ইলোরা গহর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Manisha Mrinmoyee Mrittika (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Manisha Mrinmoyee Mrittika (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:
| awards = [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] (১ম বার)
| awards = [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] (১ম বার)
| father = নয়ীম গহর
| father = নয়ীম গহর
| offspring = ৩
| death_date =
| death_date =
| death_place =
| death_place =

০৯:৫৫, ২৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইলোরা গহর
জাতীয়তাবাংলাদেশী
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৭৯–বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম
সূর্য দীঘল বাড়ী
পিতা-মাতা
  • নয়ীম গহর (পিতা)
পুরস্কারজাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১ম বার)

ইলোরা গহর হলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন অভিনেত্রী।[১] তিনি মূলত একজন শিশুশিল্পী হিসেবে তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। ১৯৭৯ সালের সূর্য দীঘল বাড়ী চলচ্চিত্রে শিশু চরিত্রে অভিনয়ের সুবাদে তিনি শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[২][৩]

কর্মজীবন

১৯৭৯ সালে সূর্য দীঘল বাড়ী চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি অভিনয় শুরু করেন। তিনি প্রথম নাটকে অভিনয় করেন আব্দুল্লাহ আল মামুনের রচনা ও আতিকুল হক চৌধুরীর প্রযোজনায় ‘তুমি সেই প্রজাপতি’তে। ১৯৮৯ সালে বিটিভিতে এ দুজনের রচনা ও প্রযোজনায় অভিনয় করেন ‘অসময়ের অতিথি’ নাটকে অভিনয় করে দীর্ঘ বিরতি নেন। দীর্ঘ বিরতি শেষে মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর ‘চড়ুইভাতি’ নাটক ও‘ব্যাচেলর’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে আবার ফিরে আসেন।[৪]

নির্বাচিত চলচ্চিত্র এবং নাটকসমূহ

পুরস্কার এবং মনোনয়ন

বছর পুরস্কার বিভাগ চলচ্চিত্র ফলাফল
১৯৭৯ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী সূর্য দীঘল বাড়ী বিজয়ী[২]

তথ্যসূত্র

  1. "ব্যস্ত ইলোরা গহর"আলোকিত বাংলাদেশ 
  2. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৯ 
  3. রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২ 
  4. "এই সময়ে ইলোরা গহর"মানবজমিন। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ