রবিশস্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:কৃষি অপসারণ
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}

[[বিষয়শ্রেণী:কৃষি]]

১০:৩৪, ২ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রবিশস্য, রবি ফসল, চৈতালি ফসল বা রবিখন্দ (হিন্দি: रबी, উর্দু: رَبِیع‎‎, পাঞ্জাবি: ਰੱਬੀ) শীতকালে রোপিত কৃষিজাত ফসল। চাষাবাদকৃত এ ফসল পরবর্তীতে গ্রীষ্মকালে উত্তোলন করা হয়। এ পরিভাষাটি আরবি শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যার অর্থ বসন্ত। রবিশস্য পরিভাষাটি ভারতীয় উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। এটি বসন্তকালীন ফসল হলেও ভারতীয় উপমহাদেশে প্রধানতঃ শীতকালীন ফসলরূপে আখ্যায়িত। হেমন্তকালে বীজ বুনে যে ফসল কৃষক বসন্তকালে ঘরে তোলে তা-ই রবিশস্য।

ব্যুৎপত্তি

আরবি ভাষায় রবী শব্দের অর্থ বসন্ত। মধ্য-নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত রবি মৌসুমের মেয়াদকাল। শীতকালীন ফসলের জন্যে বর্ষাকালে সঞ্চিত পানি প্রধান উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বিকল্প ব্যবস্থায় জমিতে সেচ প্রয়োগ করা হয়। গভীর কিংবা অগভীর নলকূপ, খাল-বিল, নদী-নালার পানি রবিশস্যের জন্য প্রয়োজন। খারিফ ফসলের জন্যে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত প্রয়োজন হলেও তা রবিশস্যের জন্যেও ব্যাপক গুরুত্ব বহন করে। মৌসুমী বৃষ্টিপাতের পরপরই রবি ফসল উত্তোলন করা হয়। এপ্রিল/মে মাসেই সাধারণতঃ কৃষক রবিশস্য গুদামজাত করে থাকে।

ধরন

গম, মসুরী ডাল, যব, পেঁয়াজ, মটরশুটি ইত্যাদি ফসলকে প্রধান রবিশস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে উপমহাদেশের বাজারগুলো সবুজ ফসলে ভরে যায়। তন্মধ্যে ভরা মৌসুম হিসেবে ফেব্রুয়ারিকে ধরা হয়ে থাকে।[১] খরিপ এবং রবি মৌসুমে অনেক ধরনের ফসল চাষাবাদ করা হয়। উপমহাদেশের কৃষিজাত ফসলগুলো অনেকাংশেই প্রকৃতি ও মৌসুমী বায়ুর উপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।[২]

তথ্যসূত্র

  1. Balfour, Edward (১৮৮৫)। The Cyclopaedia of India and of Eastern and Southern Asia (3 সংস্করণ)। London: Bernard Quaritch। পৃষ্ঠা 331। 
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৩