এথনোলগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
মাহাতো (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
'''''এথ্‌নোলগ''''', মূল ইংরেজি নাম '''''Ethnologue: Languages of the World''''', বিশ্বে [[ভাষা|ভাষার]] ব্যবহার সংক্রান্ত একটি বিখ্যাত পরিসংখ্যানিক আকরগ্রন্থ। ১৯৫১ সালে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অ-মুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান [[সামার ইন্সটিটিউট অফ লিঙ্গুইস্টিক্‌স]] এটি বিশ্বব্যাপী যুগপৎ ওয়েব ও কাগজে ছাপিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান উদ্দেশ্য হল সাহিত্য ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ভাষার উন্নয়ন ও নথিভুক্তকরণ।
'''''এথ্‌নোলগ''''', মূল ইংরেজি নাম '''''Ethnologue: Languages of the World''''', বিশ্বে [[ভাষা|ভাষার]] ব্যবহার সংক্রান্ত একটি বিখ্যাত পরিসংখ্যানিক আকরগ্রন্থ। ১৯৫১ সালে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অ-মুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান [[সামার ইন্সটিটিউট অফ লিঙ্গুইস্টিক্‌স]] এটি বিশ্বব্যাপী যুগপৎ ওয়েব ও কাগজে ছাপিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান উদ্দেশ্য হল সাহিত্য ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ভাষার উন্নয়ন ও নথিভুক্তকরণ।


২০১৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এথ্‌নোলগের ২১তম সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। এতে উল্লেখিত বিশ্বের মোট ভাষার সংখ্যা ৭০৯৭টি, যা ২০তম সংস্করণের চেয়ে ২টি কম। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ভাষার সংখ্যা ৫৮০টি, শক্তিশালী ভাষা ২,৪৪৬টি, বিকাশমান ভাষা ১,৫৯০টি, সংকটাপন্ন ভাষা ১,৫৫৯টি এবং বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে এমন ভাষা ৯২২টি। ২১তম সংস্করণ অনুযায়ী ১২৯৯ মিলিয়ন ভাষাভাষীসহ চৈনিক ভাষা হল বিশ্বের শীর্ষ ব্যবহৃত ভাষা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=সিমন্স|প্রথমাংশ১=গ্যারি|শিরোনাম=Welcome to the 21st edition|ইউআরএল=https://www.ethnologue.com/ethnoblog/gary-simons/welcome-21st-edition|ওয়েবসাইট=এথ্‌নোলগ|সংগ্রহের-তারিখ=২৬ এপ্রিল ২০১৮}}</ref>
২০১৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এথ্‌নোলগের ২১তম সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। এতে উল্লেখিত বিশ্বের মোট ভাষার সংখ্যা ৭০৯৭টি, যা ২০তম সংস্করণের চেয়ে ২টি কম। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ভাষার সংখ্যা ৫৮০টি, শক্তিশালী ভাষা ২,৪৪৬টি, বিকাশমান ভাষা ১,৫৯০টি, সংকটাপন্ন ভাষা ১,৫৫৯টি এবং বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে এমন ভাষা ৯২২টি। ২১তম সংস্করণ অনুযায়ী ১২৯৯ মিলিয়ন ভাষাভাষীসহ চৈনিক ভাষা হল বিশ্বের শীর্ষ ব্যবহৃত ভাষা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=সিমন্স|প্রথমাংশ১=গ্যারি|শিরোনাম=Welcome to the 21st edition|ইউআরএল=https://www.ethnologue.com/ethnoblog/gary-simons/welcome-21st-edition|ওয়েবসাইট=এথ্‌নোলগ|সংগ্রহের-তারিখ=২৬ এপ্রিল ২০১৮}}</ref> । বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, মরিাশাসে ব্যবহৃত ভাষার নাম কুড়মালি। কুড়মালি ভাষায় বাংলাদেশের সমতলে বসবাসরত মাহাতো নৃ গোষ্ঠির ভাষা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2021/03/06/1011456|শিরোনাম=কুড়মালি ভাষায় ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ {{!}} কালের কণ্ঠ|ওয়েবসাইট=Kalerkantho|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2021-05-06}}</ref> কুড়মালি ভাষার বাংলাদেশে বেঁচে থাকা হুমকির মুখে। 41 টি ভাষার তালিকাতেও এর স্থান মেলেনি।


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

০৫:১৪, ৬ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এথ্‌নোলগ
মালিকসামার ইন্সটিটিউট অফ লিঙ্গুইস্টিক্‌স
ওয়েবসাইটethnologue.com
অ্যালেক্সা অবস্থানবৃদ্ধি 92,650 (global; 03/2017)
বাণিজ্যিকyes

এথ্‌নোলগ, মূল ইংরেজি নাম Ethnologue: Languages of the World, বিশ্বে ভাষার ব্যবহার সংক্রান্ত একটি বিখ্যাত পরিসংখ্যানিক আকরগ্রন্থ। ১৯৫১ সালে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অ-মুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান সামার ইন্সটিটিউট অফ লিঙ্গুইস্টিক্‌স এটি বিশ্বব্যাপী যুগপৎ ওয়েব ও কাগজে ছাপিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান উদ্দেশ্য হল সাহিত্য ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ভাষার উন্নয়ন ও নথিভুক্তকরণ।

২০১৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এথ্‌নোলগের ২১তম সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। এতে উল্লেখিত বিশ্বের মোট ভাষার সংখ্যা ৭০৯৭টি, যা ২০তম সংস্করণের চেয়ে ২টি কম। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ভাষার সংখ্যা ৫৮০টি, শক্তিশালী ভাষা ২,৪৪৬টি, বিকাশমান ভাষা ১,৫৯০টি, সংকটাপন্ন ভাষা ১,৫৫৯টি এবং বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে এমন ভাষা ৯২২টি। ২১তম সংস্করণ অনুযায়ী ১২৯৯ মিলিয়ন ভাষাভাষীসহ চৈনিক ভাষা হল বিশ্বের শীর্ষ ব্যবহৃত ভাষা।[১] । বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, মরিাশাসে ব্যবহৃত ভাষার নাম কুড়মালি। কুড়মালি ভাষায় বাংলাদেশের সমতলে বসবাসরত মাহাতো নৃ গোষ্ঠির ভাষা।[২] কুড়মালি ভাষার বাংলাদেশে বেঁচে থাকা হুমকির মুখে। 41 টি ভাষার তালিকাতেও এর স্থান মেলেনি।

তথ্যসূত্র

  1. সিমন্স, গ্যারি। "Welcome to the 21st edition"এথ্‌নোলগ। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৮ 
  2. "কুড়মালি ভাষায় ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-০৬