আরাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ইরানি আজারবাইজানিয় যোগ
৪৪ নং লাইন: ৪৪ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ইরানি সঙ্গীতজ্ঞ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইরানি সঙ্গীতজ্ঞ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইরানি আজারবাইজানিয়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইরানি আজারবাইজানিয়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইরানি সঙ্গীতশিল্পী-গানলেখক]]

১০:০৩, ৪ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আরাশ

আরাশ লাবাফ (ফার্সি: آرش لباف, জন্ম ২৩ এপ্রিল ১৯৭৭) একজন ইরানী গায়ক, গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক।

প্রাথমিক জীবন

আরাশ লাবাফ ১৯৭৭ সালের ২৩ এপ্রিল ইরানের তেহরানে জন্মগ্রহণ গ্রহণ করেন। দশ বছর বয়সে তিনি ও তার পরিবার সুইডেনে স্থানান্তরিত হন। বর্তমানে তিনি সুইডেনে বাস করেন। বিবিসি পার্সিয়ান টেলিভিশনের সাথে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তার মা ও বাবার জন্মস্থান যথাক্রমে ইরানের শিরাজইসফাহান[১] অন্য একটি সাক্ষাৎকারে আরাশ বলেছেন, তার দাদা আজারবাইজান বংশোদ্ভূত ইরানী।[২][৩][৪][৫][৬][৭][৮] এছাড়া তিনি স্বীকার করেছেন যে, “আমার প্রপিতামহ ছিলেন আজারবাইজানের নাগরিক, তাই আমি অনুভব করি যে আমার শেকড় হল আজারবাইজান।“ পরবর্তিতে আরাশের পরিবার সুইডেনের মালমো শহরে স্থানান্তরিত হয়। তিনি বর্তমানে সেখানেই বসবাস করেন। তার ছোট দুই ভাই রয়েছে; একজনের নাম আশকান লাবাফ ও অন্যজনের আরসালান লাবাফ। আশকান লাবাফ পেশায় ডাক্তার এবং আরসালান পেশায় আইনজীবী।

কর্মজীবন

আরাশ শৈশবে ইয়ারন হতে সুইডেনে স্থানান্তরিত হলেও সে তার মাতৃভাষা ফার্সি ভাষায় গান করেন। এর কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেছেন যে, ইরান ও ফার্সি সংস্কৃতির প্রতি তার গভীর ভালবাসা ও শ্রদ্ধার কারণেই তিনি এখনো ফার্সিতে গান করেন।[৯]

তার প্রথম অ্যালবাম আরাশ ২০০৫ এর জুনে ওয়ার্নার মিউজিক সুইডেন কর্তৃক প্রকাশিত হয়। তখন তিনি মাত্র কলেজ পাশ করেছেন। তার একক সঙ্গীত “বোরো বোরো” এবং “টেম্পটেশন” ইউরোপব্যাপী দারুণ অনপ্রিয় হয়। এছাড়া গান দুইটির মিউজিক ভিডিও ইউরোপের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে এবং এমটিভির ২০টিরও অধিক পৃথিবীব্যাপী আউটলেটে প্রচারিত হয়। তার নিজের দেশ, ইরান ও সুইডেন ছাড়াও আরাশের সঙ্গীত পূর্ব ইউরোপ ও দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন- রাশিয়া, ইউক্রেইন, গ্রিস, বুলগেরিয়া, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরী, জর্জিয়া, আজারবাইজান, সার্বিয়া, স্লোভাকিয়া, রোমানিয়া, তুরস্ক এবং এশিয়ার তাজিকিস্তান, কাজাখস্তান, আফগানিস্তান, উজবেকিস্তানসহ মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশসমূহে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেন।

পোল্যান্ডে আরাশ অত্যধিক জনপ্রিয়।তার আরেকটি গান হলো "broken angel" যা অধিক জনপ্রিয় একটি গান।এছাড়াও তার “বোরো বোরো” ভারতের বলিউড চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত হয়েছে। ঐ মাসে এমটিভি ইন্ডিয়া আরাশকে মাসের সেরা শিল্পী পদক দেয়। পাঁচটি দেশের মিউজিক চার্ট তার আরাশ অ্যালবামকে গোল্ড সনদপত্রে ভূষিত করেছে: রাশিয়া, স্লোভেনিয়া, জার্মানি, গ্রিস এবং সুইডেন।[১০] প্রায় ৩৫টি দেশের এমটিভি চ্যানেলে আরাশের মিউজিক ভিডিও প্রচারিত হয়েছে।[১১]

তথ্যসূত্র

  1. "Arash's Iranian family from Sweden"। BBC (interview by Behzad Bolour)। ২০০৮-০৯-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-১৬ 
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৪ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  5. http://www.bbc.co.uk/russian/entertainment/2009/05/090516_eurovision_preview.shtml
  6. Arash Biography at Eurovision.tv
  7. http://www.youtube.com/watch?v=eGrjeC2NuNw
  8. [Aysel and Arash interview http://esckaz.com/2009/aze.htm#interview]
  9. "Iran: Arash Tops European Pop Charts With Persian-Language Hits"। RFE/RL। ২০০৫-০৪-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৭ 
  10. http://www.eurovision.tv/event/artistdetail?song=24728&event=1482
  11. "The Persian Prince of Pop ARASH"। YouTube। ২০০৯-১১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৪-১০ 

বহিঃসংযোগ