয় করে পরিচিত পান তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/entertainment/tv/অভিনেতা-কে-এস-ফিরোজ-আর-নেই|শিরোনাম=অভিনেতা কে এস ফিরোজ আর নেই|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=বিনোদন|ওয়েবসাইট=Prothomalo|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-09}}</ref> এই দলের হয়ে তিনি আরও অভিনয় করেছেন ‘সাত ঘাটের কানাকড়ি’, ও ‘রাক্ষসী’ নাটকে। এছাড়া তিনি টেলিভিশনে বহু একক নাটক, ধারাবাহিক ও টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। টিভিতে তার অভিনীত প্রথম নাটক ''দীপ তবুও জ্বলে।'' শফিউজ্জামানের রচনায় ও জামান আলী খানের প্রযোজনায় এ নাটকে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন ডলি ইব্রাহীম। টেলিভিশনে তার প্রথম আলোচিত নাটক জিয়া আনসারী প্রযোজিত ''প্রতিশ্রুতি |
১১:২৮, ১৭ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কে এস ফিরোজ | |
---|---|
জন্ম | ১৯৪৪ |
মৃত্যু | ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ |
সমাধি | বনানী সামরিক কবরস্থান, ঢাকা |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা | অভিনেতা, সামরিক কর্মকর্তা |
দাম্পত্য সঙ্গী | মাধবী ফিরোজ |
সন্তান | ৩ মেয়ে |
খন্দকার শহীদ উদ্দিন ফিরোজ (১৯৪৪-২০২০) একজন বাংলাদেশী অভিনেতা ও সাবেক সামরিক কর্মকর্তা ছিলেন।[১] তিনি মঞ্চ এবং ছোট ও বড় পর্দায় যুগপৎ অভিনয় করেছেন; নাট্যদল থিয়েটারের জ্যেষ্ঠ সদস্য ও সভাপতি ছিলেন। নিজ নাট্যদলের হয়ে অভিনয় করেছেন কিং লিয়ার, সাতঘাটের কানাকড়ি, রাক্ষসী সহ বেশ কয়েকটি মঞ্চ নাটকে। ‘সাতঘাটের কানাকড়ি’ ঢাকার মঞ্চের একটি আলোচিত ও প্রশংসিত নাটক।
১৯৬৮ সালে তিনি প্রথম টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেন। প্রথম অভিনীত টিভি নাটকের নাম ‘তবুও দ্বীপ জ্বলে’। অভিনয় জীবনে পাঁচ শতাধিক টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন।[২]
প্রথমিক জীবন
কে এস ফিরোজ ১৯৪৬ সালের ৭ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন।[৩] তার জন্ম ঢাকার লালবাগে এ জে এম সাইদুর রহমান ও মা রাবেয়া খাতুনের ঘরে। পৈতৃক নিবাস বরিশালের উজিরপুরের মশাং গ্রামে। সেখানে শৈশব ও কৈশোর কাটিয়ে ঢাকার জগন্নাথ কলেজে পড়েছেন।
কর্মজীবন
অভিনয় জগতে পরিচিতি পাওয়ার আগে ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন ফিরোজ। ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর পদে চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর অভিনয়ে নিয়মিত হন।[৪]
নাট্যদল ‘থিয়েটার’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে অভিনয়ে কে এস ফিরোজের পথচলা শুরু। অভিনয় জীবনের শুরুর দিকে থিয়েটারের ‘কিং লিয়ার’ মঞ্চ নাটকে নাম ভূমিকায় অভিনয় করে পরিচিত পান তিনি।[৫] এই দলের হয়ে তিনি আরও অভিনয় করেছেন ‘সাত ঘাটের কানাকড়ি’, ও ‘রাক্ষসী’ নাটকে। এছাড়া তিনি টেলিভিশনে বহু একক নাটক, ধারাবাহিক ও টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। টিভিতে তার অভিনীত প্রথম নাটক দীপ তবুও জ্বলে। শফিউজ্জামানের রচনায় ও জামান আলী খানের প্রযোজনায় এ নাটকে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন ডলি ইব্রাহীম। টেলিভিশনে তার প্রথম আলোচিত নাটক জিয়া আনসারী প্রযোজিত প্রতিশ্রুতি ।[৬]
লাওয়ারিশ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে বড়পর্দায় যাত্রা করেন কে এস ফিরোজ। এছাড়া আবু সাইয়ীদের শঙ্খনাদ, বাঁশি, মুরাদ পারভেজ’র চন্দ্রগ্রহণ, বৃহন্নলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
মৃত্যু
কে এস ফিরোজ ২০২০ সালের ২৮ অগাস্ট করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন, ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার দুইবার স্ট্রোক হয়। ৯ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় স্ট্রোকে মৃত্যুবরণ করেন।[৭] তাকে বনানী সেনানিবাস কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "বর্ষীয়ান অভিনেতা কে এস ফিরোজ আর নেই"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০৯।
- ↑ "করোনায় মারা গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা কে এস ফিরোজ"। The Daily Star Bangla। ২০২০-০৯-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০৯।
- ↑ অভিনেতা কে এস ফিরোজ আর নেই, প্রথম আলো, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
- ↑ "চলে গেলেন অভিনেতা কে এস ফিরোজ"। Dhaka Tribune Bangla। ২০২০-০৯-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০৯।
- ↑ প্রতিবেদক, বিনোদন। "অভিনেতা কে এস ফিরোজ আর নেই"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০৯।
- ↑ "বরেণ্য অভিনেতা কে এস ফিরোজ আর নেই"। NTV Online (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৯-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০৯।
- ↑ ডটকম, গ্লিটজ প্রতিবেদক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "করোনাভাইরাসে অভিনেতা কে এস ফিরোজের মৃত্যু"। bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০৯।