বসনাক দারভিস মেহমেদ পাশা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:১৫৬৯-এ জন্ম অপসারণ
৭১ নং লাইন: ৭১ নং লাইন:
{{reflist}}
{{reflist}}


[[বিষয়শ্রেণী:১৫৬৯-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৬০৬-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৬০৬-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাশা]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাশা]]

০৯:৩৩, ১ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বসনাক · দারভিস
মেহমেদ
উসমানীয় সম্রাজ্যের উজিরে আজম
কাজের মেয়াদ
২১ জুন ১৬০৬ – ৯ ডিসেম্বর ১৬০১৬
সার্বভৌম শাসকপ্রথম আহমেদ
পূর্বসূরীসোকোল্লুজাদা লালা মেহমেদ পাশা
উত্তরসূরীকুয়ুজু মুরাদ পাশা
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৫৬৯ খ্রিস্টাব্দ
বসনিয়ার সানজাক
মৃত্যু৯ ডিসেম্বর ১৬০৬(১৬০৬-১২-০৯)
জাতীয়তাঅটোমান
প্রাক্তন শিক্ষার্থীএন্দেরুন মক্তব

দারভিস মেহমেদ পাশা (তুর্কি: Derviş Mehmed Paşa; আনু. ১৫৬৯ – ৯ ডিসেম্বর ১৬০৬) ছিলেন একজন অটোমান রাজ্যপাল। তিনি ২১ জুন , ১৬০৬ থেকে ৯ ডিসেম্বর, ১৬০৬ পর্যমত অটোমান সম্রাজের উজিরে আজম ছিলেন।

জীবন

শুরু

কর্মজীবন

১৬০৬ খ্রিস্টাব্দের ২১ জুন থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি অটোমান সাম্রাজ্যের উজিরে আজম ছিলেন।[১][২]

প্রথম আহমেদ দারভিস পাশাকে মৃত্যুদণ্ড দেন, যখন তিনি জানতে পারেন তারা বাবা সুলতান তৃতীয় মুহাম্মদকে দারভিস বিষ দিয়ে হত্যা করেছিলেন।[৩]তার মৃতদেহ ইস্কদারে কবর দেওয়া হয়েছে।

সুলতান দারভিস মেহমেদ পাশাকে ১৬০৬ খ্রিষ্টাব্দের ২১ জুন উজিরে আজম হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন।।। সুলতান দারভিস পাশাকে লালা মেহমেদ পাশার সম্পত্তি সেনাবাহিনীর প্রয়োজনে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন এবং বাকি সম্পত্তি লালা মেহমেদ পাশার এতিম সন্তানদের দিতে বলেছিলেন।দারভিস পাশা কোষাগারের অভাবের কারণে সম্পূর্ণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিলেন।

ইস্তানবুলের ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত স্যার হেনরি লেলোর রিপোর্টে বলা হয়, কোষাগারের অভাবের অজুহাতে অনেক অর্থ আয় করেছিলেন। এছাড়া দাবি করা হয় ইস্তানবুলের মানুষের প্রতিটি সুবিধার জন্য ১০০০ মুদ্রা ঘুষ পেয়েছিলেন।

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে

২০১৫ সালের কোসেম সুলতান টিভি সিরিজে, বসনাক দারভিস মেহমেদ পাশার অভিনয় করেছেন মেহমেত কুরতুলুস

আরো পড়ুন

উসমানীয় উজিরে আজমদের তালিকা

তথ্যসূত্র

  1. Comité international d'études pré-ottomanes et ottomanes. Symposium (১৯৯৪)। CIÉPO: Osmanlı Öncesi ve Osmanlı Araştırmaları Uluslararası Komitesi। Atatürk Kültür Dil ve Tarih Yüksek Kurumu Türk Tarih Kurumu। পৃষ্ঠা 2। 
  2. International Journal of Turkish Studies। University of Wisconsin। ২০০১। পৃষ্ঠা 51। 
  3. Safvet-beg Bašagić (১৯৮৬)। Bošnjaci i Hercegovci u islamskoj književnosti: prilog kulturnoj historiji Bosne i Hercegovine। Svjetlost। পৃষ্ঠা 351।