তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Naznin Ruma-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 103.67.157.59-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৮ নং লাইন: ৩৮ নং লাইন:
<ref>https://www.sylhettoday24.news/news/details/Literature/8923</ref>
<ref>https://www.sylhettoday24.news/news/details/Literature/8923</ref>
=== উপন্যাস ===
=== উপন্যাস ===
{{div col}}
{|
|১
* নিশিপদ্ম (১৯৬২)
* নিশিপদ্ম (১৯৬২)
*চৈতালি ঘূর্ণি (১৯৩২)
*চৈতালি ঘূর্ণি (১৯৩২)
৫৩ নং লাইন: ৫২ নং লাইন:
*পঞ্চগ্রাম (১৯৪৪)
*পঞ্চগ্রাম (১৯৪৪)
*কবি (১৯৪৪)
*কবি (১৯৪৪)
|
* সন্দীপন পাঠশালা (১৯৪৬)
* সন্দীপন পাঠশালা (১৯৪৬)
*ঝড় ও ঝরাপাতা (১৯৪৬)
*ঝড় ও ঝরাপাতা (১৯৪৬)
৬৬ নং লাইন: ৬৪ নং লাইন:
*চাঁপাডাঙার বৌ (১৯৫৪)
*চাঁপাডাঙার বৌ (১৯৫৪)
*পঞ্চপুত্তলি (১৯৫৬)
*পঞ্চপুত্তলি (১৯৫৬)
|
* বিচারক (১৯৫৭)
* বিচারক (১৯৫৭)
*সপ্তপদী (১৯৫৮)
*সপ্তপদী (১৯৫৮)
৭৯ নং লাইন: ৭৬ নং লাইন:
*নিশিপদ্ম (১৯৬২)
*নিশিপদ্ম (১৯৬২)
*যতিভঙ্গ (১৯৬২)
*যতিভঙ্গ (১৯৬২)
|
* কান্না (১৯৬২)
* কান্না (১৯৬২)
*কালবৈশাখী (১৯৬৩)
*কালবৈশাখী (১৯৬৩)
৯২ নং লাইন: ৮৮ নং লাইন:
* গন্না বেগম (১৯৬৫)
* গন্না বেগম (১৯৬৫)
* অরণ্যবহ্নি (১৯৬৬)
* অরণ্যবহ্নি (১৯৬৬)

|
* হীরাপান্না (১৯৬৬)
* হীরাপান্না (১৯৬৬)
* মহানগরী (১৯৬৬)
* মহানগরী (১৯৬৬)
১০৭ নং লাইন: ১০১ নং লাইন:
* শতাব্দীর মৃত্যু (১৯৭১)
* শতাব্দীর মৃত্যু (১৯৭১)
* কিষ্কিন্ধ্যা কাণ্ড (কিশোর উপন্যাস,১৯৭২)
* কিষ্কিন্ধ্যা কাণ্ড (কিশোর উপন্যাস,১৯৭২)
‘১৯৭১' তার সর্বশেষ উপন্যাস। |}
* ‘১৯৭১' তার সর্বশেষ উপন্যাস।
{{div col end}}


=== ছোটোগল্প ===
=== ছোটোগল্প ===
{{div col}}
{|
|
* ছলনাময়ী (১৯৩৭)
* ছলনাময়ী (১৯৩৭)
* জলসাঘর (১৯৩৮)
* জলসাঘর (১৯৩৮)
১১৯ নং লাইন: ১১৩ নং লাইন:
* বেদেনী (১৯৪৩)
* বেদেনী (১৯৪৩)
* দিল্লী কা লাড্ডু (১৯৪৩)
* দিল্লী কা লাড্ডু (১৯৪৩)

|
* যাদুকরী (১৯৪৪)
* যাদুকরী (১৯৪৪)
* স্থলপদ্ম (১৯৪৪)
* স্থলপদ্ম (১৯৪৪)
১২৮ নং লাইন: ১২০ নং লাইন:
* ইমারত (১৯৪৭)
* ইমারত (১৯৪৭)
* রামধনু (১৯৪৭)
* রামধনু (১৯৪৭)

|
* শ্রীপঞ্চমী
* শ্রীপঞ্চমী
* কামধেনু (১৯৪৯)
* কামধেনু (১৯৪৯)
১৩৭ নং লাইন: ১২৭ নং লাইন:
* কালান্তর (১৯৫৬)
* কালান্তর (১৯৫৬)
* বিষপাথর (১৯৫৭)
* বিষপাথর (১৯৫৭)

|
* রবিবারের আসর (১৯৫৯)
* রবিবারের আসর (১৯৫৯)
* পৌষলক্ষ্মী (১৯৬১)
* পৌষলক্ষ্মী (১৯৬১)
১৪৬ নং লাইন: ১৩৪ নং লাইন:
* তমসা (১৯৬৩)
* তমসা (১৯৬৩)
* আয়না (১৯৬৩)
* আয়না (১৯৬৩)
|
* চিন্ময়ী (১৯৬৪)
* চিন্ময়ী (১৯৬৪)
* একটি প্রেমের গল্প (১৯৬৫)
* একটি প্রেমের গল্প (১৯৬৫)
১৫৩ নং লাইন: ১৪০ নং লাইন:
* নারী রহস্যময়ী (১৯৬৭)
* নারী রহস্যময়ী (১৯৬৭)
* পঞ্চকন্যা (১৯৬৭)
* পঞ্চকন্যা (১৯৬৭)

|
* শিবানীর অদৃষ্ট (১৯৬৭)
* শিবানীর অদৃষ্ট (১৯৬৭)
* গোবিন সিংয়ের ঘোড়া (১৯৬৮)
* গোবিন সিংয়ের ঘোড়া (১৯৬৮)
১৬১ নং লাইন: ১৪৬ নং লাইন:
* মিছিল (১৯৬৯)
* মিছিল (১৯৬৯)
* উনিশশো একাত্তর (১৯৭১)
* উনিশশো একাত্তর (১৯৭১)
{{div col end}}
|}


==== নাটক ====
==== নাটক ====
১৯৩ নং লাইন: ১৭৮ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}


{{জ্ঞানপীঠ পুরস্কার}}
{{সাহিত্য অকাদেমি ফেলোশিপ}}
{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}


[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি ঔপন্যাসিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর বাঙালি ঔপন্যাসিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি ঔপন্যাসিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর বাঙালি ঔপন্যাসিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:সাহিত্য অকাদেমী ফেলোশিপ প্রাপক]]
[[বিষয়শ্রেণী:সাহিত্য অকাদেমী ফেলোশিপ প্রাপক]]
[[বিষয়শ্রেণী:জ্ঞানপীঠ পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:জ্ঞানপীঠ পুরস্কার বিজয়ী]]

১৮:৩৫, ২২ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
জন্ম(১৮৯৮-০৭-২৩)২৩ জুলাই ১৮৯৮
লাভপুর, বীরভূম জেলা, বাংলা, ব্রিটিশ ভারত (অধুনা পশ্চিমবঙ্গ, ভারত)
মৃত্যুসেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৭১(১৯৭১-০৯-১৪)
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
পেশাঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার
উল্লেখযোগ্য পুরস্কাররবীন্দ্র পুরস্কার
সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার
জ্ঞানপীঠ পুরস্কার
পদ্মভূষণ

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় (২৩ জুলাই, ১৮৯৮- সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৭১) বিংশ শতাব্দীর একজন বিশিষ্ট বাঙালি কথাসাহিত্যিক ছিলেন। তার সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে ৬৫টি উপন্যাস, ৫৩টি গল্পগ্রন্থ, ১২টি নাটক, ৪টি প্রবন্ধের বই, ৪টি আত্মজীবনী, ২টি ভ্রমণ কাহিনী, ১টি কাব্যগ্রন্থ এবং ১টি প্রহসন লিখেছেন। । এই বিশিষ্ট সাহিত্যিক রবীন্দ্র পুরস্কার, সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার, জ্ঞানপীঠ পুরস্কার,পদ্মশ্রী এবং পদ্মভূষণ পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়েছেন।

জন্ম ও শিক্ষা

১৮৯৮ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুলাই[১] পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার লাভপুর গ্রামে জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা-মায়ের নাম হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রভাবতী দেবী। তাদের বাড়িতে নিয়মিত কালী ও তারা মায়ের পুজো হতো। তার বাবা মা দুজনেই ছিলেন অত্যন্ত ধর্মপরায়ণ ও আদর্শনিষ্ঠ। তারাশঙ্করের জন্মগ্রহণ করার আগে প্রভাবতী দেবী ও হরিদাসের জ্যেষ্ঠপুত্রের মৃত্যু হয়। তাই তাদের পরিবারে তারা মায়ের পুজো শুরু হওয়ার ঠিক দশমাস পরে তারাশঙ্করের জন্ম হয়৷তিনি মায়ের দয়ায় জাত হয়েছিলেন বলেই তার নাম রাখা হয় তারাশঙ্কর। তারাশঙ্কর ছোটবেলায় মাদুলি, তাবিচ, কবচ এবং বহু সংস্কারের গন্ডিতে বড় হয়ে ওঠেন। আসলে সততা, ধর্মভাব, ভক্তি ও ধর্মশাস্ত্রীয় বিশ্বাস তিনি পেয়েছিলেন মায়ের কাছ থেকে। যদিও পরবর্তী জীবনে এ সব বিশ্বাস নিয়ে অনেক দ্বিধা দ্বন্দ্ব ও জিজ্ঞাসা তার মনকে আলোড়িত করেছে। প্রগতিশীল চিন্তার শরিক হয়েছেন। তারাশঙ্করের বাল্যজীবন কাটে গ্রামের পরিবেশেই গ্রামের স্কুল থেকে।

তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈত্রিক কাছারী

তারাশঙ্কর লাভপুরের যাদবলাল হাই স্কুল থেকে ১৯১৬ সালে এন্ট্রান্স (প্রবেশিকা) পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে প্রথমে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে এবং পরে সাউথ সুবার্বন কলেজে (এখনকার আশুতোষ কলেজ) ভর্তি হন। তিনি সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। স্বাস্থ্যভঙ্গ এবং রাজনৈতিক কার্যকলাপের কারণে তার পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি।

ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত থাকার কারণে ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দে গ্রেপ্তার হলেও পরে মুক্তি পেয়ে যান। এরপর নিজেকে সাহিত্যে নিয়োজিত করেন। ১৯৩২ সালে তিনি প্রথমবার শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে দেখা করেন। একই বছরে তার প্রথম উপন্যাস "চৈতালী ঘূর্ণি" প্রকাশ পায়।

তারাশঙ্কর ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দে বাগবাজারে একটি বাড়ি ভাড়া করে নিজের পরিবারকে কলকাতায় নিয়ে আসেন ও ১৯৪১-এ তিনি বরাহনগরে চলে যান। তারাশঙ্কর ১৯৪২-এর বীরভূম জেলা সাহিত্য সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন এবং ফ্যাসিবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংগঠনের সভাপতি হন।[২] তিনি ১৯৭০ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন।[৩]

রাজনৈতিক জীবন

তারাশঙ্কর কংগ্রেসের কর্মী হয়ে সমাজসেবামূলক কাজ করেন এবং এর জন্য তিনি কিছুদিন জেলও খাটেন। একবার তিনি ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্টও হয়েছিলেন। ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গের বিধান পরিষদের সদস্য হন।[১]

লেখার বৈশিষ্ট্য

তার লেখায় বিশেষ ভাবে পাওয়া যায় বীরভূম-বর্ধমান অঞ্চলের সাঁওতাল, বাগদি, বোষ্টম, বাউরি, ডোম, গ্রাম্য কবিয়াল সম্প্রদায়ের কথা। ছোট বা বড় যে ধরনের মানুষই হোক না কেন, তারাশঙ্কর তার সব লেখায় মানুষের মহত্ত্ব ফুটিয়ে তুলেছেন, যা তার লেখার সবচেয়ে বড় গুণ। সামাজিক পরিবর্তনের বিভিন্ন চিত্র তার অনেক গল্প ও উপন্যাসের বিষয়। সেখানে আরও আছে গ্রাম জীবনের ভাঙনের কথা, নগর জীবনের বিকাশের কথা।

চলচ্চিত্র

তারাশঙ্করের উপন্যাস, গল্প ও নাটক নিয়ে চল্লিশটিরও বেশি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। সত্যজিৎ রায়ও তারাশঙ্করের জলসাঘর এবং অভিযান উপন্যাসের সফল চিত্ররূপ দিয়েছেন। তার যেসব রচনা চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে সেগুলির মধ্যে আছে:

  • জলসাঘর (১৯৫৮ খ্রিঃ) ও অভিযান(১৯৬২) সত্যজিৎ রায়-এর পরিচালিত, অগ্রদানী [পলাশ বন্দ্যোপাধ্যায়, ১৯৮৩], আগুন [অসিত সেন, ১৯৬২], আরোগ্য নিকেতন [বিজয় বসু, ১৯৬৯। জাতীয় পুরষ্কারপ্রাপ্ত], উত্তরায়ণ [অগ্রদূত, ১৯৬৩] কবি [দেবকী বসু, ১৯৪৯ এবং সুনীল বন্দ্যোপাধ্যায়, ১৯৭৫], কান্না [অগ্রগামী, ১৯৬২], কালিন্দী [নরেশ মিত্র, ১৯৫৫], গণদেবতা [তরুণ মজুমদার, ১৯৭৯], চাঁপাডাঙার বউ [নির্মল দে, ১৯৫৪], জয়া [চিত্ত বসু, ১৯৬৫], ডাকহরকরা [অগ্রগামী, ১৯৫৮], দুই পুরুষ [সুবোধ মিত্র, ১৯৪৫ এবং সুশীল মুখোপাধ্যায়, ১৯৭২] ধাত্রীদেবতা [কালীপ্রসাদ ঘোষ, ১৯৪৮], না [শ্রীতারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, ১৯৫৪], ফরিয়াদ [বিজয় বসু, ১৯৭১], বিচারক [প্রভাত মুখোপাধ্যায়, ১৯৫৯], বিপাশা [অগ্রদূত, ১৯৬২], মঞ্জরী অপেরা [অগ্রদূত, ১৯৭০], রাইকমল [সুবোধ মিত্র, ১৯৫৫], শুকসারী [হারানো সুর গল্প অবলম্বনে,সুশীল মজুমদার পরিচালিত, ১৯৬৯], সন্দীপন পাঠশালা [অর্ধেন্দু মুখোপাধ্যায়, ১৯৪৯], সপ্তপদী [অজয় কর, ১৯৬১], হার মানা হার [মহাশ্বেতা উপন্যাস অবলম্বনে, সলিল সেন পরিচালিত, ১৯৭২], হাঁসুলীবাঁকের উপকথা [তপন সিংহ,১৯৬২],[৪][৫] এবং বেদেনি (২০১০) প্রভৃতি।

রচিত গ্রন্থাবলি

[৬]

উপন্যাস

  • নিশিপদ্ম (১৯৬২)
  • চৈতালি ঘূর্ণি (১৯৩২)
  • পাষাণপুরী (১৯৩৩)
  • নীলকণ্ঠ (১৯৩৩)
  • রাইকমল (১৯৩৫)
  • প্রেম ও প্রয়োজন (১৯৩৬),
  • আগুন (১৯৩৮)
  • ধাত্রীদেবতা (১৯৩৯)
  • কালিন্দী (১৯৪০)
  • গণদেবতা (১৯৪৩)
  • মন্বন্তর (১৯৪৪)
  • পঞ্চগ্রাম (১৯৪৪)
  • কবি (১৯৪৪)
  • সন্দীপন পাঠশালা (১৯৪৬)
  • ঝড় ও ঝরাপাতা (১৯৪৬)
  • অভিযান (১৯৪৬)
  • সন্দীপন পাঠশালা (কিশোরপাঠ্য সংস্করণ, ১৯৪৮)
  • পদচিহ্ন (১৯৫০)
  • উত্তরায়ণ (১৯৫০)
  • হাঁসুলীবাঁকের উপকথা (১৯৫১)
  • তামস তপস্যা (১৯৫২)
  • নাগিনী কন্যার কাহিনী (১৯৫২)
  • আরোগ্য নিকেতন (১৯৫৩)
  • চাঁপাডাঙার বৌ (১৯৫৪)
  • পঞ্চপুত্তলি (১৯৫৬)
  • বিচারক (১৯৫৭)
  • সপ্তপদী (১৯৫৮)
  • বিপাশা (১৯৫৯)
  • রাধা (১৯৫৯)
  • মানুষের মন (১৯৫৯)
  • ডাকহরকরা (১৯৫৯)
  • মহাশ্বেতা (১৯৬১)
  • যোগভ্রষ্ট (১৯৬১)
  • না (১৯৬১)
  • নাগরিক (১৯৬১)
  • নিশিপদ্ম (১৯৬২)
  • যতিভঙ্গ (১৯৬২)
  • কান্না (১৯৬২)
  • কালবৈশাখী (১৯৬৩)
  • একটি চড়–ইপাখি ও কালো মেয়ে (১৯৬৩)
  • জঙ্গলগড় (১৯৬৪)
  • মঞ্জরী অপেরা (১৯৬৪)
  • সংকেত (১৯৬৪)
  • ভুবনপুরের হাট (১৯৬৪)
  • বসন্তরাগ (১৯৬৪)
  • স্বর্গমর্ত্য (১৯৬৫)
  • বিচিত্রা (১৯৬৫)
  • গন্না বেগম (১৯৬৫)
  • অরণ্যবহ্নি (১৯৬৬)
  • হীরাপান্না (১৯৬৬)
  • মহানগরী (১৯৬৬)
  • গুরুদক্ষিণা (১৯৬৬)
  • শুকসারী কথা (১৯৬৭)
  • শক্করবাঈ (১৯৬৭)
  • মণিবৌদি (১৯৬৯)
  • ছায়াপথ (১৯৬৯)
  • কালরাত্রি (১৯৭০)
  • রূপসী বিহঙ্গিনী (১৯৭০)
  • অভিনেত্রী (১৯৭০)
  • ফরিয়াদ (১৯৭১)
  • শতাব্দীর মৃত্যু (১৯৭১)
  • কিষ্কিন্ধ্যা কাণ্ড (কিশোর উপন্যাস,১৯৭২)
  • ‘১৯৭১' তার সর্বশেষ উপন্যাস।

ছোটোগল্প

  • ছলনাময়ী (১৯৩৭)
  • জলসাঘর (১৯৩৮)
  • রসকলি (১৯৩৯)
  • তিন শূন্য (১৯৪২)
  • প্রতিধ্বনি (১৯৪৩)
  • বেদেনী (১৯৪৩)
  • দিল্লী কা লাড্ডু (১৯৪৩)
  • যাদুকরী (১৯৪৪)
  • স্থলপদ্ম (১৯৪৪)
  • তেরশো পঞ্চাশ (১৯৪৪)
  • প্রসাদমালা (১৯৪৫)
  • হারানো সুর (১৯৪৫)
  • ইমারত (১৯৪৭)
  • রামধনু (১৯৪৭)
  • শ্রীপঞ্চমী
  • কামধেনু (১৯৪৯)
  • মাটি (১৯৫০)
  • শিলাস্থান (১৯৫২)
  • বিস্ফোরণ (১৯৫৫)
  • কালান্তর (১৯৫৬)
  • বিষপাথর (১৯৫৭)
  • রবিবারের আসর (১৯৫৯)
  • পৌষলক্ষ্মী (১৯৬১)
  • আলোকাভিসার
  • চিরন্তনী (১৯৬২)
  • অ্যাক্সিডেন্ট (১৯৬২)
  • তমসা (১৯৬৩)
  • আয়না (১৯৬৩)
  • চিন্ময়ী (১৯৬৪)
  • একটি প্রেমের গল্প (১৯৬৫)
  • তপোভঙ্গ
  • দীপার প্রেম (১৯৬৬)
  • নারী রহস্যময়ী (১৯৬৭)
  • পঞ্চকন্যা (১৯৬৭)
  • শিবানীর অদৃষ্ট (১৯৬৭)
  • গোবিন সিংয়ের ঘোড়া (১৯৬৮)
  • জয়া (১৯৬৮)
  • এক পশলা বৃষ্টি (১৯৬৯)
  • মিছিল (১৯৬৯)
  • উনিশশো একাত্তর (১৯৭১)

নাটক

কালিন্দী (১৯৪২), দুইপুরুষ (১৯৪৩), পথের ডাক (১৯৪৩), বিংশ শতাব্দী (১৯৪৫), দ্বীপান্তর (১৯৪৫), যুগবিপ্লব (১৯৫১), কবি (১৯৫৭), কালরাত্রি (১৯৫৭), সংঘাত (১৯৬২), আরোগ্য নিকেতন (১৯৬৮)

প্রবন্ধ সংকলন

সাহিত্যের সত্য (১৯৬১), ভারতবর্ষ ও চীন (১৯৬৩), রবীন্দ্রনাথ ও বাংলার পল্লী (১৯৭১)। স্মৃতিকথা: আমার কালের কথা (১৯৫১), বিচিত্র স্মৃতিকাহিনী (১৯৫৩), আমার সাহিত্য জীবন, প্রথম খণ্ড (১৯৫৩), কৈশোর স্মৃতি (১৯৫৬), আমার সাহিত্য জীবন, দ্বিতীয় খণ্ড (১৯৬২)

রচনা-সংকলন

তারাশঙ্করের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৪৭), তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৫০), তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রিয় গল্প (১৯৫৩), স্বনির্বাচিত গল্প (১৯৫৪), গল্প-সঞ্চয়ন (১৯৫৫), ছোটদের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৫৬), রচনাসমগ- প্রথম খণ্ড (১৯৫৯), প্রেমের গল্প (১৯৬১), ছোটদের ভালো ভালো গল্প (১৯৬২), গল্প-পঞ্চাশৎ (১৯৬৩), কিশোর সঞ্চয়ন (১৯৬৬), ছোটদের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৬৯)

প্রহসন

চকমকি (১৯৪৫)

ভ্রমণসাহিত্য

মস্কোতে কয়েক দিন (১৯৫৯)

কাব্যগ্রন্থ     

ত্রিপত্র (১৯২৬)

পুরস্কার

১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কাছ থেকে “রবীন্দ্র পুরস্কার” লাভ করেন। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে “সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার” পান। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি চীন সরকারের আমন্ত্রণে চীন ভ্রমণে যান। এর পরের বছর তিনি অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সঙ্ঘের কমিটি গঠনের প্রস্ততিমূলক সভায় যোগদানের উদ্দেশ্যে সোভিয়েত ইউনিয়ন গমণ করেন। এর পর তিনি তাসখন্দে অনুষ্ঠিত অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সম্মেলনে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে তারাশঙ্কর ভারত সরকারের পদ্মশ্রী ও ১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দে পদ্মভূষণ উপাধিতে ভূষিত হন।[৭]

তথ্যসূত্র

  1. সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সংশোধিত পঞ্চম সংস্করণ - সাহিত্য সংসদ
  2. "জন্ম ও শিক্ষা" 
  3. সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সংশোধিত পঞ্চম সংস্করন - সাহিত্য সংসদ
  4. তারাশঙ্কর ও বাংলা চলচ্চিত্র : ধ্রুবগোপাল মুখোপাধ্যায়। সাহিত্য ও সংস্কৃতি:তারাশঙ্কর স্মৃতি সংখ্যা, ১৩৯৯
  5. বিশ শতকের বাংলা ছবি : সম্পাদনা তপন রায়, ২০০১
  6. https://www.sylhettoday24.news/news/details/Literature/8923
  7. "পুরস্কার"